রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানা এলাকায় দিনব্যাপী বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (৫ নভেম্বর) তাদের গ্রেপ্তার করে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- সুমন (৩০), মো. মুন্না (৩৬), মো. আনোয়ার (২৬), নান্টু কাইয়ুম (৩৫), মো. মান্নান (২৫), মো. টিপু ওরফে রাজ (২১), মো.

আল আমিন (২০), মো. মশিউর রহমান (২১), মো. সিয়াম হোসেন (২০), মো. মান্নান (৫১), মো. সাজ্জাদ হোসেন (৪০), মো. সুরুজ (২৪) ও মো. অনিক হাসান (২২)। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৬৫০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়।

আরো পড়ুন:

দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের নাম ব্যবহার করে প্রতারণা, সতর্ক করে বিজ্ঞপ্তি

এরশাদ উল্লাহর গণসংযোগে নিহতের ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়নি কেউ

মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বুধবার মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ অত্র থানাধীন বিভিন্ন এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে নিয়মিত মামলার আসামি, চুরি, পরোয়ানাভুক্ত আসামিসহ মোট ১৩ জন কে গ্রেপ্তার করে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করে। এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানানো হয়।

ঢাকা/মাকসুদ/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ম হ ম মদপ র থ ন

এছাড়াও পড়ুন:

তালেবানের নিষেধাজ্ঞায় আফগানিস্তানে ব্যাপকভাবে কমেছে আফিম চাষ

২০২২ সালে তালেবান সরকার নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর আফগানিস্তানে আফিম চাষ উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের বরাত দিয়ে বিবিসি এ তথ্য জানিয়েছে।

জাতিসংঘের মাদক ও অপরাধ দপ্তর এক জরিপে জানিয়েছে, গত বছরের তুলনায় পপি চাষের মোট জমির পরিমাণ ২০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। একই সময়ে আফিমের পরিমাণ ৩২ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।

আফগানিস্তান বিশ্বের ৮০ শতাংশেরও বেশি আফিম উৎপাদন করত। আফগানিস্তানের আফিম থেকে তৈরি হেরোইন ইউরোপের বাজারের ৯৫ শতাংশ ছিল।

কিন্তু ক্ষমতায় আসার পর তালেবান ২০২২ সালের এপ্রিলে আফিম চাষ নিষিদ্ধ করে। তারা কৃষকদের জানায়, আফিম ক্ষতিকারক এবং তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের বিরুদ্ধে। জাতিসংঘ জানিয়েছে যে ‘গুরুতর অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ’ সত্ত্বেও বেশিরভাগ কৃষক নিষেধাজ্ঞা মেনে চলেছেন। বর্তমানে অনেক আফগান কৃষক শস্য চাষ করছেন।

লাভজনক বিকল্পের অভাব, সীমিত কৃষি উৎপাদন এবং প্রতিকূল জলবায়ু পরিস্থিতির কারণে উপলব্ধ কৃষিজমির ৪০ শতাংশেরও বেশি পতিত রয়ে গেছে। চলতি বছর আফিম পপি চাষের আওতাভুক্ত মোট জমি ১০ হাজার ২০০ হেক্টর বলে অনুমান করা হয়েছিল, যার বেশিরভাগই দেশের উত্তর-পূর্বে। এর মধ্যে বাদাখশান প্রদেশ সবচেয়ে বেশি। ২০২২ সালের নিষেধাজ্ঞার আগে, আফগানিস্তানে দুই লাখ হেক্টরেরও বেশি জমিতে পপি চাষ করা হত।

ঢাকা/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ