রৌমারীতে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে জমি দখল করে টিনের দোচালা ঘর নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার মধ্যরাতে উপজেলা সদরের তুরা রোড-সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত সহিবর রহমান রৌমারী সদর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক।
গতকাল শুক্রবার দুপুরে সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী আলমগীর হোসেন। তিনি বলেন, গত ৫ আগস্ট সরকার পতন হয়। এরপর থেকে উপজেলার তুরা রোডের পাশে মৃদুলের চাতালের কাছে তাদের ক্রয় করা জমি জোর করে দখলের পাঁয়তারা করে আসছেন বিএনপি নেতা সহিবর রহমান। এ ঘটনায় আদালতে মামলা চলমান ও আদালতের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এরপরও গত বুধবার মধ্যরাতে ওই জমিতে একটি টিনের দোচালা ঘর নির্মাণ করেন ও রাস্তা ঘেঁষে টিনের বেড়া দেন ওই বিএনপি নেতা। পরে বৃহস্পতিবার দুপুরে থানায় গিয়ে ওসিকে ঘটনাটি জানান। এরপরও পদক্ষেপ নিচ্ছেন না কেউ। 
তবে সহিবর রহমান বলেন, ‘জমিটি আমাদের। আমরা আদালতের রায় পেয়েছি। এক কপি থানায়ও দেওয়া আছে। তাই দখলে আছি।’
রৌমারী থানার ওসি লুৎফর রহমান জানান, বিষয়টি তাঁর জানা আছে। ফৌজদারি মামলা হলে পদক্ষেপ নিতে পারতেন তারা।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: রহম ন ব এনপ

এছাড়াও পড়ুন:

সিলেটে দুই দিনে এক ট্রাক ও চার ট্রাক্টরভর্তি পাথর জব্দ

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় পাথর লুট থামছে না। সম্প্রতি পর্যটনকেন্দ্র সাদাপাথর থেকে পাথর লুটের ঘটনায় দেশজুড়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছিল। মামলার পাশাপাশি লুট করা পাথর আটক করে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছিল পর্যটনকেন্দ্রে। অভিযানে নেমেছিল প্রশাসনের পাশাপাশি যৌথ বাহিনী। এরপরও পাথর লুটপাটকারীদের নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না। সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র এলাকায় লুটপাট কমলেও লুট থামছে না ‘পাথরের খনি’খ্যাত শাহ আরেফিন টিলায়। এরই মধ্যে এই টিলার প্রায় ৮৫ শতাংশ পাথর লুট হয়ে গেছে। টিলা কেটে লুট করা হয়েছে পাথরগুলো। এরপরও থামছে না পাথর লুট।

শাহ আরেফিন টিলা থেকে লুট করে নিয়ে যাওয়ার সময় গতকাল বুধবার রাতে চার ট্রাক্টরভর্তি পাথর ও আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে এক ট্রাকভর্তি পাথর জব্দ করেছে পুলিশ। তবে উদ্ধার করা পাথরের পরিমাণ জানা যায়নি।

এক ট্রাকভর্তি পাথর জব্দ করে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ২টার দিকে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা কমপ্লেক্সের সামনে পুলিশের তল্লাশিচৌকিতে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সিলেটে দুই দিনে এক ট্রাক ও চার ট্রাক্টরভর্তি পাথর জব্দ
  • এক বিপুল ব্যয়ের পরও কেন ত্রুটিপূর্ণ স্থাপনা