ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি শুক্রবার বলেছিলেন, ইউক্রেনের আকাশসীমা লঙ্ঘন করে পশ্চিম সীমান্ত অঞ্চলের পরীক্ষা করার জন্য পর্যবেক্ষণ ড্রোনগুলো সম্ভবতা হাঙ্গেরি থেকে উড়ে এসেছিল। তার এই মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় হাঙ্গেরি জানিয়েছে, জেলেনস্কি তার হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছেন।

হাঙ্গেরির পররাষ্ট্রমন্ত্রী পিটার সিজ্জার্তো শনিবার এক্স-এ একটি পোস্টে বলেছেন, “প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি তার হাঙ্গেরিবিরোধী আবেগের জন্য হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলছেন। তিনি এখন এমন কিছু দেখতে শুরু করেছেন যা সেখানে নেই।”

জেলেনস্কি ড্রোন কার্যকলাপের প্রাথমিক সামরিক মূল্যায়নের উদ্ধৃতি দিচ্ছিলেন। সীমান্ত অঞ্চলে কখন এই বিশেষ পর্যবেক্ষণ ড্রোনগুরো দেখা গেছে তা তিনি জানাননি।

ইউক্রেনের শীর্ষ সামরিক কমান্ডের সাথে দেখা করার পর টেলিগ্রাম মেসেজিং অ্যাপে জেলেনস্কি বলেছিলেন, “আমি সব উপলব্ধ তথ্য যাচাই করার নির্দেশ দিয়েছি এবং প্রতিটি রেকর্ড করা ঘটনার উপর জরুরি প্রতিবেদন তৈরি করতে হবে।”

হাঙ্গেরি ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ন্যাটোর সদস্য। দেশটি ইউক্রেনে রাশিয়ার যুদ্ধে কিয়েভের সাথে মিত্র ছিল। তবে কিয়েভ এবং বুদাপেস্টের মধ্যে সম্পর্ক প্রায়শই বিভিন্ন ইস্যুতে খারাপ হয়ে থাকে।

হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবান ইউক্রেনের জন্য পশ্চিমা সামরিক সহায়তা সম্পর্কে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন এবং অন্যান্য ন্যাটো এবং ইইউ সদস্য রাষ্ট্রের তুলনায় রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনের সাথে আরো সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখেছেন।

ঢাকা/শাহেদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ইউক র ন র

এছাড়াও পড়ুন:

আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা

কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’

সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।

সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে

সম্পর্কিত নিবন্ধ