সিলেটে গেল ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত না হলেও একজনের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) সন্ধ্যা ৬টার দিকে ৬৯ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তার বাড়ি বিয়ানীবাজারে।
শনিবার (২৮ জুন) শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডা.
আজ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সিলেট বিভাগীয় কার্যালয় থেকে পাঠানো প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ২২ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হলেও কারো শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়নি। এখন পর্যন্ত সিলেটে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ২০ জন। করোনা পরীক্ষার জন্য ২৯৮টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
আরো পড়ুন:
বড়াল নদীতে ভাই-বোনের মৃত্যু
পটুয়াখালীতে ৭ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, একজনের মৃত্যু
প্রতিবেদনে জানানো হয়, আক্রান্তদের মধ্যে আটজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাদের মধ্যে শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালে তিনজন, নর্থইস্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একজন, রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একজন, আল হারামাইন হাসপাতালে একজন এবং ইবনে সিনা হাসপাতাল দুইজন ভর্তি রয়েছেন।
ঢাকা/নূর/মাসুদ
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
কবর ভেঙে ফেলার আহ্বান ইসরায়েলি মন্ত্রীর
ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলনের নেতা ইজ্জ আল-দিন আল-কাসসামের কবর ভেঙে ফেলার আহ্বান জানিয়েছেন ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তা মন্ত্রী ইতামার বেন-গভির। মঙ্গলবার নেসেট অভ্যন্তরীণ কমিটির শুনানিতে বক্তৃতাকালে তিনি এ আহ্বান জানিয়েছেন।
ইজ্জ আল-দিন আল-কাসসাম হাইফায় একজন বিশিষ্ট ধর্মপ্রচারক এবং ব্রিটিশ শাসন ও ইহুদিবাদী জমি অধিগ্রহণের বিরুদ্ধে সশস্ত্র প্রতিরোধের সংগঠক হওয়ার আগে ফরাসি ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন। ১৯৩৫ সালে জেনিনের কাছে ব্রিটিশ বাহিনীর হাতে তিনি নিহত হন এবং উপনিবেশবিরোধী সংগ্রামের প্রতীক হয়ে ওঠেন। হামাস তার সম্মানে তার সামরিক শাখার নামকরণ করে ইজ্জ আল-দিন আল-কাসসাম ব্রিগেড।
বেন-গভির আল-কাসসামকে ‘একজন বড় অপরাধী ও সন্ত্রাসবাদের প্রতীক’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন এবং হাইফার কাছে নেশের পৌরসভায় তার কবর ভাঙার আদেশ ‘দ্রুত’ বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছেন।
ইসরায়েলের এই চরমপন্থী মন্ত্রী বলেছেন, “সমস্যাটি স্পষ্ট, এটি শহরের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করে এবং এর ক্ষতি করে। আমাদের এই অপমান দূর করতে হবে, শহরের নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধিতে অবদান রাখতে হবে এবং একটি স্পষ্ট বার্তা পাঠাতে হবে: সন্ত্রাসী, খুনি ও প্রধান নাশকতাকারীরা, তাদের মৃত্যুর পরেও শান্তি উপভোগ করতে পারবে না।”
ঢাকা/শাহেদ