ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন স্বতন্ত্র পরিচালক আকতার মতিন চৌধুরী
Published: 21st, June 2025 GMT
গাজীপুরের চন্দ্রায় দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত টেক জায়ান্ট ওয়ালটনের হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির স্বতন্ত্র পরিচালক আকতার মতিন চৌধুরী, এফসিএ, এফসিএস।
উল্লেখ্য, আকতার মতিন চৌধুরী তার ৫০ বছরেরও বেশি সুদীর্ঘ পেশাগত কর্মজীবনে দেশ-বিদেশের আর্থিক ও করপোরেট খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন।
শনিবার (২১ জুন) সকালে প্রথমবারের মতো হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শনে আসা স্বতন্ত্র পরিচালককে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর (এএমডি) মো.
আরো পড়ুন:
যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেলো ওয়ালটন ডিজি-টেক
ঈদ উৎসবে জমজমাট ওয়ালটন ফ্রিজের বিক্রি
তার সফরসঙ্গী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেকের এএমডি এবং চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) মো. জিয়াউল আলম, এফসিএ, এসিএ (আইসিএইডব্লিউ)।
ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্সে কম্প্রেসার ম্যানুফ্যাকচারিং প্লান্টস পরিদর্শন করেন আকতার মতিন চৌধুরী
হেডকোয়ার্টার্সে ওয়ালটন রেফ্রিজারেটর, ফাসেনার, মোল্ড ও ডাই এর চিফ বিজনেস অফিসারসহ ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্সের হেড অব অ্যাডমিন মেজর (অব.) জাহিদ হাসান, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রফিকুল ইসলাম ও অন্যান্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন স্বতন্ত্র পরিচালক আকতার মতিন চৌধুরী।
এরপর তিনি ওয়ালটনের সুসজ্জিত প্রোডাক্ট ডিসপ্লে সেন্টারসহ রেফ্রিজারেটর, কম্প্রেসর, মোল্ড ও ডাই, মেটাল কাস্টিং ইত্যাদি পণ্যের ম্যানুফ্যাকচারিং প্লান্টস সরেজমিনে পর্যবেক্ষণ করেন।
এ সময় তিনি রেফ্রিজারেটর, এয়ার কন্ডিশনার, ওয়াশিং মেশিনসহ বিভিন্ন স্মার্ট প্রোডাক্টে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) ও আইওটি প্রযুক্তির ব্যবহার সম্পর্কে জেনে মুগ্ধ হন।
ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্সে সুসজ্জিত প্রোডাক্ট ডিসপ্লে সেন্টার ঘুরে দেখেন আকতার মতিন চৌধুরী
এছাড়া তিনি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্সে গৃহীত পরিবেশবান্ধব রুফটপ সোলার প্রজেক্টসহ এক মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ফ্লোটিং সোলার পাওয়ার প্লান্ট পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে মেটাল ও প্লাস্টিক রিসাইকেল সংক্রান্ত পদক্ষেপসমূহ সম্পর্কে জেনে সন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি।
ঢাকা/পলাশ/সাইফ
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
জুবিনকে নিয়ে যা লিখলেন প্রিন্স মাহমুদ
‘যে প্রেমেতে স্বপ্ন দেখে মন, রাত জাগে দু নয়ন, চিতার আগুনে দেখি সে প্রেম আজ জ্বলছে এখন’- গানটি ভারতীয় জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী জুবিন গার্গের গাওয়া। গানের কথার মতোই চিতার আগুনে জ্বলে ছাই হয়ে গেছেন জুবিন। মৃত্যুর পাঁচ দিন পরে শেষকৃত্য হয়েছে তার। শেষ যাত্রায় আসামের মানুষ জুবিনকে যে ভালোবাসা দেখিয়েছেন, তা নজির গড়েছে। বিশ্বের চতুর্থ গণ জমায়েতের রেকর্ড গড়েছে।
বাংলাদেশের জনপ্রিয় গীতিকার, সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক প্রিন্স মাহমুদ ২৪ সেপ্টেম্বর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পোস্টে লিখেছেন ‘‘বড় ভাই জুবিনের শেষকৃত্যে জন-সুনামি, লাখ মানুষের ঢল। আর এর পোস্ট দেখিয়া এতক্ষণে বিষাদে অনুধাবন করিলেন জুবিন মহান শিল্পী ছিল...’’
আরো পড়ুন:
জেলের স্মৃতি শেয়ার করলেন রিয়া চক্রবর্তী
এবার ধারাবাহিক নাটকে যুক্ত হলেন সুনেরাহ
প্রিন্স মাহমুদের ওই পোস্টের কমেন্টে আখতারুজ্জামান নামের একজন লিখেছেন, ‘‘মঞ্চ কাঁপানো মহৎ এই শিল্পী সবাইকে কাঁদিয়ে সমুদ্রে হারিয়ে গেলেন। অনেকেই হয়তো তাকে ইয়া আলী কিংবা দেবের সিনেমার গানে চিনে। কিন্তু মুলধারার শ্রোতারা তাকে বহুকাল ধরে চিনে। প্রতিমা পাণ্ডে বড়ুয়ার গান তার গলায় শুনে ফ্যান হয়ছি।’’
চন্দ্র শেখর নামের আরেকজন লিখেছেন, ‘‘ভাইয়া আসল ব্যাপারটা হচ্ছে,একজন শিল্পী ঠিক কতটা ভালো মানুষ তার ওপর ভীষণভাবে নির্ভরশীল তার শিল্পকর্ম। পৃথিবীতে মানুষ আছে ৮শ কোটি। এর মধ্যে ৮ কোটি গায়কও নেই। ধরলাম ২ কোটি আছে। এই ২ কোটি শিল্পীই আসলে ৮শ কোটি মানুষের হৃদয়ের প্রতিরূপ। সেই জন্য শিল্পীদের বরাবর সমস্ত বিষয়ে ভীষণ নিরপেক্ষ থাকতে হয়।কা রণ তারা মানুষের মনের প্রতিনিধিত্ব করে। সেই জন্য যে যত ভালো শিল্পী সে অবশ্যই তত ভালো মানুষ, হয়তো জুবিনদার ক্ষেত্রেও সেরকম। ধন্যবাদ।''
ঢাকা/লিপি