বন্দরে ৫০০ গ্রাম গাঁজাসহ আব্দুর রহমান (৫০) নামে এক মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত মাদক কারবারি আব্দুর রহমান  বন্দর থানার রামনগর এলাকার মৃত কফিল উদ্দিন মিয়ার ছেলে।

গাঁজা উদ্ধারের ঘটনায় বন্দর থানার উপ পরিদর্শক মোতালেব বাদী হয়ে গ্রেপ্তারকৃত মাদক ব্যবসায়ী বিরুদ্ধে মাদক আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে।

গ্রেপ্তারকৃতকে উল্লেখিত মামলায় শুক্রবার (৮ আগস্ট) দুপুরে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় বন্দর থানার রামনগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে উল্লেখিত এলাকায় অভিযান চালিয়ে গাঁজাসহ ওই মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় পুলিশ।  

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ক রব র

এছাড়াও পড়ুন:

ইসির প্রস্তাব বাতিল করে আশাশুনিকে স্বতন্ত্র নির্বাচনী আসন করার দাবিতে মানববন্ধন

আশাশুনি ও শ্যামনগর উপজেলাকে একীভূত করে সংসদীয় সাতক্ষীরা-৪ আসন করার প্রস্তাব বাতিল ও আশাশুনি উপজেলাকে স্বতন্ত্র আসন করার দাবিতে মানববন্ধন হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেল চারটার দিকে সচেতন নাগরিক সমাজের ব্যানারে আশাশুনি উপজেলা পরিষদ সড়কে এ কর্মসূচি পালিত হয়।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সাতক্ষীরার দুটি আসনসহ দেশের ৩৯টি সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণের খসড়া প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ৩০ জুলাই এ খসড়া প্রকাশ করা হয়। পুনর্বিন্যাস করার আগে আশাশুনি ছিল সংসদীয় আসন সাতক্ষীরা-৩ এর মধ্যে। আশাশুনির ১১টি ইউনিয়ন, দেবহাটা উপজেলার পাঁচটি ও কালীগঞ্জ উপজেলার চারটিসহ মোট ২০টি ইউনিয়ন নিয়ে ছিল সাতক্ষীরা-৩ আসন। পুনর্বিন্যাসের পর শ্যামনগর উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন, ১টি পৌরসভা ও আশাশুনির ১১টি আসন নিয়ে সংসদীয় আসন সাতক্ষীরা-৪ গঠনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

মানববন্ধনে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। এতে বক্তব্য দেন সাতক্ষীরা লইয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আবদুস সোবহান, শোভনালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু বক্কর সিদ্দিক, উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমির নুরুল আবছার মুরতাজা, আশাশুনি বাজার বণিক সমিতির সভাপতি এ বি এম আলমগীর, সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, আশাশুনি প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি জি এম মুজিবুর রহমান প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, আশাশুনি চারটি ও শ্যামনগর তিনটি দ্বীপে বিভক্ত। যোগাযোগব্যবস্থা খুবই নাজুক। আশাশুনির সঙ্গে শ্যামনগরের সড়কপথে সরাসরি কোনো যোগাযোগ নেই। আশাশুনি থেকে শ্যামনগর যেতে হলে কালীগঞ্জ উপজেলার ওপর দিয়ে যেতে হয়। না হলে নদী পার হয়ে যাতায়াত করতে হয়। নদীর ওপর নেই কোনো সেতু। বিচ্ছিন্ন ও দূরবর্তী দুটি উপজেলা নিয়ে আসনবিন্যাস অকল্পনীয়। জনকল্যাণের কথা বিবেচনা করলে আশাশুনিকে কখনো শ্যামনগরের সঙ্গে একীভূত করা যায় না। আশাশুনিকে স্বতন্ত্র আসন না করা হলে আশাশুনির ভোটাররা ভোট বর্জন করবেন এমন প্রচার পাড়া–মহল্লায় শোনা যাচ্ছে দাবি করে ন্যায্য জনদাবির প্রতি সমর্থনের জোর আবেদন জানানো হয়।

বক্তারা অবিলম্বে আশাশুনিকে সাতক্ষীরা-৪ আসনে একীভূত করার প্রস্তাব বাতিল করার দাবির পাশাপাশি আশাশুনি ২০০৮ সালের আগে যে স্বতন্ত্র আসন ছিল, তা বহাল করার দাবি জানান।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • শামীমার কারখানায় ড্রিমক্যাচারসহ শতাধিক পণ্য, মাসে বিক্রি সাড়ে তিন লাখ টাকা
  • ইসির প্রস্তাব বাতিল করে আশাশুনিকে স্বতন্ত্র নির্বাচনী আসন করার দাবিতে মানববন্ধন