এইচএসসি পরীক্ষা জীবনের গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। সামনে রয়েছে তোমাদের অর্থনীতি পরীক্ষা। বিষয়টি শুধু মুখস্থ না করে, বুঝে প্রাসঙ্গিক উদাহরণ ও সূচি আকারে কিংবা চিত্রের সাহায্যে উপস্থাপন করাই ভালো নম্বর পাওয়ার মূল চাবিকাঠি। সাফল্যের এই পরীক্ষায় ভালো ফল অর্জনের জন্য আবশ্যক সঠিক পরিকল্পনা, রিভিশন ও মানসিক প্রস্তুতি।

তোমাদের জন্য পরামর্শ হলো—

১.

প্রশ্ন ভালোভাবে পড়ে তারপর বুঝে উত্তর দেবে। কী জানতে চাওয়া হয়েছে: সংজ্ঞা, কারণ, প্রভাব, তুলনা না বিশ্লেষণ, তা আগে নির্ধারণ করার চেষ্টা করবে। প্রশ্নের মূল চাহিদা না বুঝে ও অপ্রাসঙ্গিক তথ্য লেখার কারণে নম্বর পাওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই থাকবে না।

২. প্রশ্নের নম্বর অনুযায়ী সময় ভাগ করে নেবে।

৩. প্রতিটি অধ্যায়ের চিত্রগুলো আঁকার অভ্যাস করো। অর্থনীতিতে সমীকরণ, সূচি ও চিত্রের ব্যবহার উত্তরকে অনেক শক্তিশালী করে তোলে।

৫. চিত্র অঙ্কনের ক্ষেত্রে 2B অথবা 4B পেনসিল ব্যবহার করবে।

৬. দীর্ঘ অনুচ্ছেদে পুরো উত্তর না লিখে, প্যারা আকারে লেখার চেষ্টা করবে। গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট থাকলে তা স্পষ্ট করবে, যেন পরীক্ষকের নজরে আসে।

৭. উপযুক্ত উদাহরণ, চিত্র ইত্যাদি দেওয়ার চেষ্টা করবে। উত্তর দীর্ঘ করার জন্য অপ্রাসঙ্গিক আলোচনা করবে না।

৮. উত্তরের শেষে সংক্ষিপ্ত উপসংহার লিখবে। এতে লেখার ধারাবাহিকতা বজায় থাকে। উপসংহার ছাড়া উত্তর অসম্পূর্ণ থেকে যায়।

৯. নিজের ভাষায় লিখবে, বই মুখস্থ করে নয়। এতে পরীক্ষকের কাছে তুমি ভালো মূল্যায়ন পাবে।

১০. বানান ও ভাষার দিকেও খেয়াল রাখবে। পরিষ্কার হাতের লেখা ও সুশৃঙ্খল উপস্থাপন নম্বর বাড়াতে সাহায্য করে।

নির্বাচিত ছয়টি অধ্যায় থেকে তোমাদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। যেখানে মোট ১১টি সৃজনশীল প্রশ্ন থাকবে, সাতটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, নম্বর থাকবে ৭০। এতে প্রতি অধ্যায় থেকে প্রায় দুটি করে সৃজনশীল প্রশ্ন থাকছে। অন্যদিকে ৩০ নম্বরের ৩০টি বহুনির্বাচনি প্রশ্ন থাকবে, যেখানে প্রতি অধ্যায় থেকে প্রায় পাঁচটি করে বহুনির্বাচনি প্রশ্ন থাকবে। বহুনির্বাচনিতে ভালো নম্বর পেতে অবশ্যই ছয়টি অধ্যায়ের সব কটির ওপর ভালো প্রস্তুতি নিতে হবে।

প্রথম অধ্যায়

অর্থনীতির প্রথম অধ্যায় থেকে অর্থনীতির সংজ্ঞা, মৌলিক অর্থনৈতিক সমস্যা, দুষ্প্রাপ্যতা ও নির্বাচন সমস্যা, উত্পাদন সম্ভাবনা রেখা ও সুযোগ ব্যয়, অর্থনৈতিক ব্যবস্থাসমূহ, ব্যষ্টিক ও সামষ্টিক অর্থনীতির বিষয়গুলো পড়বে।

দরকারি টিপস

১. ওপরের ধারণাগুলো এমনভাবে আয়ত্ত করো, যেন উদাহরণসহ নিজের ভাষায় ব্যাখ্যা করতে পারো।

২. কাল্পনিকভাবে কিংবা সংখ্যাসূচক তথ্যের আলোকে PPC অঙ্কন এবং এ রেখার সাহায্যে সুযোগ ব্যয়ের ধারণাটি অনুশীলন করবে।

আরও পড়ুনএসএসসি পরীক্ষা: পুনর্নিরীক্ষণেই ধরা পড়ে এত ভুল, দাবি পুনর্মূল্যায়নের৭ ঘণ্টা আগে

দ্বিতীয় অধ্যায়

অর্থনীতির দ্বিতীয় অধ্যায় থেকে মোট, প্রান্তিক উপযোগ ও গড় উপযোগ, ক্রমহ্রাসমান প্রান্তিক উপযোগ বিধি, চাহিদা বিধি (সূচি ও রেখাচিত্রে প্রকাশ), চাহিদার নির্ধারকসমূহ, চাহিদা অপেক্ষক (স্বাধীন ও নির্ভরশীল চলক), চাহিদা সমীকরণ গঠন (চলক, ধ্রুবক ও ঢাল), যোগান বিধি (সূচি ও রেখাচিত্রে প্রকাশ), যোগানের নির্ধারকসমূহ, যোগান অপেক্ষক (স্বাধীন ও নির্ভরশীল চলক), যোগান সমীকরণ (চলক, ধ্রুবক ও ঢাল), দাম, আয় ও আড়াআড়ি স্থিতিস্থাপকতা ও পরিমাপ, চাহিদা ও যোগানের সাহায্যে দাম ও পরিমাণ নির্ধারণ, চাহিদা ও যোগান পরিবর্তনে ভারসাম্যের ওপর প্রভাব বিষয়গুলো পড়বে।

দরকারি টিপস

১. এ অধ্যায়ের পরিধি বড় হলেও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। এ অধ্যায়ের ধারণাগুলো সূচি বা চিত্রনির্ভর। সুতরাং চিত্র অঙ্কন করার কৌশলগুলো অনুশীলন করবে।

২. গাণিতিক সমস্যাগুলো অনুশীলন করবে।

৩. সমীকরণ থেকে সূচি তৈরির কৌশলগুলোও চর্চা করবে, যেমন : চাহিদা রেখা অঙ্কন।

৪. চাহিদা ও যোগান সমীকরণ ও রেখার সাহায্যে ভারসাম্য দাম ও পরিমাণ নির্ধারণের গাণিতিক সমস্যা অনুশীলন করো।

আরও পড়ুননেদারল্যান্ডসে বিনা মূল্যে পড়াশোনা, আবেদন স্নাতকোত্তরে১৬ আগস্ট ২০২৫

তৃতীয় অধ্যায়

অর্থনীতির তৃতীয় অধ্যায় থেকে উত্পাদন অপেক্ষক, মোট উত্পাদন, গড় উত্পাদন ও প্রান্তিক উত্পাদন, উত্পাদনের সূত্রগুলো, উপকরণের পরিবর্তন ও উত্পাদন, মাত্রাগত উত্পাদন, উত্পাদন ব্যয়, মোট ব্যয়, গড় ব্যয় ও প্রান্তিক ব্যয়, আয়, মোট আয়, গড় আয়, প্রান্তিক আয় ভালোভাবে পড়বে।

দরকারি টিপস

১. TP, AP ও MP–এর মধ্যে সম্পর্ক ও পার্থক্য যেন তুলে ধরতে পারো, সেভাবে প্রস্তুতি নেবে।

২. TP, AP ও MP তিনটির যেকোনো একটি সূচক দেওয়া থাকলে অপর দুটি মান নির্ণয় এবং তা থেকে চিত্র অঙ্কনের ভালো প্রস্তুতি নিয়ে রাখবে।

৩. বিভিন্ন প্রকারের ব্যয় রেখা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা নিয়ে রাখবে। যেন সূচি থেকে কিংবা সূচি ব্যতীত চিত্র আঁকতে পারো, যেমন TFC, TVC, AFC, AVC, TC, AC, MC ইত্যাদি।

৪. আয় অংশ থেকে মূলত TR, AR ও MR—এ তিনটি বিষয় সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখবে। এ ক্ষেত্রে পূর্ণ প্রতিযোগিতা এবং অপূর্ণ বা একচেটিয়া বাজারের রেখাগুলোর যে পার্থক্য রয়েছে, তা সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা রাখবে। যেমন পূর্ণ প্রতিযোগিতায় AR ও MR রেখাদ্বয় ভূমি অঙ্গের সমান্তরাল। অন্যদিকে অপূর্ণ বা একচেটিয়া বাজারে AR ও MR রেখাদ্বয় ডান দিকে নিম্নগামী এবং AR > MR।

চতুর্থ অধ্যায়

অর্থনীতির চতুর্থ অধ্যায় থেকে বাজারের শ্রেণিবিভাগ ও বৈশিষ্ট্যসমূহ, পূর্ণ প্রতিযোগিতা ও বাজারের মধ্যে পার্থক্য, পূর্ণ প্রতিযোগিতা বাজারে দাম নির্ধারণ (স্বল্পকালীন বা দীর্ঘকালীন), অপূর্ণ প্রতিযোগিতা বা একচেটিয়া বাজারে দাম নির্ধারণ (স্বল্পকালীন বা দীর্ঘকালীন) সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখবে।

দরকারি টিপস

১. প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে বিভিন্ন বাজারের শ্রেণিবিভাগ অনুশীলন করবে, যেন বাজারগুলোর মধ্যে পার্থক্য তৈরি করতে পারো।

২. মুনাফা সর্বোচ্চকরণের শর্তের আলোকে চিত্রের সাহায্যে কীভাবে পূর্ণ বা অপূর্ণ—উভয় বাজারের স্বল্পকালীন ও দীর্ঘকালীন ভারসাম্য অর্জিত হয়, তা অনুশীলন করবে।

নবম অধ্যায়

অর্থনীতির নবম অধ্যায় থেকে সামগ্রিক আয়ের ধারণা: জিডিপি, জিএনআই, এনএনআই, সামগ্রিক ব্যয়: ভোগ, সঞ্চয় ও বিনিয়োগ, সরকারি ব্যয়; আবদ্ধ অর্থনীতিতে ভারসাম্য আয় নির্ধারণ (গাণিতিক ও চিত্রভিত্তিক ব্যাখ্যা) সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখবে।

দরকারি টিপস

১. জাতীয় আয়ের বিভিন্ন ধারণা, যেমন GDP, GNP, NDP, NNP, PI, DC ইত্যাদি সম্পর্কে সঠিক ধারণা নেবে।

২. ভোগ ও সঞ্চয় অপেক্ষক, সূচি ও চিত্র অঙ্কনের বিষয়টি ভালোভাবে আয়ত্ত করবে।

৩. সঞ্চয় ও বিনিয়োগের সমতার ভিত্তিতে জাতীয় আয় নির্ধারণ এবং বদ্ধ অর্থনীতিতে ভারসাম্য জাতীয় আয় নির্ধারণের গাণিতিক সমস্যা অনুশীলন করবে।

আরও পড়ুনব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সমিতি এইচএসসি ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে৮ ঘণ্টা আগে

দশম অধ্যায়

অর্থনীতির দশম অধ্যায় থেকে মুদ্রার কার্যাবলি, মুদ্রার পরিমাণ তত্ত্ব (ফিশার ও ক্যামব্রিজ সমীকরণ), কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও এর কার্যাবলি, বাণিজ্যিক ব্যাংক ও এর কার্যাবলি, বাণিজ্যিক ব্যাংকের ঋণ সৃজন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে পার্থক্য, অনলাইন ব্যাংকিং ও মোবাইল ব্যাংকিংয়ে গুরুত্ব দেবে।

দরকারি টিপস

১. এ অধ্যায় থেকে বিভিন্ন প্রকার মুদ্রা ও মুদ্রার কার্যাবলি সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা নেবে।

২. মুদ্রার পরিমাণ তত্ত্ব, বিশেষ করে ফিশার ও ক্যামব্রিজ সমীকরণের ওপর ভালো প্রস্তুতি রাখবে, যেন সাংখ্যিক মান দেওয়া থাকলে সূত্রের আলোকে ফলাফল নির্ণয় করতে পারো।

৩. কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বাণিজ্যিক ব্যাংকের সংজ্ঞা, কার্যাবলি ও পার্থক্য অনুশীলন করবে।

অর্থনীতি প্রথম পত্রের ছয়টি অধ্যায়ের প্রতিটি থেকেই ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব। কারণ, প্রতিটি অধ্যায়েই সূচি, সমীকরণ, চিত্র ইত্যাদি যুক্ত করার সুযোগ রয়েছে। এ উপাদানগুলোর একমাত্র সঠিক প্রয়োগই ভালো নম্বর পেতে ভূমিকা পালন করে। অর্থনীতি একটি যুক্তিনির্ভর বিষয়, তাই বুঝে বুঝে পড়লে এটি সহজেই আয়ত্ত করা সম্ভব। মনে আত্মবিশ্বাস রাখো আর ভালোভাবে রিভিশন দাও।

লেখক: শেখ আবু সাঈদ আবদুল্লাহ্, প্রভাষক, ভাষা সৈনিক অজিত গুহ মহাবিদ্যালয়, কুমিল্লা

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: র ক র য বল ত ক সমস য ভ রস ম য প রস ত ত পর ক ষ পর ম ণ দরক র প রথম

এছাড়াও পড়ুন:

শহরের পরিচ্ছন্নতায় নাগরিক অংশগ্রহণ অপরিহার্য: ডিএনসিসি প্রশাসক

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেছেন,“আমরা কমিউনিটি পার্টিসিপেশনের (শহরের সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণের) মাধ্যমে শহর পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম এগিয়ে নিতে চাই। শহরের সব শ্রেণির মানুষের সচেতনতা ছাড়া শহর পরিচ্ছন্ন রাখা সম্ভব নয়।”

শনিবার (১৬ আগস্ট) রাজধানীর উত্তরা সেক্টর-১৮ এর রাজউক উত্তরা অ্যাপার্টমেন্ট প্রজেক্টের সন্ধ্যামালতী প্লেইং ফিল্ডে অনুষ্ঠিত স্পোগোমি (ময়লা কুড়ানোর প্রতিযোগিতা) ওয়ার্ল্ড কাপ ২০২৫ এর বাংলাদেশ কোয়ালিফায়ারের সমাপনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

এ সময় তিনি বলেন, “অননুমোদিতভাবে ফুটপাত দখল করে বাজার বসানোর কারণে শহরের বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কাজ কঠিন হয়ে যাচ্ছে।”

আরো পড়ুন:

তালুকদার আব্দুল খালেক ও তার স্ত্রীর বিরু‌দ্ধে মামলা

৪৩ দিন পর নগর ভবনে ফিরলেন ডিএসসিসি প্রশাসক 

প্রশাসক আরো বলেন, “আমরা সারা রাত শহরের আবর্জনা পরিষ্কার করি, কিন্তু দেখা যায় নাগরিক অসচেতনতার জন্য দুপুরের আগেই আবার শহর নোংরা হয়ে যায়। নাগরিক সচেতনতা ও সক্রিয় অংশগ্রহণ ছাড়া শহর পরিচ্ছন্ন রাখা সম্ভব নয়।”

প্রতিযোগিতায় ৭০টি দলের হয়ে ২১০ জন প্রতিযোগী অংশ নেন। তারা এক ঘণ্টা ধরে উত্তরা সেক্টর-১৮ এলাকায় ঘুরে ময়লা সংগ্রহ করেন এবং পরবর্তী ২০ মিনিটে ময়লাগুলো আলাদা ক্যাটাগরিতে ভাগ করেন।

ক্যাটাগরি অনুযায়ী আবর্জনার ওজনের ভিত্তিতে প্রতিযোগিতার পয়েন্ট নির্ধারণ করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, সিগারেটের প্যাকেট প্রতি কেজিতে ৩ হাজার পয়েন্ট এবং সিঙ্গেল-ইউজ পলিথিন প্রতি কেজিতে ১০ পয়েন্ট ধরা হয়।

ফাইনালে অংশ নেওয়া ৭০ দলের মধ্যে সর্বোচ্চ পয়েন্ট পেয়ে বিজয়ী হয়েছে টিম ইকো ফাইটার্স। টিম ইকো ফাইটার্স এর সদস্যরা হলেন মো. ইমরান হোসেন, মো. জুবায়ের শেখ এবং মো. তানভীর। তারা ৩ জনই ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী।

বিজয়ী দলের এই তিন সদস্য আগামী অক্টোবরে জাপানে অনুষ্ঠিতব্য দ্বিতীয় স্পোগোমি ওয়ার্ল্ড কাপ ২০২৫ এর বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন।

ঢাকা/আসাদ/সাইফ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • প্রিমিয়ার লিজিংয়ের দুই প্রান্তিকে লোকসান কমেছে
  • শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক ফাউন্ডেশনের শিক্ষাবৃত্তি, পাবেন স্নাতক শিক্ষার্থীরা
  • সোমবার শুরু জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ, উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের লোকসান বেড়েছে ২৩৭.০২ শতাংশ
  • বেসরকারি ব্যাংকে চাকরি, কর্মস্থল ঢাকা
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সমিতি এইচএসসি ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে
  • আজ টিভিতে যা দেখবেন (১৭ আগস্ট ২০২৫)
  • শহরের পরিচ্ছন্নতায় নাগরিক অংশগ্রহণ অপরিহার্য: ডিএনসিসি প্রশাসক
  • এইচএসসি ইংরেজি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের অবস্থা: বাড়ছে অবজ্ঞা ও অদক্ষতা