গত ১৬ জুন পর্যন্ত দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আলোচনার কেন্দ্রে ছিল প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে যে সমঝোতামূলক ও ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে, তার পক্ষে ও বিপক্ষে। দেশবাসী অধ্যাপক ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যকার আলোচনাকে ইতিবাচক বলে মনে করে। অধিকাংশ রাজনৈতিক দলও তা মনে করে, কেবল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) বলেছে অন্তর্বর্তী সরকার বিএনপিকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে। সাদা চোখে এটাই মনে হবে যে সরকার বিএনপিকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে। কিন্তু  মূল সিদ্ধান্ত হচ্ছে একটি গ্রহণযোগ্য নিরপেক্ষ, কারচুপিহীন নির্বাচন সম্পন্ন করার পর নির্বাচিত দলের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। সেই বিবেচনায় সরকার ঠিক পথেই চলছে।
নির্বাচনের সঙ্গে সংস্কারের কোনো রকম দ্বন্দ্ব নেই। তবে, এ নিয়ে মত-পথ ইত্যাদি নিয়ে তর্ক আছে। এই তর্ক চলতেই থাকবে। 
কারণ, তর্ক হচ্ছে মত আদান-প্রদানের মাধ্যম। একে বলা উচিত তর্ক হচ্ছে ভুলত্রুটি সংস্কারের নৌপথ।

২.


সংস্কার ও নির্বাচন বিষয়ে দেশের প্রজ্ঞাবান বুদ্ধিজীবী, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, অধ্যাপক, থিঙ্কট্যাঙ্কের চিন্তক, রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র নিয়ে ভাবুক রাজনৈতিক ব্যক্তি তাদের অভিমত তুলে ধরেছেন গত ৪ জুন এক গোলটেবিল বৈঠকে। শিরোনাম ছিল গণতন্ত্রের পূর্ণাঙ্গ যাত্রা : জরুরি সংস্কার, জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং সুশাসন। জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত গোল টেবিল বৈঠকটিকে আমি বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে দেখতে চাই। কেননা, যারা সেদিন আলোচনায় অংশ নিয়েছেন, তারা কেবল জাতির ক্রান্তিলগ্নেই ভূমিকা রাখেন না, যে কোনো বিতর্কে তাদের অভিমত জাতিকে পথ দেখায়। 

আলোচকরা বলেছেন নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র পূর্ণতা পায় না। সংস্কার হচ্ছে প্রবহমান নদীর মতো। একটি জাতির ইচ্ছা, যাকে আমরা বলছি জনআকাঙ্ক্ষা, তা ধাপে ধাপে পরিপূর্ণতার দিকে যায়। আজকে আমাদের গণতন্ত্র যেখানে এসেছে, তাকে শীলিত ও পরিশীলিত করতে হলে আগে জনগণের ম্যান্ডেট নেওয়া প্রয়োজন। কারণ তাদের জন্যই ওই সংস্কারের চিন্তা। বিদ্যমান সংবিধানের বেশ কিছু অগণতান্ত্রিক বিষয় রয়েছে, যা সংস্কৃত না হলে, জনগণের জন্য উপকার বা কল্যাণ করা যাবে না। বিশেষ করে ৭০ অনুচ্ছেদের সংস্কার তার অন্যতম। ফ্লোর ক্রসিংসহ জনগণের অধিকারের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন সম্ভব নয় যদি উত্থাপিত সংস্কার করা না যায়। সেই ম্যান্ডেট পাওয়া জনগণের প্রতিনিধিরাই সংস্কার কাজ এগিয়ে নিয়ে যাবে– এটাকে প্রাথমিক ধারণা বলে মনে হলেও গণতন্ত্রে এই ব্যবস্থাই ইউনিভার্সাল বা বৈশ্বিকভাবে ব্যবহৃত।

আলোচকদের মধ্যে সংস্কার নিয়ে এ রকম ধারণার মূল কারণ হচ্ছে শাসন ব্যবস্থায় যেন কোনো ছিদ্রপথেই শাসকগোষ্ঠীর স্বৈরাচার হয়ে ওঠার সুযোগ না থাকে। সুশাসন কায়েম করতে হলে স্থানীয় সরকার থেকে শুরু করে  সব ক্ষেত্রেই সংস্কার অব্যাহত রাখতে হবে। এই সরকারের পক্ষে তো দীর্ঘকাল ক্ষমতায় থাকা সম্ভব নয়। তাই জরুরি সংস্কারগুলো সম্পন্ন করে নির্বাচন দেওয়াটাই হবে যথাযথ কাজ।
অধ্যাপক ইউনূস সব সময়ই বলে আসছেন, তিনি নির্বাচন দেবেন যৌক্তিক সময়ে। তাঁর সেই যৌক্তিক সময়, তিনি যেমন বলেছিলেন, ২০২৫ সালের ডিসেম্বর থেকে ২৬ সালের জুনের মধ্যে।  কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এ নিয়ে সন্দেহ ও আগ্রহের তীব্রতা আমরা লক্ষ্য করেছি। কোনো দল নির্বাচন চায় এ বছরের ডিসেম্বরে। এটা বিএনপির চাওয়া। জামায়াত ও এনসিপি চায় আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায়। আবার বিএনপি বলেছে, স্থানীয় সরকারের নির্বাচন হলে রাজনৈতিক পরিস্থিতি ঘোলাটে হতে পারে, যা জাতীয় নির্বাচনকে ব্যাহত করতে পারে। বরং জাতীয় নির্বাচনই আগে করতে অন্তর্বর্তী সরকারের চলমান সংস্কার কাজ নির্বাচিত সরকার সংসদে বসে সম্পন্ন করতে পারে, যা যৌক্তিক। গণতন্ত্র ও পার্লামেন্টের মধ্যে একটি সেতু আছে, যা দেশের মানুষকেই কেবল মানসিকভাবে ঐক্যবদ্ধ করে না, নৈতিকভাবেই তাদের ওই মানসিকতায় এনে দাঁড় করায়।

লন্ডনে ড. ইউনূসের সঙ্গে তারেক রহমানের মধ্যে যে বৈঠক হয়েছে, তা মূলত রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার ভুল বোঝাবুঝির অবসানই কেবল করেনি, নির্বাচনের তারিখ পরিবর্তনের মতো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তও নেওয়া সম্ভব হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা তাঁর ঘোষিত মাস এপ্রিল থেকে এগিয়ে এসেছেন রোজার আগে নির্বাচন করার নতুন সিদ্ধান্তে। আবার বিএনপিও ২৫-এর ডিসেম্বর থেকে পেছনে সরে এসেছে রোজার আগে নির্বাচনের সিদ্ধান্তের নতুন দিগন্তু উন্মোচন করেছে। এই যে ফ্লেক্সিবিলিটি বা নমনীয়তা, রাজনীতিকে অনড় না করে দেশ ও গণমানুষের প্রতি দায়বদ্ধত থাকা, তাদের ইচ্ছার প্রতি সম্মান ও অধিকারকে মূল্যায়ন করা, তাকে আমি রাজনৈতিক দূরদৃষ্টিরই নমুনা হিসেবে চিত্রিত করব। রাজনীতি তার সৌন্দর্য় নির্মাণ করে এইভাবে, গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক বোধের উন্মেষ ঘটিয়ে। 
এই সমঝোতাই নতুন একটি নির্বাচনী হাওয়া বইয়ে দিয়েছে দেশে। কেবল নাখোশ হয়েছে জামায়াত আর এনসিপি। তারা বলেছেন, এতে করে বিএনপিকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে বর্তমান সরকার। সেটা হওয়ারই কথা। রাজনৈতিক দলের আকার ও আদর্শের ভিত্তিতেই জনগণের মধ্যে সমর্থক নির্ণীত হয়। জামায়াত ও এনসিপি কি করে এটা কামনা করে যে তাদের প্রতি বৈষম্য হয়েছে। জামায়াতের মনে রাখা উচিত যে, অতীতের নির্বাচনে তারা কতটা আসন পেয়েছিল। বিএনপির সঙ্গে জোটের পর তারা পেয়েছিল সর্বোচ্চ সংখ্যক আসন। তারা এককভাবে যখন নির্বাচন করেছে, তখন তাদের বিজয় কয়টা আসনে হয়েছিল, সেটা স্মরণ রাখতে হবে। এবার তাদের প্রতি সাধারণ মানুষের মধ্যে একটি ইতিবাচক দৃষ্টির জন্ম হয়েছে।  সহানুভূতি পাওয়া আর ভোট পাওয়া ভিন্ন বিষয়। আর যদি তারা ভেবে থাকেন আওয়ামীরা জামায়াতকে ভোট দিয়ে জিতিয়ে আনবে, তাহলে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের গতিপথ পাল্টে গেছে বলে ধরে নেওয়া হবে। এনসিপির ব্যাপারে তেমন কিছু বলার সময় এখনও হয়নি। তারা নির্বাচনী মাঠে পরীক্ষিত দল নয়।

আসলে বিএনপিকে বেশি গুরুত্ব দেওয়ার বিষয় প্রধান নয়, এখানে মূল সংকট অন্য জায়গায় নিহিত ছিল। কারণ নির্বাচন নিয়ে যে সব ক্যাওয়াস ও দর কষাকষি হচ্ছিল, তার রাশ টেনে ধরেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস। আর তারেক রহমান তাতে সায় দিয়েছেন। এটি হচ্ছে অন্যতম দিক। দ্বিতীয় দিকটি হচ্ছে, বিএনপিকে গুরুত্ব দেওয়ার পেছনে রয়েছে রাজনৈতিক কমিটমেন্টের বিবেচনা। এটা মনে রাখতে হবে, বাকশাল-উত্তর বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের সূচনা করেছিলেন বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান।  আর খালেদা জিয়ার হাতে দেশে সংসদীয় গণতন্ত্রের দ্বার উন্মুক্ত হয়েছিল। তিনি যে গণতন্ত্র এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকেই মূল্যায়ন করেছিলেন সুশাসনের লক্ষ্যে, তা প্রমাণিত সত্য।

তারপরও, আমাদের নতুন করে গণতান্ত্রিক শাসন কায়েমের জন্য সংগ্রাম করতে হয়েছে। জীবন দিয়ে শেখ হাসিনার সরকারকে বিদায় করতে হয়েছে। সেখানে দেশের সচেতন রাজনৈতিক দলগুলোর (হাসিনার অনুগত বা গৃহপালিত বিরোধী দলগুলো ছাড়া, তার বশংবদ আমলাতন্ত্র ও কতিপয় বুদ্ধিজীবি ছাড়া) অবদান অবশ্যই স্বীকার করতে হবে। যারা জান দিয়ে, প্রাণ দিয়ে নতুন রক্তাক্ত ইতিহাস রচনা করেছে, তাদের প্রতি সরকারের মানবিক ও নৈতিক সমর্থন থাকতে হবে, যা পরবর্তী নির্বাচিত সরকার পরিবহন করবে। বহুদলীয় গণতন্ত্রের সৌন্দর্য় এখানে যে, তার উয়িংসগুলোর শক্তিশালী ভূমিকা সুশাসনকে অর্থবহ করে তোলে।

ড. মাহবুব হাসান:  কবি ও সাংবাদিক

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: র জন ত ত র ক রহম ন গণতন ত র র র জন ত ক দ ন য় সরক র ব এনপ র সরক র র ব এনপ ক র ব এনপ জনগণ র এনস প ইউন স

এছাড়াও পড়ুন:

স্লোগাননির্ভর রাজনীতির যুগ শেষ: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, প্রচলিত স্লোগাননির্ভর রাজনীতির যুগ শেষ। জনগণ এখন বাস্তবায়নযোগ্য পরিকল্পনা ও পরিবর্তনের রাজনীতি চায়। এ জন্য বিএনপি দেশের প্রতিটি খাতে সুস্পষ্ট কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করছে এবং ক্ষমতায় গেলে তা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করছে।

আন্তর্জাতিক যুব দিবস উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল আয়োজিত যুব সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তারেক রহমান এ কথা বলেন। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে এই যুব সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

তরুণদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, জনগণের মানোন্নয়নের সব পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বিএনপির প্রতি জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন প্রয়োজন। জনগণের শক্তি প্রতিষ্ঠা করার জন্য আগামী জাতীয় নির্বাচনে জনগণের সহযোগিতা ও সমর্থন চেয়েছেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার এবং নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে ফ্যাসিবাদের দেড় দশক পর ফ্যাসিস্ট মুক্ত বাংলাদেশে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। দেশের সকল দেশের সকল নারী-পুরুষ, ছাত্র-তরুণ-যুব সমাজসহ দেশের সর্বস্তরের জনগণের কাছে আমার আহ্বান আগামী নির্বাচনে ধানের শীষে ভোট ভোট দিন।’

তারেক রহমান মনে করেন, প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও আন্তর্জাতিক মানের দক্ষতা অর্জন ছাড়া দেশের তরুণ প্রজন্মকে প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে এগিয়ে নেওয়া সম্ভব নয়। তরুণ উদ্যোক্তাদের বৈদেশিক আয় দেশে আনার জন্য পেপ্যাল, স্ট্রাইপ, ওয়াইজের মতো আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ে চালুর উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। এ জন্য উদ্যোক্তা, নীতিনির্ধারক ও সংশ্লিষ্ট পক্ষের সঙ্গে আলোচনা চলছে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, স্টার্টআপ ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করতে হাইটেক পার্ক, ইনকিউবেশন সেন্টার এবং সহজ শর্তে আর্থিক সহায়তা প্রদানের পরিকল্পনা বিএনপির রয়েছে। একই সঙ্গে খেলাধুলাকে পেশা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে ক্রীড়া শিক্ষাকে মূল কারিকুলামে অন্তর্ভুক্ত করার কথা ভাবছেন তারা। বিদেশি ভাষা শিক্ষার ওপরও গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, কারিগরি দক্ষতার পাশাপাশি একাধিক বিদেশি ভাষা জানা কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়াবে।

তারেক রহমান আরও বলেন, ‘দেশের বর্তমান কর্মক্ষম জনসংখ্যা ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড হিসেবে বিশাল সম্ভাবনা তৈরি করেছে। এই জনশক্তিকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তর করতে পারলেই তা জাতীয় উন্নয়নের অন্যতম চালিকা শক্তি হবে। এ জন্য প্লাম্বিং, ইলেকট্রিশিয়ান, মেকানিক, ডেন্টাল হাইজিনিস্ট ও মেডিকেল টেকনিশিয়ান-এ ধরনের চাহিদাসম্পন্ন স্বল্পমেয়াদি কোর্স চালুর উদ্যোগ নেওয়া হবে।’ তিনি বলেন, ‘জনগণ এখন প্রচলিত রাজনীতির একটি পরিবর্তন চাইছে। জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণে প্রতিশ্রুতি নয়, বরং তার বাস্তবায়নই বিএনপির লক্ষ্য।’

যুব সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীর সভাপতিত্বে এবং যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম ও ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীনের সঞ্চালনায় যুব সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাহউদ্দিন, ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, এনডিএমের চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ প্রমুখ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে অনাকাঙ্ক্ষিত ও ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
  • বাংলাদেশের ‘তরুণকম্পের’ সম্ভাবনা ও ঝুঁকি
  • গণতন্ত্রে উত্তরণে আমরা কেন বারবার হোঁচট খাচ্ছি
  • আমরা জনগণের হাতে ক্ষমতা ফিরিয়ে দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা
  • জুলাই সনদে এক বিন্দু ছাড় নয়: নাহিদ
  • জনগণ প্রচলিত রাজনীতির পরিবর্তন চাইছে: তারেক রহমান
  • সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা, জাতীয়তাবাদ আমাদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে: ফরহাদ মজহার
  • স্লোগাননির্ভর রাজনীতির যুগ শেষ: তারেক রহমান
  • নেতৃত্ব কেন উদাসীন থাকবে
  • ইসি অভিযান থেকে রাহুলদের আটক, পরে ছেড়ে দিল পুলিশ