অভিন্ন নিয়োগ বিধিমালা প্রণয়নে পর্যালোচনা করে সুপারিশ দিতে কমিটি
Published: 4th, May 2025 GMT
জনপ্রশাসন ও মাঠপ্রশাসনের নন-ক্যাডার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অভিন্ন নিয়োগ বিধিমালা প্রণয়ন সংক্রান্ত বিষয়টি পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সুপারিশ দিতে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি ৩০ কার্য দিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করবে।
সম্প্রতি এই কমিটি গঠন করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে অফিস আদেশ জারি করা হয়েছে।
আদেশে বলা হয়, আট সদস্যের এ কমিটির আহ্বায়ক জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (বিধি-১ অধিশাখা)। কমিটিতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন- যুগ্ম সচিব (প্রশাসন অধিশাখা), উপসচিব/সিনিয়র সহকারী সচিব (বিধি-১ শাখা), উপসচিব/সিনিয়র সহকারী সচিব (সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা-২ শাখা), উপসচিব/সিনিয়র সহকারী সচিব (প্রশাসন-৩ শাখা), উপসচিব/সিনিয়র সহকারী সচিব (অভ্যন্তরীণ নিয়োগ শাখা), উপসচিব/সিনিয়র সহকারী সচিব (সচিবালয় শাখা)। কমিটিতে সদস্য সচিব হিসেবে রয়েছেন উপসচিব/সিনিয়র সহকারী সচিব (প্রশাসন-১ শাখা)।
কমিটিকে জনপ্রশাসন এবং মাঠপ্রশাসনের নন-ক্যাডার কর্মকর্তা কর্মচারীদের অভিন্ন নিয়োগ বিধিমালা প্রণয়ন সংক্রান্ত বিষয়টি পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সুপারিশ দিতে বলা হয়েছে।
বিষয় সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুপারিশও (যদি থাকে) এ কমিটি করবে বলে অফিস আদেশে জানানো হয়েছে।
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/এসবি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
উপসচিব মামুন মিয়াকে ‘তিরস্কার’
অনুমতি ছাড়া একটি বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটিতে সভাপতির দায়িত্ব নেওয়ায় উপসচিব মো. মামুন মিয়াকে ‘তিরস্কার’ (লঘুদণ্ড) দিয়েছে সরকার। তিনি বর্তমানে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, মামুন মিয়া পরিবেশ অধিদপ্তরের ঢাকা মহানগর কার্যালয়ের পরিচালক থাকাকালে নরসিংদীর ঘোড়াশালের করতেতৈল আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি হিসেবে দুই মেয়াদ দায়িত্ব নেন, যা কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া করা হয়।
প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হলে ১৯ ফেব্রুয়ারি তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা হয় এবং কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। পরে ব্যক্তিগত শুনানি শেষে তদন্ত কর্মকর্তা মামুন মিয়ার বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে বলে প্রতিবেদন দেন। সেই ভিত্তিতে তাকে তিরস্কারের শাস্তি দেওয়া হয়।
প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, অনুমতি ছাড়া ভিন্ন প্রতিষ্ঠানে পদ গ্রহণ সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা ও সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা অনুযায়ী অসদাচরণ হিসেবে গণ্য।
ঢাকা/এএএম/এস