ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে গতকাল দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে ৪৮ বলে ৬১ রান করেন বাংলাদেশ ওপেনার তানজিদ হাসান। ১৫০ রানের লক্ষ্যে এমন একটি ইনিংস কেউ খেললে সেই দলের জয়ের সুযোগ থাকে অনেক বেশি।

কিন্তু চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত এই ম্যাচে সুযোগটা কাজে লাগাতে পারেননি বাংলাদেশের অন্য ব্যাটসম্যানরা। জাকের আলী, শামীম হোসেনদের ব্যর্থতায় দল হেরেছে ১৪ রানে। এমন হারে আক্ষেপ থাকারই কথা তানজিদের।

তবে তানজিদ এমন ম্যাচেই গড়েছেন রেকর্ড। গতকাল বাংলাদেশের হয়ে এক বছরে সবচেয়ে বেশি টি–টোয়েন্টি রান করার রেকর্ড গড়েন তানজিদ। বাঁহাতি এই ওপেনার চলতি বছর ২৩ ইনিংসে রান করেছেন ৬২২। চলতি বছরে ১৩৫.

২১ স্ট্রাইকরেটে ব্যাটিং করা তানজিদের ফিফটি ৬টি। গড় ২৯.৬১। চলতি বছরে তানজিদ ছক্কা মেরেছেন ৩৪টি, এটি এক বছরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ।

প্রথম আলো

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

শাপলা ও শাপলা কলি আলাদা প্রতীক, কোনো চাপ ছিল না: ইসি সচিব 

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেছেন, শাপলা ও শাপলা কলি এক নয়, দুটির মধ্যে স্পষ্ট পার্থক্য রয়েছে। কোনো দলের চাপ বা প্রভাবের কারণে নয়, কমিশনের নিজস্ব সিদ্ধান্তেই শাপলা কলি প্রতীক তালিকায় যুক্ত করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।

ইসি সচিব বলেন, ‘‘এখানে কোনো দল বা ব্যক্তির প্রভাব কাজ করেনি। নানা সমালোচনার মুখে প্রতীকের তালিকা সংশোধন করে ‘শাপলা কলি’ প্রতীকটি বিধিমালায় অন্তর্ভুক্ত করেছে নির্বাচন কমিশন। প্রয়োজন মনে করলে আবারও সংশোধন করা হবে।’’

নির্বাচন কমিশন থেকে আগে বলা হয়েছিল, শাপলা প্রতীকটি বিধিমালায় না থাকায় কোনো দলকে দেওয়া যাবে না। তাহলে কোন বিবেচনায় ‘শাপলা কলি’ প্রতীকটি বিধিমালায় যোগ করা হলো? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘‘আমাদের প্রতীকের তালিকা নিয়ে অনেক সমালোচনা ছিল। তাই আগের তালিকা থেকে ১৬টি প্রতীক বাদ দিয়ে ১১৯টি প্রতীক সংরক্ষণ করা হয়েছে।’’

উল্লেখ্য নির্বাচন কমিশনে রাজনৈতিক দলের প্রতীক তালিকায় যুক্ত হয়েছে শাপলা কলি। আজ ইসির এক প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানানো হয়।

সভায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিবসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। সভায় নির্বাচন প্রস্তুতি, প্রশাসনিক সমন্বয়সহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়।

ঢাকা/এএএম//

সম্পর্কিত নিবন্ধ