ময়মনসিংহে প্রায় সাত বছর পর জেলা দক্ষিণ, উত্তর, মহানগর, আনন্দ মোহন কলেজ ও কোতোয়ালি থানা ছাত্রদলের আংশিক কমিটি গঠন করা হয়েছে। ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মো. রাকিবুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন কমিটিতে স্বাক্ষর করেন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ছয়টার দিকে রাকিবুল ইসলাম তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুকে কমিটি প্রকাশ করে অভিনন্দন জানান।

১১ সদস্যবিশিষ্ট ময়মনসিংহ দক্ষিণ জেলা ছাত্রদলের কমিটিতে আজিজুল হাকিম সভাপতি ও রাকিব হোসেনকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়েছে। এ ছাড়া চারজন সহসভাপতি, তিনজন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, একজন সাংগঠনিক সম্পাদক ও একজনকে দপ্তর সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়েছে।

উত্তর জেলা ছাত্রদলের ১১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটিতে নূরুজ্জামান সোহেল সভাপতি ও এ কে এম সুজা উদ্দিনকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়েছে। এ ছাড়া চারজন সহসভাপতি, তিনজন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, একজন সাংগঠনিক সম্পাদক ও একজনকে দপ্তর সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়েছে।

মহানগর ছাত্রদলের ১১ সদস্যের কমিটিতে গোবিন্দ রায় সভাপতি ও আল মোহাম্মদ রাফসানকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়েছে। এ ছাড়া চারজন সহসভাপতি, তিনজন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, একজন সাংগঠনিক সম্পাদক ও একজনকে দপ্তর সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়েছে। আগামী এক মাসের মধ্যে কমিটি পূর্ণাঙ্গ করে কেন্দ্রীয় দপ্তরে জমা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

আনন্দ মোহন সরকারি কলেজ ছাত্রদলের আট সদস্যবিশিষ্ট আংশিক কমিটিতে হুজ্জাতুল খান সভাপতি ও মোস্তাত সরকারকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়েছে। এ ছাড়া দুজন সহসভাপতি, একজন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, একজন সাংগঠনিক সম্পাদক, একজন দপ্তর সম্পাদক ও একজনকে প্রচার সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়েছে।

কোতোয়ালি থানা ছাত্রদলের চার সদস্যবিশিষ্ট কমিটিতে আরিফ রব্বানী সভাপতি ও সাজিদ হাসানকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়েছে। অন্য দুজনের মধ্যে একজনকে সহসভাপতি ও একজনকে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়েছে।

আগামী ২১ দিনের মধ্যে এ দুটি ইউনিটকে পূর্ণাঙ্গ কমিটি করতে বলা হয়েছে।

এর আগে ২০১৮ সালের ১২ জুলাই ময়মনসিংহ ছাত্রদলের দক্ষিণ, উত্তর জেলা ও মহানগর আংশিক কমিটি গঠিত হয়। এসব কমিটির মেয়াদ পেরোলেও এভাবেই এত দিন সংগঠনটির কার্যক্রম চলছিল।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ছ ত রদল র একজন স কম ট ত সদস য

এছাড়াও পড়ুন:

ময়মনসিংহে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা, গ্রেপ্তার ২

ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটে এক কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় প্রধান আসামি ও তার এক সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

বুধবার (১ অক্টোবর) দুপুরে উপজেলার জুবলী এলাকা থেকে প্রধান অভিযুক্ত আবুল বাশারকে (২২) গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে, গত রাতে একই এলাকা থেকে গ্রেপ্তার হন তার সহযোগী মিলন (২১)।

আরো পড়ুন:

সাভারে শহীদ ছায়াদ হত্যায় ‘ভুয়া তথ্যে’ মামলার অভিযোগ পরিবারের

সাবেক এমপি সেলিমের জননিরাপত্তা মামলা থেকে অব্যাহতি 

গ্রেপ্তার আবুল বাশার জুবলী গ্রামের আজহারুল ইসলামের ছেলে ও পেশায় অটোচালক। মিলন নয়াপাড়া এলাকার আজিজুল ইসলামের ছেলে। এর আগে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতে ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে হালুয়াঘাট থানায় মামলা করে।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, সোমবার সকালে পূজা দেখার জন্য ওই গারো কিশোরীকে মোবাইলে বাড়ি থেকে ডেকে নেন মিলন। পূজা দেখানোর কথা বলে মিলন তাকে নিয়ে সারাদিন স্থানীয় পার্কে ঘোরাঘুরি করেন। ঘোরাঘুরি শেষে রাতে মিলন ওই কিশোরীকে অটোরিকশায় তুলে দেন। এরপর একই এলাকার অটোচালক আবুল বাশার তাকে নির্জন স্থানে নিয়ে ধর্ষণ করেন। এরপর রাত ১১টার দিকে বাশার ভুক্তভোগীকে গামারিতলা মোড়ে ফেলে চলে যান।

হালুয়াঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. হাফিজুল ইসলাম হারুন বলেন, ‘‘কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলার পরপরই পুলিশ অভিযান চালিয়ে মূল আসামি ও তার এক সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে। বৃহস্পতিবার তাদের আদালতে পাঠানো হবে।’’

ঢাকা/মিলন/রাজীব

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • যুক্তরাজ্যে সিনাগগের বাইরে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৩
  • নার্সদের অমর্যাদাকর অবস্থানে রাখা হয়েছে: ফরহাদ মজহার
  • ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমে অভিজ্ঞ সংস্থা ‘হোপ’ নির্বাচন পর্যবেক্ষকের তালিকায়
  • ময়মনসিংহে তিন দশকের পঞ্চদুর্গাপূজা
  • ময়মনসিংহে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা, গ্রেপ্তার ২
  • এ বছর ডেঙ্গুতে ২০০ জনের মৃত্যু
  • ময়মনসিংহে গারো স্কুলছাত্রী ধর্ষণের অভিযোগে মামলা, একজন গ্রেপ্তার
  • পরকীয়া নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে কথা কাটাকাটি, যুবককে কুপিয়ে হত্যা
  • এসিসির সভায় উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়, নাকভি কথা না শুনলে আইসিসিতে অভিযোগ করবে ভারত
  • ‘আল্লাহ তুই দেহিস’: জোর করে চুল কেটে দেওয়ার ঘটনায় এক আসামি গ্রেপ্তার