2025-10-05@13:09:07 GMT
إجمالي نتائج البحث: 106

«র ভরস»:

(اخبار جدید در صفحه یک)
    উল্লাপাড়ার বড় কোয়ালিবেড় দাখিল মাদ্রাসায় ক্লাস নেন আয়া ও নৈশপ্রহরী। শিক্ষক সংকটের কারণে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে এই দুই কর্মচারী নিয়মিত ক্লাস নিচ্ছেন। শিক্ষকের জন্য মন্ত্রণালয়ে বারবার আবেদন জানালেও কাজ হচ্ছে না বলে জানান সহকারী সুপার। সোমবার সরেজমিন মাদ্রাসায় গিয়ে দেখা যায়, ইবতেদায়ি শাখায় তৃতীয় শ্রেণিতে তিন শিক্ষার্থী। তাদের গণিত ক্লাস নিচ্ছেন আয়া রত্না খাতুন। দ্বিতীয় শ্রেণিতে ক্লাস নিচ্ছিলেন কারি শিক্ষক আব্দুল ওয়াহাব। এই শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ছিল দু’জন। প্রথম শ্রেণিতে কোনো শিক্ষার্থী তখনও উপস্থিত হয়নি। এই শ্রেণির পাঠদান করেন নৈশপ্রহরী নাঈম হোসেন। এ সময় এক শিক্ষক জানান, ইবতেদায়ি শাখায় খাতা-কলমে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১০০। ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী দেখানো আছে ২৭৬ জন। তবে মাদ্রাসা ঘুরে দেখা যায়, ইবতেদায়ি শাখায় ১০ শিক্ষার্থী এবং মাধ্যমিক শাখায় ৪৩ জন।  আয়া...
    বলিউড অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়া। তার দুধ সাদা গায়ের রঙের নেপথ্যের কাহিনি অনেকেই জানতে চান। অনেকেই ভাবেন তিনি ত্বকের খুঁত ঢাকতে পারলারে যান। অনেক অভিনেতা- অভিনেত্রীরা নিজেকে সুন্দর দেখাতে অনেক চিকিৎসাও করান। তবে তামান্না ভাটিয়া সেদিকে যাননি। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এ বলিউড অভিনেত্রী জানিয়েছেন, তিনি তার মায়ের শেখানো ঘরোয়া উপকরণেই ত্বকের যত্ন নেন। ছোটবেলা থেকেই তামান্না সেই রূপটানের উপর ভরসা রেখেছেন। পেশার কারণেই বেশির ভাগ সময়ে মেকআপ করে থাকতে হয় তামান্নাকে। দিনের পর দিন রাসায়নিক দেওয়া প্রসাধনী ব্যবহারে ত্বকের প্রভূত ক্ষতিও হয়। তাই মায়ের শেখানো ঘরোয়া স্ক্রাব এবং মাস্কের উপরেই ভরসা করেন তিনি।  তামান্নার শেখানো স্ক্রাব তৈরি করতে কী কী লাগবে? উপকরণ: ১ চা চামচ চন্দনের গুঁড়ো ১ চা চামচ কফি পাউডার ১ চা চামচ মধু পদ্ধতি: ছোট পাত্রে সব উপকরণ...
    ‘‘ক্রিকেটাররা অনেকটা... (আশ্বস্ত হয়েছেন টাকা পাওয়ার ব্যাপারে)। কালকে তারা অনুশীলনেও যাবেন। এর চেয়ে ইতিবাচক আর কী হতে পারে। হোপফুলি কালকে পাবেন টাকা। প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা হয়েছে। এজন্যই ইতিবাচক ভাইব আছে বলেই আমি আপনাদের সামনে কথা বলতে এসেছি।’’ দুর্বার রাজশাহীর খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিক জটিলতা নিয়ে বুধবার (১৫ জানুয়ারি) রাতে কথাগুলো বলছিলেন বিসিবির পরিচালক মনজুর আলম। বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদের মুখপাত্র হিসেবে তিনি গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়েছিলেন।  মনজুর আলম যখন কথাগুলো বলছিলেন, তখন হোটেলে থাকা ক্রিকেটাররা বিশ্বাস করতে পারছিলেন না বৃহস্পতিবারও তারা বিপিএলের পারিশ্রমিক পাবেন কি না। একাধিক ক্রিকেটারের সঙ্গে কথা বলে রাইজিংবিডি নিশ্চিত হয়েছে, পারিশ্রমিক দেওয়ার যে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে, তাতেও বিশ্বাস হচ্ছে না তাদের।   আরো পড়ুন: তীরে এসে ডুবলো খুলনা, রংপুরের রোমাঞ্চকর জয় খুশদীল ঝড়ে...
    ১. প্রথমেই প্রশ্ন বিশ্লেষণ ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির প্রথম ধাপ ছিল বিগত বছরের প্রশ্ন বিশ্লেষণ। এতে প্রশ্নের ধরন এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয় চিহ্নিত করা সম্ভব হয়। যেমন, বাংলার ক্ষেত্রে ব্যাকরণ এবং সাহিত্য অংশে কোন বিষয়গুলো বেশি গুরুত্ব পায়, ইংরেজিতে গ্রামার এবং ভোকাবুলারির ওপর কতটা জোর দেওয়া হয়—এসবই স্পষ্ট হয়ে ওঠে। প্রশ্ন বিশ্লেষণ আমাকে পড়ার রূপরেখা তৈরি করতে সাহায্য করেছে। শিখিয়েছে, কীভাবে অপ্রয়োজনীয় বিষয় এড়িয়ে সঠিক বিষয়ে মনোযোগ দিতে হয়।২. টেক্সট বুকই ভরসা অনেকেই ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতিতে বাজারের সহায়ক বইয়ের ওপর নির্ভর করে। আমি কিন্তু উচ্চমাধ্যমিকের টেক্সট বুকগুলোর ওপরই ভরসা রেখেছি। বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস, ভূগোল ও আইসিটি বইগুলোতে যা পড়ানো হয়েছে, তার প্রতিটা অধ্যায় বারবার পড়েছি। প্রশ্নের বড় অংশই মূলত এখান থেকে আসে। তাই টেক্সট বুকগুলোকে ভালোভাবে আয়ত্তে আনার পাশাপাশি বিগত বছরের প্রশ্ন...
    জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান মনজুর আহমেদ চৌধুরী বলেছেন, ‘নদীর ব্যাপারে ভারত অবিশ্বস্ত বন্ধু। ভারতকে নদীর ব্যাপারে বিশ্বাস করা যায় না। তাই বাংলাদেশের পানির ব্যাপারে সেল্ফ-সাফিশিয়েন (স্বয়ংসম্পূর্ণ) হতে হবে। বর্ষাকালে পানি ধরে রাখতে হবে। ভারতের ওপর ভরসা করে থাকা যাবে না।’ আজ শনিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস নদীর পূর্বপাড় কাশিনগর এলাকায় আয়োজিত নদী সম্মিলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। নদী ও প্রকৃতি সুরক্ষাবিষয়ক সামাজিক সংগঠন ‘তরী বাংলাদেশ’ এ নদী সম্মিলনের আয়োজন করে।মনজুর আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘ব্রহ্মপুত্রের পানি ভারত তার পশ্চিমাঞ্চলে ট্রান্সফার করতে চায়, যেটি বাংলাদেশের জন্য সমূহ বিপদের। ভারত থেকে যেসব নদীর শাখা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে, সেগুলোর মধ্যে ব্যাপক পরিমাণ পানি বঙ্গোপসাগরে জমে। বর্ষাকালে ১ লাখ ৪০ হাজার কিউবিক মিটার পানি এসব নদী দিয়ে বহমান হয়। তবে সেসব...
    মকদ্দস আলম উদাসীর মেহমানখানা কাম বেডরুম। আধো আলো, আধো অন্ধকার। সেখানে বসেই তিনি আমাদের কাছে ফেলে আসা জীবনের ঠিকুজি বাতলান। মারা যাওয়ার বছরখানেক আগে, সম্ভবত সেদিন ছুটির দিন ছিল। আমরা সিএনজি অটোরিকশায় চেপে সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের কেশবপুরে তাঁর ডেরায় গিয়েছিলাম।উদাসী ছিলেন বৈষ্ণবসাধক রাধারমণের পড়শি। তাঁর ডেরার খানিক দূরেই রাধারমণের সমাধিমন্দির। শাহ আবদুল করিম আর দুর্বিন শাহর পরবর্তী সময়ে সুনামগঞ্জে যে কয়েকজন সাধক-মহাজন আলো ছড়িয়েছেন, উদাসী তাঁদেরই একজন। জন্মেছিলেন ১৯৪৮ সালের ১ ফেব্রুয়ারি। মারা যান ২০২২ সালের ১৪ জুলাই।সেই ছুটির দিনে উদাসীর দীর্ঘ সাক্ষাৎকার নিই। টানা চার ঘণ্টা! সেদিনের আলাপে বাউল, ফকির, সহজিয়া দর্শন এবং ধর্ম, সমাজ, রাষ্ট্র ও চেনাজানা সাধক কবিদের নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন। কীভাবে তিনি মাদ্রাসা থেকে পালিয়ে গানের জগতে ঝুঁকে পড়লেন আর শ্মশান-কবরে রাত কাটাতে থাকলেন দিনের পর...