এমবিই খেতাবে ভূষিত এমজেএফ নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম
Published: 6th, August 2025 GMT
যুক্তরাজ্যের সম্মানসূচক এমবিই (মেম্বার অব দ্য মোস্ট এক্সিলেন্ট অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার) উপাধিতে ভূষিত হয়েছেন মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম।
আজ বুধবার ঢাকায় ব্রিটিশ হাইকমিশনে একটি অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক আনুষ্ঠানিকভাবে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের (এমজেএফ) নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনামের হাতে এমবিই খেতাবের স্মারক তুলে দেন।
বাংলাদেশে সামাজিক ন্যায়বিচার, অন্তর্ভুক্তি ও লিঙ্গ সমতার ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে রাজা তৃতীয় চার্লস শাহীন আনামকে অনারারি এমবিই খেতাবের জন্য মনোনীত করেছিলেন।
বাংলাদেশে মানবাধিকার উন্নয়ন ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে যৌথভাবে কাজ করতে যুক্তরাজ্য দুই দশকের বেশি সময় ধরে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী অংশীদারত্ব বজায় রেখেছে। এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে যুক্তরাজ্য সরকার ৪৬০টির বেশি তৃণমূল সংগঠনকে সহায়তা দিয়েছে। এর ফলে সবার জন্য মর্যাদা, অন্তর্ভুক্তি ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পরিবর্তনশীল কর্মসূচি বাস্তবায়িত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে সারাহ কুক বলেন, ‘আমি রাজা তৃতীয় চার্লসের পক্ষ থেকে শাহীন আনামকে এই পুরস্কার প্রদান করতে পেরে আনন্দিত। মানবাধিকার, সামাজিক ন্যায়বিচার এবং লিঙ্গ সমতার প্রতি তাঁর অক্লান্ত নিষ্ঠা ও প্রতিশ্রুতি বাংলাদেশে দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলেছে—যা আমাদের দুই দেশের মধ্যকার মূল্যবোধ ও টেকসই অংশীদারত্বের প্রতিফলন।’
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
সার্ফ এক্সেলের নতুন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর জামাল ভূঁইয়া
‘সার্ফ এক্সেল বাংলাদেশ’-এর নতুন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হয়েছেন ফুটবল তারকা জামাল ভূঁইয়া। ব্রাজিলের ভিনিসিয়ুস জুনিয়র এবং ইংল্যান্ডের বুকায়ো সাকার পথ ধরে তিনিও সার্ফ এক্সেলের মুখ হয়ে উঠলেন।
৩০ বছরের বেশি সময় ধরে সার্ফ এক্সেল ‘দাগ থেকে দারুণ কিছু’, এই বিশ্বাসে অটল। কারণ, দাগ মানে শিশুরা খেলছে, শিখছে এবং নিঃসংকোচে বেড়ে উঠছে পোশাকে দাগ লাগার ভয় ছাড়াই। জামাল ভূঁইয়ার জীবনযাত্রা, যাঁর প্রতিটি ধাপে আছে অক্লান্ত পরিশ্রম ও অদম্য মনোবল—এই ‘প্লে অন’ ভাবনার এক জীবন্ত উদাহরণ।
সার্ফ এক্সেল ও জামাল ভূঁইয়া একসঙ্গে বাংলাদেশের শিশুদের অনুপ্রাণিত করবে, তারা যেন খেলতে থাকে, শিখতে থাকে এবং কখনো থেমে না যায়।