শেষ হলো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র উৎসব, কারা পেলেন পুরস্কার
Published: 25th, June 2025 GMT
শেষ হলো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় জাতীয় চলচ্চিত্র উৎসব। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে তিন দিনের এ চলচ্চিত্র উৎসবের পর্দা নামে আজ। সমাপনী অনুষ্ঠানে দেওয়া হয় সেরা চলচ্চিত্র ও পরিচালকদের পুরস্কার। ৫ মিনিটের নিচে ক্যাটাগরিতে সেরা চলচ্চিত্রের পুরস্কার জিতেছে ‘জীবন ও জোয়ার’; এটি পরিচালনা করেছেন অতনু বিশ্বাস।
এই ক্যাটাগরিতে ‘নিছক দুঃস্বপ্ন নয়’ এর জন্য সেরা পরিচালকের পুরস্কার পেয়েছেন সিফাত রহমান। ১৫ মিনিটের নিচে ক্যাটাগরির সেরা চলচ্চিত্র হয়েছে মল্লিকা রায়ের ‘প্রদোষে’। সেরা পরিচালকের পুরস্কার পেয়েছেন ‘কালাপাথর’ ছবির সাইদুস সালেহীন জাইয়ীম।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক রেজাউল করিম। বিশেষ অতিথি ছিলেন উৎসবের বিচারক চলচ্চিত্র সমালোচক বিধান রিবেরু, নির্মাতা ও গণমাধ্যমকর্মী সাদিয়া খালেদ ও চিত্রনাট্যকার-পরিচালক সৈয়দ আহমেদ শাওকী। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক শাহ নিস্তার কবির, জবি চলচ্চিত্র সংসদের সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক দেবাশিষ বিশ্বাস এবং উৎসব আয়োজক কমিটির সদস্যরা।
আরও পড়ুনজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র উৎসবের পর্দা উঠল২৩ জুন ২০২৫২৩ জুন শুরু হওয়া এই উৎসবের আয়োজন করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদ, সহযোগী ছিল বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: চলচ চ ত র উৎসব য় চলচ চ ত র র প রস ক র উৎসব র
এছাড়াও পড়ুন:
যুদ্ধবিধ্বস্ত সীমান্ত শহরে ভূগর্ভস্থ কবিতা উৎসব
রাশিয়ান সীমান্তের খুবই কাছে পূর্ব ইউক্রেনের বৃহত্তম শহর খারকিভের অবস্থান। শহরটি তাই সহজ ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। তবু নিজস্ব সাংস্কৃতিক জীবন যাপন বজায় রাখতে দৃঢ় সংকল্প রয়েছে এখানকার অধিবাসীদের। কদিন আগে আয়োজিত একটি কবিতা উৎসব খারকিভের মানুষের মানসিক দৃঢ়তা আর সৃজনশীলতারই প্রমাণ হাজির করে।
রাশিয়ার সীমান্ত থেকে মাত্র ১৮ মাইল দূরে অবস্থিত খারকিভ শহরটি এখন ভাঙা-পোড়ার এক বিরোধপূর্ণ মিশ্রণে প্রায় পরিত্যক্ত। ক্ষেপণাস্ত্র হামলা থেকে রক্ষার জন্য শহরের ভাস্কর্যগুলো বালুর বস্তায় মুড়িয়ে রাখা হয়েছে। পার্কে ফুলের বাগানগুলো যথাযথভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা হচ্ছে। স্ট্রিট লাইফ একটি ইউরোপীয় দেশের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ শহর থেকে যতটা আশা করা যায়, তার চেয়ে কয়েক গুণ শান্ত। তবু বইয়ের দোকান, কফিশপ আর রেস্তোরাঁগুলো খোলা আছে!
খারকিভ শহরটি এখন ভাঙা-পোড়ার এক বিরোধপূর্ণ মিশ্রণে প্রায় পরিত্যক্ত