নেদারল্যান্ডসের হেগভিত্তিক আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) ওয়েবসাইটে ‘টার্গেটেড’ হামলা হয়েছে। মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে পোস্ট করা এক বার্তায় আইসিসি’র জনসংযোগ দপ্তরের পক্ষ থেকে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।

বার্তায় বলা হয়, “গত সপ্তাহে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত একটি নতুন, পরিশীলিত ও টার্গেটেড সাইবার হামলার শিকার হয়েছে। হামলার পর শিগগরই তার আইসিসির সাইবার টিমের নজরে আসে তারা দ্রুততম সময়ের মধ্যে পদক্ষেপ গ্রহণ করে। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আছে।” খবর- আনাদোলু এজেন্সি

এক্সবার্তায় আরও বলা হয়, “আদালত মনে করে, এ ধরনের ঘটনা এবং সেগুলো প্রতিরোধের প্রচেষ্টা সম্পর্কে জনগণ এবং আদালতের সদস্যরাষ্ট্রগুলোকে অবহিত করা অপরিহার্য। আইসিসি জনগণ এবং সব সদস্যরাষ্ট্রের সমর্থন নিয়ে এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে চায়। কারণ, জনগন এবং সদস্যরাষ্ট্রদের সমর্থন ন্যায়বিচার এবং জবাবদিহিতার গুরুত্বপূর্ণ আদেশ বাস্তবায়নে আদালতের সক্ষমতা নিশ্চিত করে, যা সমস্ত রাষ্ট্রপক্ষের একটি যৌথ দায়িত্ব।”

জার্মানির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আইসিসি একটি বৈশ্বিক বিচার প্রতিষ্ঠান এবং এ ধরনের হামলাকে অবহেলা করা মোটেই উচিত নয়।
এর আগে ২০২৩ সালে আইসিসিতে একবার সাইবার হামলা হয়েছিল।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: আইস স

এছাড়াও পড়ুন:

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের বর্ষপূর্তিতে বাঁধন বললেন, সিদ্ধান্তটা সহজ ছিল না

শুরু থেকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার পক্ষে ছিলেন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। আন্দোলনের সঙ্গে একত্বতা প্রকাশ করে শুরুতে সামাজিক মাধ্যমে, এরপর সশরীরে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে রাজপথেও সরব ছিলেন তিনি। আজ মঙ্গলবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বর্ষপূর্তিতে সেই সময় ও এই সময় নিয়ে কথা জানালেন এই অভিনেত্রী।

সামাজিক মাধ্যমে বাঁধন লিখেছেন, ‘জুলাই আন্দোলন ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এই আন্দোলন আমাকে আশা দিয়েছিল। দেশের সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ানোর সাহস জুগিয়েছিল। সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্তটা কোনো সহজ সিদ্ধান্ত ছিল না। তবুও আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম এবং সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিলাম।’

তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমরা এক হয়েছিলাম এমন একটি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যে রাষ্ট্র নিজের জনগণের টাকায় কেনা অস্ত্র তাক করেছিল তার জনগণের দিকে। কোনো কারণ ছাড়া মানুষকে গ্রেফতার করা হচ্ছিল। নির্দোষ মানুষ প্রাণ হারাচ্ছিল। রিয়া মণির মতো ছোট ছোট শিশুরা জীবন দিয়েছিল। কিন্তু তারা বুঝেই উঠতে পারেনি কেন জীবন দিচ্ছে!’ 

অভিনেত্রী লিখেছেন, ‘আন্দোলনের সময় আমরা এক হয়েছিলাম আমাদের অধিকার আর দেশকে ভালোবেসে। সেটা ছিল স্মরণীয় মুহূর্ত। আমরা স্বপ্ন দেখেছিলাম ভালো কিছুর। আমি সেই আশা সব সময় বুকে ধারণ করেই চলব।’

এর আগে বেশ কয়েকবার নিজের বক্তব্য পরিস্কার করেছেন তিনি। সেই সঙ্গে বর্তমান সরকারের সমালোচনা করতে ছাড়েন নি। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
  • জুলাই বিপ্লবে ঘরে থাকা ব্যক্তিরা কখনোই জনগণের আনন্দের ভাষা বুঝবে না: বাঁধন
  • জুলাই বিপ্লবে ঘরে থাকা ব্যক্তিরা কখনোই জনগণের ভাষা বুঝবে না: বাঁধন
  • জুলাই পদযাত্রার দ্বিতীয় দিনে রংপুর-কুড়িগ্রামের পথে প্রান্তরে এন
  • ইসরায়েলের প্রধান বিমানবন্দর লক্ষ্য করে হুতিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
  • একটি পক্ষ তৈরি হচ্ছে, যাতে বিএনপি ক্ষমতায় আসতে না পারে: মির্জা আব্বাস
  • এক দলকে সরিয়ে আরেক দলকে বসানোর জন্য কেউ রক্ত দেয়নি: নাহিদ
  • জুলাই আন্দোলন ছিল জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা : বাঁধন
  • বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের বর্ষপূর্তিতে বাঁধন বললেন, সিদ্ধান্তটা সহজ ছিল না