পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার জানিয়েছেন, ভারত যদি উত্তেজনাকর পদক্ষেপ বন্ধ করে, তাহলে ইসলামাবাদও তাই করবে। শনিবার একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেছেন।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, “যদি সামান্যতম বিচক্ষণতা থাকে, তাহলে ভারতও থামবে এবং যদি তারা থামে, তাহলে আমরাও থামব।”

তিনি বলেন, “আমরা সত্যিকার অর্থে কোনো একটি দেশের আধিপত্য ছাড়াই শান্তি চাই।”

আরো পড়ুন:

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতি হয়েছে, তবে সীমিত মাত্রায়: ভারত

পারমাণবিক অস্ত্র কমিটির কোনো বৈঠক ডাকা হয়নি: খাজা আসিফ

মঙ্গলবার রাতে পাকিস্তানের কয়েকটি এলাকায় হামলা শুরু করে ভারত। ওই রাতেই পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পাঁচটি ভারতীয় যুদ্ধবিমানকে ধ্বংস করে। এ ঘটনার পর দুই দেশের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলা চলছে। শনিবার পাকিস্তান সেনাবাহিনী জানিয়েছে, তারা সাম্প্রতিক ‘ভারতীয় আগ্রাসনের’ প্রতিশোধ হিসেবে ভারতের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছে। ইসলামাবাদ এই অভিযানের নাম দিয়েছে ‘বুনইয়া নুম মারসুস’ যার অর্থ সীসা ঢালা প্রাচীর।
 

ঢাকা/শাহেদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

লক্ষ্মীপুরে আগ্নেয়াস্ত্র-ইয়াবাসহ তিন যুবক গ্রেপ্তার

লক্ষ্মীপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আগ্নেয়াস্ত্র, ইয়াবাসহ তিন যুবক গ্রেপ্তার হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে লক্ষ্মীপুর পৌরসভার পশ্চিম লক্ষ্মীপুর এলাকার একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার তিন যুবকের মধ্যে দুজন ভাই। তাঁরা হলেন পশ্চিম লক্ষ্মীপুর এলাকার মনির হোসেনের ছেলে আহম্মদ ফারুক ও আহম্মদ আল আরেফিন। গ্রেপ্তার অপরজন হলেন পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ড বাঞ্ছানগর এলাকার তোফায়েল আহম্মদের ছেলে আহসান আহম্মেদ।

পুলিশ জানায়, অভিযানে ওই বাসা থেকে ২টি এলজি, ৩টি রামদা, ৫টি চাকু, ১টি পিস্তলের ম্যাগাজিন, ২দুটি গুলি, ৮৩টি ইয়াবা বড়ি, সেনাবাহিনীর ইউনিফর্ম ও ৩৬ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। এ ছাড়া ৪টি খাতা উদ্ধার করা হয়েছে। এসব খাতায় মাদক ব্যবসার হিসাব রাখা হতো।

জানতে চাইলে লক্ষ্মীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল মোন্নাফ প্রথম আলোকে বলেন, এ ঘটনায় লক্ষ্মীপুর সদর থানার উপপরিদর্শক সোহেল রানা বাদী হয়ে মামলা করেছেন। অভিযানে আটক তিনজনকে মামলাটিতে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ