বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) অর্থায়নে পরিচালিত গবেষণা কার্যক্রমে ২০২৫-২৬ আর্থিক বছরে চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হয়েছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) বিভিন্ন বিভাগের ১৪১ জন শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও পিএচডি গবেষক।

এর মধ্যে রয়েছেন, ৬৫ জন শিক্ষক, ৬৯ জন শিক্ষার্থী ও সাতজন পিএইচডি গবেষক। আগামী ১ বছর এই গবেষণা কার্যক্রমের সুযোগ পাবেন তারা। 

আরো পড়ুন:

ঢাবিতে হালিমে ‘পচা মাংস’, দোকানে তালা দেওয়ায় ‘হুমকি’

জাবিতে ছাত্রী হলের ওরিয়েন্টেশনে রাত ১০টার আগে হলে ফেরার নির্দেশনা

বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তালিকা থেকে এ তথ্য জানা গেছে। 

জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট সাতটি অনুষদের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও পিএচডি গবেষক এ গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য নির্বাচিত হয়েছেন।

এর মধ্যে রয়েছেন- ধর্মতত্ত্ব ও ইসলাম শিক্ষা অনুষদের সাতজন শিক্ষক, তিনজন শিক্ষার্থী ও তিনজন পিএইচডি গবেষক; কলা অনুষদের ১০ জন শিক্ষক, একজন শিক্ষার্থী ও তিনজন পিএইচডি গবেষক; সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ১১ জন শিক্ষক ও ১৪ জন শিক্ষার্থী; ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের নয়জন শিক্ষক ও তিনজন শিক্ষার্থী; প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ১০ জন শিক্ষক ও ১৬ জন শিক্ষার্থী; জীববিজ্ঞান অনুষদের ১৩ জন শিক্ষক ও ২৩ জন শিক্ষার্থী; বিজ্ঞান অনুষদের পাঁচজন শিক্ষক, নয়জন শিক্ষার্থী ও একজন পিএইচডি গবেষক।

এই গবেষণা কার্যক্রমে নির্বাচিত শিক্ষকগণ ৩ লাখ থেকে ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকা, পিএইচডি গবেষক শিক্ষক ২ লাখ ও শিক্ষার্থী ৫০ হাজার টাকা এবং শিক্ষার্থীরা ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা পাবেন। 

এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড.

নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, “আমরা গবেষণা খাতকে অগ্রাধিকার দিচ্ছি। যারা নির্বাচিত হয়েছেন, তাদের সবার জন্য শুভ কামনা। আমাদের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের এসব রিসার্চ পেপার আমরা লাইব্রেরিতে সংরক্ষণ করব। যাতে সবাই রেফারেন্স হিসেবে কাজে লাগাতে পারে এবং পরবর্তীতে সবার উপকারে আসে।”

ঢাকা/তানিম/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর জন শ ক ষ র থ প এইচড ত নজন

এছাড়াও পড়ুন:

খাগড়াছড়ির ঘটনায় জাতিসংঘকে যুক্ত করে বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি

খাগড়াছড়িতে সহিংসতার ঘটনার তদন্তে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের একজন সদস্যের সমন্বয়ে একজন বিচারপতির নেতৃত্বে অনতিবিলম্বে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ। একই সঙ্গে পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর স্বার্থ ও অস্তিত্ব রক্ষায় পার্বত্য শান্তিচুক্তির বাস্তবায়নে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সরকারের কাছে জোর দাবি জানিয়েছে তারা।

আজ বুধবার ঐক্য পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মনীন্দ্র কুমার নাথের পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা জানানো হয়েছে।

বিবৃতিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ বলেছে, আদিবাসী কিশোরীকে দলবদ্ধভাবে ধর্ষণের জন্য দায়ী দুর্বৃত্তদের গ্রেপ্তার না করে বরং খাগড়াছড়ির নিরীহ ও নিরস্ত্র জুম্ম জনগোষ্ঠীর ওপর সশস্ত্র হামলা করা হয়েছে। এতে ৩ জন নিহত, অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। এ ছাড়া বাড়িঘর ও দোকানপাটে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। এমন দুর্ভাগ্যজনক ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্য স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের উসকানিমূলক বক্তব্য খাগড়াছড়িসহ গোটা পার্বত্য চট্টগ্রামে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করেছে।

বিবৃতিতে ঘটনায় দায়ীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান, নিহত ব্যক্তিদের প্রত্যেক পরিবারকে অন্যূন এক কোটি টাকা করে, ক্ষতিগ্রস্ত প্রত্যেক পরিবারকে অন্যূন পঁচিশ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ প্রদান ও সরকারি খরচে আহত ব্যক্তিদের সুচিকিৎসার ব্যবস্থার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে দাবিও জানিয়েছে ঐক্য পরিষদ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • কাতারের হামাদ বিন খলিফা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপ, আইইএলটিএস ছাড়াই আবেদন
  • ৪০ ঘণ্টা পর এক ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার, নিখোঁজ আরেকজন
  • সিদ্ধিরগঞ্জে ৭ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার 
  • গরুর গোবর কুড়ানো থেকে সাত তারকা হোটেলে, জয়দীপের গল্প জানেন কি
  • টর্চলাইট
  • স্বাস্থ্য খাতে আলাদা বেতনকাঠামো হোক
  • গাজীপুরে আট বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেপ্তার
  • খাগড়াছড়ির ঘটনায় জাতিসংঘকে যুক্ত করে বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
  • দক্ষিণ কোরিয়ায় জিআইএসটি স্কলারশিপ: পূর্ণাঙ্গ বৃত্তি নিয়ে পড়াশোনার সুযোগ