চবিতে শিবিরকে নিয়ে ছাত্রদলের মিথ্যাচারের অভিযোগ
Published: 13th, August 2025 GMT
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শাখা ছাত্রশিবিরকে জড়িয়ে শাখা ছাত্রদল নেতৃবৃন্দের মিথ্যাচার ও অপবাদের অভিযোগ তুলে এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে চবি শিবির।
বুধবার (১৩ আগস্ট) দুপুরে শাখা শিবিরের প্রচার সম্পাদক ইসহাক ভূঁঞা স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।
এর আগে, মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) চাকসু নির্বাচন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলন করে শাখা ছাত্রদল। সেখানে লিখিত ও মৌখিকভাবে সংগঠনটির নেতৃবৃন্দ শাখা শিবিরের বিরুদ্ধে বেশকিছু অভিযোগ করেন।
আরো পড়ুন:
ক্লাস ফাঁকি দিয়ে দেয়াল টপকাতেই হাতে ঢুকল রড
৬ ঘণ্টা পর রেলপথ ছাড়লেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) চাকসু নির্বাচন ও ক্যাম্পাস পরিস্থিতি বিষয়ে আয়োজিত জরুরি সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদল নেতৃবৃন্দ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে চবি ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে নানান অপবাদ এবং সুস্পষ্ট মিথ্যাচার করেছে। এসব ভিত্তিহীন অভিযোগের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে শাখা ছাত্রশিবির।
সংবাদ সম্মেলনে শাখা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন হৃদয় প্রশাসনের সঙ্গে ছাত্র সংগঠনগুলোর আলোচনায় শিবির এমফিল-পিএইচডির পক্ষে ও বয়স ৩০ এর কথা বলাই প্রশাসন সেটা নির্ধারণ করেছে বলে জানায়।
এর জবাবে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সমাজবিজ্ঞান অনুষদের অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় ছাত্রশিবির এমফিল, পিএইচডির পক্ষে ছিল মর্মে ছাত্রদল নেতা সাজ্জাদ হোসেন হৃদয়ের দেওয়া উক্ত বক্তব্য সম্পূর্ণ মিথ্যা। বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্ডিন্যান্স অনুযায়ী, এমফিল-পিএইচডিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা নিয়মিত শিক্ষার্থী হিসেবেই পরিগণিত হয়। এজন্য সে সভায় উপস্থিত ছাত্রশিবির নেতৃবৃন্দ এই বিষয়ে নীরব থেকে অন্যদের মতামতকে সম্মান জানিয়েছে।
এমফিল ও পিএইচডিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ এবং বয়সসীমা নির্ধারণের বিষয়ে পরবর্তীতে গৃহীত সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের একান্ত নিজস্ব। এতে ছাত্রশিবিরের কোনো প্রকার সম্পৃক্ততা নেই।
সংবাদ সম্মেলনে হলে আসন বরাদ্দ এবং ডাইনিং পরিচালনা নিয়ে শাখা ছাত্রদল সভাপতি আলাউদ্দিন মহসিনের বক্তব্যের জবাবে বলা হয়েছে, চবির হল ও ডাইনিং পরিচালনা প্রশাসনের নির্ধারিত নিয়ম ও নীতিমালার মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। প্রশাসনের দাবি অনুযায়ী তারা মেধার ভিত্তিতেই সবগুলো হলে আসন বরাদ্দ দিয়েছে এবং শিক্ষার্থীদের মতামতের ভিত্তিতে ডাইনিং পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
ছাত্রশিবির কোনোভাবেই সাধারণ শিক্ষার্থীদের অধিকার হরণ বা মতপ্রকাশে বাধা প্রদান করে না। বরং শিবির সর্বদা শিক্ষার্থীদের জন্য স্বচ্ছ ও ন্যায়সংগত ব্যবস্থাপনার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। আমরা চবি ছাত্রদল সভাপতির এমন মিথ্যাচার ও অপবাদের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।
কমিটি নিয়ে চবি ছাত্রদল সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নোমানের বক্তব্যের উত্তরে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চবি ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক অজ্ঞতাবশত অথবা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এই ভুল তথ্য ছড়িয়েছেন। চবি ছাত্রশিবির প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও প্রত্যেকটি হল ও অনুষদে বছরের শুরুতেই কমিটি নবায়ন করেছে এবং সেটা সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিতে ঘোষণা করা হয়েছে।
কমিটি ঘোষণার পর থেকে বিগত ৭ মাস যাবত প্রকাশ্যেই শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন, কল্যাণমূলক কার্যক্রম এবং নিয়মিত সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। অপরদিকে, শাখা ছাত্রদল হল কমিটি দূরে থাক, ২০২৩ সালে ৫ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি দিলেও লোকবল সংকট বা গুপ্ত রাজনীতি করার উদ্দেশ্যে অথবা অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে এখনো পূর্ণাঙ্গ কমিটি দিতে ব্যর্থ হয়েছে।
গত ২১ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় স্থানীয় যুবলীগ সন্ত্রাসী হানিফ ও ইকবাল কর্তৃক ককটেল বিস্ফোরণ এবং দোকান ভাঙচুরের পর শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে যেখানে সরাসরি আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে শিক্ষার্থীদের উপর হামলা হয় এবং কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হয়। উক্ত ঘটনাকে মব বলে সন্ত্রাসীদের পক্ষপাতীত্ব করা এবং হামলাকে সহজিকরণ করার হীন চেষ্টার প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
গত ৬ আগস্ট জীববিজ্ঞান অনুষদের একটি কক্ষে কিছু শিক্ষার্থীর মাঝে কুরআন বিতরণ করে জীববিজ্ঞান অনুষদ শাখা ছাত্রশিবির। যা সংশ্লিষ্ট বিভাগের অনুমতি সাপেক্ষে, শ্রেণী কার্যক্রম শেষ হওয়ার পর অনুষ্ঠিত হয়। রাজনৈতিক সম্প্রীতি নষ্টের উদ্দেশ্যেই ছাত্রদের জন্য কল্যাণমূলক এই কার্যক্রমকে কেন্দ্র করে জলঘোলা করা হচ্ছে।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়েছে, সংবাদ সম্মেলনে চবি ছাত্রদলের দেওয়া লিখিত বক্তব্যের ৩ নং পয়েন্টে শাখা ছাত্রশিবিরের তৎকালীন অফিস সম্পাদক ইব্রাহিম হোসেন রনিকে নিয়ে মিথ্যা দোষারোপ করা হয়েছে। বর্ণিত ঘটনার প্রকৃত রূপ সম্পূর্ণ ভিন্ন ছিল। ৫ আগস্টের পর চবির বন্ধ হল থেকে গার্ডদেরকে ধাক্কা দিয়ে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী দাউদ সালমানকে সনদ এবং অস্ত্র নিয়ে যাওয়ার সময় উপস্থিত শিক্ষার্থীদের হাতে ব্যাগভর্তি নেশাজাতীয় দ্রব্য এবং শটগানসহ হাতেনাতে আটক হয়।
পরবর্তীতে তাকে শটগানসহ সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হয়। সেনাবাহিনী উপস্থিত সাংবাদিক এবং বিক্ষুব্ধ ছাত্রজনতার উপস্থিতিতে গুলিসহ সন্ত্রাসী আটক হয়েছে মর্মে তাকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়। উক্ত ঘটনাকে ভিন্নভাবে বর্ণনা দিয়ে ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানোর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে শাখা ছাত্রশিবির।
বিবৃতির বিষয়টি নিশ্চিত করে চবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মোহাম্মদ আলী বলেন, “চবি ছাত্রশিবিরকে জড়িয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে শাখা ছাত্রদল নেতৃবৃন্দের এমন মিথ্যাচার ও অপবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। ৫ আগস্ট পরবর্তী এ দেশে আমরা এমন অপরাজনীতি আশা করিনি।”
ঢাকা/মিজান/মেহেদী
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ছ ত রদল ছ ত রদল ন ত ছ ত রদল র উপস থ ত প এইচড এমফ ল আগস ট অপব দ
এছাড়াও পড়ুন:
বিশেষ বিবেচনায় চবির হলে থাকা শিক্ষার্থীদের নিয়ে সমালোচনা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) বিভিন্ন আবাসিক হলে বিশেষ বিবেচনায় থাকছেন ছাত্রদল-শিবির ও অন্যান্য ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীসহ সাধারণ শিক্ষার্থীরা। সম্প্রতি এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে চলছে আলোচনা-সমালোচনা।
জানা গেছে, বিশেষ বিবেচনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে থাকা এসব ছাত্রদল, ছাত্রশিবির ও বাগছাসসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাকর্মী ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের কারো কারো নেই হলে ওঠার ন্যূনতম অ্যাকাডেমিক ফলাফল। ফলে ভালো ফলাফল থাকা সত্ত্বেও আসন না পাওয়া শিক্ষার্থীরা এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
আরো পড়ুন:
জবিতে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে ‘নিয়ন্ত্রণের শেকল’
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়: আবাসন-পরিবহনে ভোগান্তি চরমে, বাড়ছে শুধু বিভাগ
তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম অনুযায়ী প্রতিটি হলেই বিশেষ বিবেচনায় কিছু শিক্ষার্থীকে আসন দেওয়ার বিধান রয়েছে। এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর রাজনৈতিক পরিচয় না দেখে তার অ্যাকাডেমিক ফলাফলের পাশাপাশি বাড়ির দুরত্ব ও আর্থিক অক্ষমতার দিকটিকে প্রাধান্য দেওয়া হয়।
বিশেষ বিবেচনায় থাকা শাখা ছাত্রশিবিরের সোহরাওয়ার্দী হলের সভাপতি ও হল সংসদ নির্বাচনে হলটির সহ-সভাপতি (ভিপি) প্রার্থী আবরার ফারাবি বলেন, “আমি চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে হলে এক সিনিয়র ভাইয়ের সিটে উঠি। তিনি হলে থাকতেন না, তাই তার সিটে থেকেছি। পরবর্তীতে, গত মাসে সর্বশেষ অ্যালটমেন্টে ছাত্রত্ব না থাকায় ওই ভাইয়ের সিট বাতিল হয়। এ হিসেবে আমারও সিটে থাকা অবৈধ হয়ে পড়ে। পরে আমি হলের প্রাধ্যক্ষ স্যারকে আমার আর্থিক অক্ষমতা এবং হলে আমার বিভিন্ন অ্যাক্টিভিটির কথা জানালে তিনি আমাকে বিশেষ বিবেচনায় থাকার সুযোগ দেন।”
তিনি বলেন, “আগামী দুই-তিন মাসের মধ্যে আমার মাস্টার্সের পরীক্ষা শেষ হয়ে যাবে। মূলত এ সময়টা হলে থাকার জন্য আবেদন করেছিলাম। হল প্রাধ্যক্ষ আমাকে অনুমতিও দিয়েছেন। কোনো রাজনৈতিক পরিচয়ে নয়, বরং একজন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী হিসেবে আমাকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আমি তো অবৈধভাবে হলে থাকছি না।”
একই হলে বিশেষ বিবেচনায় থাকা বাগছাসের কেন্দ্রীয় যুগ্ম-আহ্বায়ক ও চাকসুতে স্বতন্ত্র থেকে ভিপি প্রার্থী মাহফুজুর রহমান বলেন, “প্রতিটা হলে আসন বরাদ্দের সময় প্রাধ্যক্ষের হাতে ১০টি আসন থাকে। আন্দোলনের পরবর্তী সময়ে যখন হলে আসন বরাদ্দ দেওয়া হয়, তখন প্রশাসন নিয়ম করেছিল, আন্দোলনে যারা সক্রিয় ছিল, আহত হয়েছে এবং আর্থিক সংকটে থাকা শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ বিবেচনার কয়েকটা আসন বরাদ্দ থাকবে। আসন বরাদ্দের সময় আন্দোলনে আহত আমার বিভাগের ছোট ভাই মশিউর না থাকায় আমি আমার নামে আসন নিয়েছিলাম। এখন সিটে সে থাকে, আমি শহরে থাকি। তবে কিছুদিন ধরে আমি ওই সিটে থাকছি।”
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের পাঠাগার ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক মো. জাবেদ বলেন, “আমার নম্বরপত্রে সিজিপিএ একটু সমস্যা হয়েছিল। পরে আমি নম্বরপত্র ঠিক করে উপ-উপাচার্য ড. কামাল স্যারের অনুমতি নিয়ে ডাবলার (এক আসনে দুইজন) হয়ে হলে উঠেছি। আমি যে সিনিয়রের সঙ্গে ডাবলার ছিলাম, তিনি চলে যাওয়ায় আমি এখন একা থাকি।” তবে তিনি কোন সিনিয়রের সঙ্গে ডাবলার ছিলেন তার নাম-শিক্ষাবর্ষ কিছুই বলতে পারেননি।
সোহরাওয়ার্দী হলে বিশেষ বিবেচনায় থাকা হল সংসদে ভিপি প্রার্থী জমাদিউল আওয়াল সুজাত বলেন, “আমি একটি আসনে প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে ডাবলিং করছি।”
তবে জানা গেছে, ওই সিটে বিশেষ বিবেচনায় শুধু তিনিই থাকেন। অন্যজন অভ্যুত্থানের পর প্রথম অ্যালটমেন্ট পেয়েছিলেন। তবে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতা এবং দুষ্কৃতির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে হল থেকে বের করে দেন শিক্ষার্থীরা। পরে ওই আসনে বিশেষ বিবেচনায় থাকছেন সুজাত। আগে তিনি ছাত্রলীগের সিএফসি গ্রুপের রাজনীতি করতেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।
সোহরাওয়ার্দী হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. আবদুল মান্নান বলেন, “প্রাধ্যক্ষর ১০টি আসন বরাদ্দের ক্ষমতা আছে। ফারাবী নিয়মিত ডাইনিং ও ক্রীড়া কার্যক্রমে সক্রিয় ছিল। এছাড়া তার আর্থিক অস্বচ্ছলতার বিষয়টি জানিয়েছে। এজন্য তাকে আসন দেওয়া হয়েছে, পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে নয়।”
বাগছাস নেতা মাহফুজ রহমানের আসনের বিষয়ে তিনি বলেন, “আসলে আন্দোলনে তাদের যে অবদান ছিল, যার কারণে দেশে একটা সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরে আসছে। আর প্রশাসন থেকেও বলা ছিল, আন্দোলনে সক্রিয়দের বিষয়টা বিবেচনায় রাখতে। তখন হয়তো মাহফুজকে আসনটা দেওয়া হয়েছে।”
অতীশ দীপঙ্কর হলের প্রাধ্যক্ষ এজিএম নিয়াজ উদ্দিন বলেন, “কেন্দ্রীয় আসন বরাদ্দ কমিটি থেকেই আসন বরাদ্দ দেওয়া হয়। তবে বিশেষ বিবেচনায় প্রশাসনের সাপেক্ষে কিছু শিক্ষার্থীকে বিশেষ বিবেচনা আসন দেওয়া হয়। আমার হলেও এ রকম কয়েকজনকে আসন দেওয়া হয়েছে। তবে এ মুহূর্তে সংখ্যাটা বলতে পারছি না।”
ঢাকা/মিজান/মেহেদী