১০ বছরের ছেলেকে বিমানবন্দরে রেখেই বেড়াতে যাচ্ছিলেন বাবা-মা, এরপর
Published: 12th, August 2025 GMT
এক কাপল তাদের দুই সন্তানকে নিয়ে দেশের বাইরে বেড়াতে যাওয়ার জন্য এয়ারপোর্টে এলেন। ওই কাপলের একটি সন্তানের বয়স ১০ বছর, আরেকটি সন্তানের বয়স আরও কম। দশ বছরের ছেলেটির সঙ্গে পাসপোর্ট থাকলেও ভিসা ছিলো না। তারপর অবিশ্বাস্য এক ঘটনা দেখা গেলো স্পেনের বার্সেলোনা বিমানবন্দরে।
বাবা-মা যখন বুঝতে পারেন তারা তাদের সন্তানকে নিয়ে দেশ ছাড়তে পারবেন না, তখন সন্তানকে রেখেই বিমানে উঠে বসেন। একা এয়ারপোর্টে অসহায়ের মতো দাঁড়িয়ে থাকে ছেলেটি। যা এয়ারপোর্টের কর্মীদের চোখ এড়ায় না। তারা ছেলেটির সঙ্গে কথা বলে সব কথা জানতে পারেন।
ছেলেটি জানায়, তার বাবা মা অন্য দেশে বেড়াতে যাচ্ছেন। তারা বিমান উঠেও গেছেন। সময় নষ্ট না করে ওই বিমানের পাইলটকে বিষয়টি জানানো হয় বিমানবন্দ থেকে। বিষয়টি জানানো হয় বিমানবন্দরের পুলিশকেউ। তখনও বিমানটি এয়ারপোর্ট ছেড়ে যায়নি। বিমান থেকে নামিয়ে আনা হয় ওই ছেলের বাবা মাকে। এরপর তাদের থানাতেও নিয়ে যাওয়া হয়।
আরো পড়ুন:
১০ গোলের রোমাঞ্চকর ম্যাচে সিউলকে বিধ্বস্ত করল বার্সেলোনা
রাশফোর্ডের অভিষেক, তরুণদের ঝলকে বার্সার জয়
সেখানে তারা দাবি করেন,‘‘আমরা আমাদের এক আত্মীয়কে ফোন করে জানিয়ে দিয়েছিলাম ছেলেকে বিমানবন্দর থেকে যেন নিয়ে যায়।’’
সূত্র: এনডিটিভি
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব ম নবন দ
এছাড়াও পড়ুন:
প্রত্যন্ত গ্রামের তরুণের কাছে কোহলি-ডি ভিলিয়ার্সের ফোন, এরপর যা ঘটল
স্কুল বা কলেজে পড়া কোনো কিশোর যদি বন্ধুদের কাছে গিয়ে দাবি করেন, তাঁকে বিরাট কোহলি–এবি ডি ভিলিয়ার্সরা ফোন দিচ্ছেন, তবে সেই বন্ধুদের প্রতিক্রিয়া কী হবে!
কোথায় ভারতীয় ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় তারকা কোহলি ও সুদূর দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকা ডি ভিলিয়ার্স আর কোথায় ক্রিকেটের সঙ্গে সম্পর্কহীন এক প্রত্যন্ত গ্রামের ছেলে! অজানা–অচেনা এক ছেলের কাছে কোহলি, ডি ভিলিয়ার্সের ফোনের খবর তাই অবিশ্বাসই করার কথা বন্ধুদের। হাস্যকর দাবি আর বাচাল বলে উড়িয়ে দেওয়াটাই বরং স্বাভাবিক। কিন্তু সত্যিকার অর্থেই যদি এমন কিছু ঘটে!
আসলেই ঘটেছে। ঘটেছে মনীশ বিসি নামের একজনের সঙ্গে। মনীশ ছত্তিশগড়ের গারিয়াবান্দ জেলার মাদাগাঁওয়ের বাসিন্দা। তাঁর বয়স এখন বিশের কোঠায়। মনীশ দাবি করেছেন, একটি নতুন সিম কার্ড কিনে চালু করার পর থেকেই তাঁর কাছে কোহলি এবং ডি ভিলিয়ার্সের মতো ক্রিকেট কিংবদন্তিরা ফোন করতে শুরু করেছেন। শুধু এ দুজনই নন, আইপিএলের দল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর আরও কিছু খেলোয়াড়ও ফোন করেছেন তাঁকে।
আরও পড়ুনকোহলি, রোনালদো, মেসি—প্রতিটি ইনস্টাগ্রাম পোস্টে কে কত টাকা পান২৮ জুন ২০২৫একের পর এক তারকার ফোন পেয়ে স্বাভাবিকভাবেই মনীশ ধরে নেন, কেউ তাঁর সঙ্গে মজা করছেন। তাই ফোনটি তিনি দিয়ে দেন তাঁর এক বন্ধু খেমরাজ বিসিকে। পরে অবশ্য কোহলি–ডি ভিলিয়ার্সদের ফোনকলের রহস্য উন্মোচিত হয়েছে। মূলত ঘটনাচক্রে মনীশের হাতে চলে এসেছিল ভারতীয় ক্রিকেটার ও বেঙ্গালুরু অধিনায়ক রজত পাতিদারের পুরোনো একটি সিম কার্ড। আর সিম কার্ড থেকেই শুরু যাবতীয় বিভ্রান্তির।
রজত পাতিদারের সঙ্গে সেলফি তুলছেন বিরাট কোহলি