নতুন নামে বাজারে এসেছে সোশ্যাল মার্কেটিং কোম্পানির (এসএমসি) বহুল ব্যবহৃত ওরস্যালাইন। ‘ওরস্যালাইন-এন’ এর নতুন নাম হয়েছে ‘এসএমসি ওরস্যালাইন’।

রোববার ঢাকার বনানীতে এসএমসির প্রধান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ওরস্যালাইনের নতুন নকশার প্যাকেট উদ্বোধন করা হয়।

এসএমসি এন্টারপ্রাইজের চেয়ারম্যান ওয়ালিউল ইসলাম, এসএমসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) তছলিম উদ্দিন খান এবং এসএমসি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েফ নাসির অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

এসএমসি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েফ নাসির বলেন, ‘বিশ্বের এক নম্বর ব্র্যান্ডকে সব সময় আধুনিক ও গ্রাহকদের উপযোগী করে রাখার জন্য আমরা কাজ করছি। আমরা বিগত ৫০ বছরের সফলতাকে সঙ্গে নিয়ে আগামী দিনের দিকে একসঙ্গে এগিয়ে যেতে চাই।’

প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তছলিম উদ্দিন খান বলেন, ‘এসএমসি ওরস্যালাইন বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে আস্থার প্রতীক। এই নতুন প্যাকেজিংসহ এসএমসির সব উদ্যোগ বাংলাদেশের প্রান্তিক নারীদের, শিশুদের ও পরিবারের সুস্থ জীবন নিশ্চিত করার লক্ষ্যেই নেওয়া হয়েছে।’

তিনি বলেন, এসএমসির ওরস্যালাইন বাংলাদেশের কোটি মানুষের জন্য ডায়রিয়া, বমি, শরীরের দুর্বলতা, অতিরিক্ত ঘাম বা হিট স্ট্রোকে শরীরের পানিশূন্যতা দূর করার নির্ভরযোগ্য সমাধান। এটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদিত ফর্মুলা, যা দ্রুত শরীরকে রিহাইড্রেট করে এবং প্রয়োজনীয় লবণ ও পানির ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: এসএমস এসএমস র

এছাড়াও পড়ুন:

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে হাজারো মানুষের মশাল প্রজ্বালন

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিলের আগে নভেম্বর মাসের মধ্যেই তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ শুরু করার দাবিতে রংপুরের গঙ্গাচড়ায় মশাল প্রজ্বালন করে বিক্ষোভ করেছেন হাজারো মানুষ।

তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলনের ব্যানারে আজ বৃহস্পতিবার রাতে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তিস্তা রক্ষা আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলু। উপস্থিত ছিলেন তিস্তা রক্ষা আন্দোলনের নেতা নজরুল ইসলাম হক্কানীসহ অন্য নেতারা।

তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলনের নেতারা জানান, ‘জাগো বাহে তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে গঙ্গাচড়া উপজেলার মহিপুরে তিস্তা নদীর তীরবর্তী এলাকায় এই মশাল প্রজ্বালন কর্মসূচিতে হাজারো মানুষ অংশ নেন। এ ছাড়া রংপুরসহ তিস্তা নদীবেষ্টিত ১০ উপজেলার ৩১টি স্থানে মশাল প্রজ্বালন কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে।

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে মশাল প্রজ্জ্বালন করে বিক্ষোভ। বৃহস্পতিবার রাতে রংপুরের গঙ্গাচড়ার মহিপুর তিস্তা সেতু এলাকায়

সম্পর্কিত নিবন্ধ