প্রবাসীদের ভোটের অ্যাপ উদ্বোধন নভেম্বরে
Published: 24th, September 2025 GMT
নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার অ্যাপ ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ উদ্বোধন করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) নির্বাচন কমিশনে বাংলাদেশ হাইকমিশন, লন্ডন ও লন্ডন প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে আউট অব কান্ট্রি ভোটিং বিষয়ে মতবিনিময় সভা শেষে তিনি এ তথ্য জানান।
আরো পড়ুন:
কারাগারে ভোটকেন্দ্র স্থাপনের দাবিতে ইসিকে চিঠি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার
আবুল ফজল মো.
তিনি জানান, বিশ্বব্যাপী প্রবাসী ভোটের ছয়টি প্রচলিত পদ্ধতির মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় ইন-পারসন ভোটিং ও পোস্টাল ব্যালট। বাংলাদেশ প্রস্তাব করেছিল পোস্টাল ব্যালট, প্রক্সি ভোটিং এবং অনলাইন ভোটিং। তবে, আপাতত অনলাইন ভোটিং সম্ভব নয় এবং রাজনৈতিক সমর্থন না থাকায় প্রক্সি ভোটও বাদ দেওয়া হয়েছে।
ইসি সানাউল্লাহ বলেন, ইনশাআল্লাহ, এবার প্রবাসী বাংলাদেশিরা পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দেবেন।
তবে, তিনি স্বীকার করেছেন, এই প্রক্রিয়ায় কিছু সীমাবদ্ধতা আছে, যেমন: ভোটের গোপনীয়তা রক্ষা এবং আদালতের আদেশে প্রার্থী তালিকা পরিবর্তন হলে বিদেশ থেকে প্রাপ্ত ভোট বাতিল হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি। এছাড়া, ডাকযোগে ব্যালট পৌঁছাতে ব্যর্থতার হারও প্রায় ২৪ শতাংশ।
তিনি আশা ব্যক্ত করে বলেন, আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতার তুলনায় বাংলাদেশের প্রবাসীরা ভোটে অংশগ্রহণে বেশি আগ্রহী হবেন এবং এই উদ্যোগ ব্যর্থ হবে না।
ঢাকা/এএএম/রফিক
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ইস ইস প রব স
এছাড়াও পড়ুন:
চট্টগ্রামে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ আরও একজনের মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ছয়ে
চট্টগ্রামের সাতকানিয়া ও চন্দনাইশের সীমান্তের চরপাড়া এলাকায় গ্যাস সিলিন্ডারের গুদামে বিস্ফোরণে গুরুতর আহত আরও এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। নিহত শ্রমিকের নাম মো. রিয়াজ (২১)। ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ বুধবার সকাল ছয়টায় তিনি মারা যান। এ নিয়ে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় ছয়জনের মৃত্যু হলো। নিহত শ্রমিকের বাড়ি লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া গ্রামে।
১৭ সেপ্টেম্বর সকাল সাড়ে ৬টার দিকে চরপাড়ার গ্যাস সিলিন্ডারের গুদামে হঠাৎ বিস্ফোরণ হলে ১০ শ্রমিক দগ্ধ হন। খবর পেয়ে চন্দনাইশ ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। স্থানীয় লোকজন আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখান থেকে চারজনকে ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।
এর আগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই গুদামের মালিক মাহবুবুল আলম, শ্রমিক মো. ইদ্রিস, মো. ইউসুফ, মোহাম্মদ ছালেহ ও হারুণ মারা যান। সর্বশেষ মৃত্যু হলো মো. রিয়াজের।