ওরস্যালাইন-এন এখন নতুন প্যাকে ‘এসএমসি ওরস্যালাইন’
Published: 19th, May 2025 GMT
নতুন নামে বাজারে এসেছে সোশ্যাল মার্কেটিং কোম্পানির (এসএমসি) বহুল ব্যবহৃত ওরস্যালাইন। ‘ওরস্যালাইন-এন’ এর নতুন নাম হয়েছে ‘এসএমসি ওরস্যালাইন’।
রোববার ঢাকার বনানীতে এসএমসির প্রধান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ওরস্যালাইনের নতুন নকশার প্যাকেট উদ্বোধন করা হয়।
এসএমসি এন্টারপ্রাইজের চেয়ারম্যান ওয়ালিউল ইসলাম, এসএমসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) তছলিম উদ্দিন খান এবং এসএমসি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েফ নাসির অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এসএমসি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েফ নাসির বলেন, ‘বিশ্বের এক নম্বর ব্র্যান্ডকে সব সময় আধুনিক ও গ্রাহকদের উপযোগী করে রাখার জন্য আমরা কাজ করছি। আমরা বিগত ৫০ বছরের সফলতাকে সঙ্গে নিয়ে আগামী দিনের দিকে একসঙ্গে এগিয়ে যেতে চাই।’
প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তছলিম উদ্দিন খান বলেন, ‘এসএমসি ওরস্যালাইন বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে আস্থার প্রতীক। এই নতুন প্যাকেজিংসহ এসএমসির সব উদ্যোগ বাংলাদেশের প্রান্তিক নারীদের, শিশুদের ও পরিবারের সুস্থ জীবন নিশ্চিত করার লক্ষ্যেই নেওয়া হয়েছে।’
তিনি বলেন, এসএমসির ওরস্যালাইন বাংলাদেশের কোটি মানুষের জন্য ডায়রিয়া, বমি, শরীরের দুর্বলতা, অতিরিক্ত ঘাম বা হিট স্ট্রোকে শরীরের পানিশূন্যতা দূর করার নির্ভরযোগ্য সমাধান। এটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদিত ফর্মুলা, যা দ্রুত শরীরকে রিহাইড্রেট করে এবং প্রয়োজনীয় লবণ ও পানির ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
বাজারে নতুন নামে ভিন্ন রঙে এসএমসির ওরস্যালাইন
সোশ্যাল মার্কেটিং কোম্পানির (এসএমসি) বহুল ব্যবহৃত ওরস্যালাইন নতুন নামে বাজারে এসেছে। প্যাকেটে আগের সেই রং নেই। তবে দাম আগের মতো ৬ টাকাই। গুণমানে একই আছে।
এসএমসির ওরস্যালাইনের নাম ছিল ‘ওরস্যালাইন-এন’। নতুন নাম হয়েছে ‘এসএমসি ওরস্যালাইন’। আগে ওরস্যালাইনের প্যাকেটের রং ছিল হলুদাভ, সোনালি। এখন হলুদ রঙের মধ্যে গাঢ় নীলের ছোঁয়া। এসএমসির কর্মকর্তাদের ধারণা, নতুন মোড়ক আগের চেয়ে আকর্ষণীয়।
আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর বনানীতে এসএমসির প্রধান কার্যালয়ে খাওয়ার স্যালাইনের নতুন নাম ও নতুন মোড়ক নিয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, গত ৪০ বছরে এসএমসির ওরস্যালাইন লাখ লাখ মানুষের জীবন রক্ষা করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে এসএমসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তছলিম উদ্দিন খান বলেন, তারা বছরে দেড় শ কোটি প্যাকেট ওরস্যালাইন বিক্রি করেন। ফার্মেসি, মুদির দোকান ও অন্যান্য ব্যবস্থা মিলে সারা দেশে প্রায় পাঁচ লাখ জায়গা থেকে ওরস্যালাইন বিক্রি হয়। দেশের প্রতিটি ঘরে আস্থার প্রতীক এসএমসির খাওয়ার স্যালাইন।
সংবাদ সম্মেলনে সংক্ষিপ্ত আকারে খাওয়ার স্যালাইনের উদ্ভাবন ও বিস্তার বিষয়ে আলোচনা হয়। এসএমএসির চেয়ারম্যান ওয়ালিউল ইসলাম বলেন, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় ভারতে আশ্রয় নেওয়া বাংলাদেশি শরণার্থীদের মধ্যে প্রথম ব্যাপকভাবে খাওয়ার স্যালাইন ব্যবহার করা হয়।
খাওয়ার স্যালাইনের নতুন নাম ও নতুন মোড়ক নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসএমসির কর্মকর্তারা। আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর বনানীতে এসএমসির প্রধান কার্যালয়ে