বেআইনি সমাবেশ নিয়ন্ত্রণ করাসহ পাঁচ ধাপে দায়িত্ব পালন করতে দেশের পুলিশের বিভিন্ন রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি), জেলা পুলিশ সুপারসহ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটকে নির্দেশনা দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। আজ বুধবার পুলিশ সদর দপ্তর থেকে সারা দেশে পুলিশের কাছে পাঠানো প্রতিবেদনে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।

পুলিশ সদর দপ্তরের গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) এ এইচ এম শাহাদাত হোসাইন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। আজ রাতে যোগাযোগ করা হলে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, গতকাল মঙ্গলবার রাতে প্রধান উপদেষ্টা (অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস) জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন। সেখানে তিনি কিছু বিষয়ে দায়িত্বপালনে পুলিশকে নির্দেশনা দেন। প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের আলোকে পাঁচটি বিষয়ে দায়িত্বপালনের নির্দেশনা দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। এসব নির্দেশনা মাঠপর্যায়ের সব ইউনিটে পাঠানো হয়েছে।

সারা দেশে পুলিশ সদর দপ্তরের পাঠানো নির্দেশনায় বলা হয়, বেআইনি সমাবেশ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে পুলিশকে পাঁচ ধাপে বলপ্রয়োগের নীতি অনুসরণ করতে হবে। অনলাইনে সাধারণ ডায়েরির (জিডি) আবেদনের জন্য জনসাধারণকে উৎসাহিত করা এবং দাখিল করা অনলাইন জিডির বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। পুলিশের গ্রেপ্তার করা যেকোনো ব্যক্তির পরিবারকে ১২ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তারের বিষয়ে জানানো ও তাঁকে আইনজীবীর সঙ্গে সাক্ষাতের সুযোগ দিতে হবে। পুলিশি রিমান্ডে আসামি অসুস্থ হলে চিকিৎসক দিয়ে তাঁকে পরীক্ষা করাতে হবে এবং আঘাতের কারণ নিশ্চিত করতে হবে। এ ছাড়া হাজতখানায় বন্দীদের মানবিক সেবা নিশ্চিত করতে হবে।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

সার্ফ এক্সেলের নতুন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর জামাল ভূঁইয়া

‘সার্ফ এক্সেল বাংলাদেশ’-এর নতুন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হয়েছেন ফুটবল তারকা জামাল ভূঁইয়া। ব্রাজিলের ভিনিসিয়ুস জুনিয়র এবং ইংল্যান্ডের বুকায়ো সাকার পথ ধরে তিনিও সার্ফ এক্সেলের মুখ হয়ে উঠলেন।

৩০ বছরের বেশি সময় ধরে সার্ফ এক্সেল ‘দাগ থেকে দারুণ কিছু’, এই বিশ্বাসে অটল। কারণ, দাগ মানে শিশুরা খেলছে, শিখছে এবং নিঃসংকোচে বেড়ে উঠছে পোশাকে দাগ লাগার ভয় ছাড়াই। জামাল ভূঁইয়ার জীবনযাত্রা, যাঁর প্রতিটি ধাপে আছে অক্লান্ত পরিশ্রম ও অদম্য মনোবল—এই ‘প্লে অন’ ভাবনার এক জীবন্ত উদাহরণ।

সার্ফ এক্সেল ও জামাল ভূঁইয়া একসঙ্গে বাংলাদেশের শিশুদের অনুপ্রাণিত করবে, তারা যেন খেলতে থাকে, শিখতে থাকে এবং কখনো থেমে না যায়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ