কুষ্টিয়ার ৪ উপজেলায় এনসিপির নতুন সমন্বয় কমিটি
Published: 22nd, June 2025 GMT
‘সততা ঐক্য অগ্রগতি’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) কুষ্টিয়ার চার উপজেলার সমন্বয় কমিটি গঠিত হয়েছে।
শনিবার (২১ জুন) রাতে জাতীয় নাগরিক পার্টির প্যাডে কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন ও মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহর স্বাক্ষরিত কুমারখালী, খোকসা, মিরপুর ও ভেড়ামারা উপজেলার কমিটি প্রকাশ করা হয়েছে। এই চার উপজেলার কমিটি প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় শুভেচ্ছার ঝড় উঠেছে।
কুমারখালী উপজেলার সমন্বয়ক কমিটিতে প্রধান সমন্বয়ক হয়েছেন মো.
মিরপুর উপজেলার প্রধান সমন্বয়কারী করা হয়েছে বুলবুল আহমেদকে, যুগ্ম সমন্বয়কারী ইকরামুল হক, জহুরুল ইসলাম তিতু বিশ্বাস এবং শুকমান আলী। সদস্যরা হলেন- রাকিবুল ইসলাম, সামিউল ইসলাম, আলিফ হোসেন, রুহুল আলী, লোকমান হোসেন, রফিকুল ইসলাম, শামসুল আলম, ওসমান গনি, রফিকুল ইসলাম, সাবারুল, রনি আহমেদ, শেরেকুল ইসলাম, সাদাত হোসেন ও ফারুক হোসেন।
খোকসা উপজেলায় সাজ্জাতা হোসেনকে প্রধান সমন্বয়কারী এবং শাহাবুদ্দিন শেখ, সিমলা খাতুন ও আব্দুল আজিজকে যুগ্ম সমন্বয়কারী করা হয়েছে। সদস্য করা হয়েছে- সিরাজুল ইসলাম, শামিমা আক্তার সীমা, মাহাবুব উল আলম, হযরত আলী, আহসান হাবীব লিংকন, সাইদুর রহমান ও চয়ন শেখকে।
ভেড়ামারা উপজেলায় প্রধান সমন্বয়কারী হয়েছেন শোভন আহমেদ এবং যুগ্ম সমন্বয়কারী হয়েছেন অভিরাজ, শরীফ মোল্লা ও আনাজ মন্ডল। সদস্যরা হলেন- সজিবুল ইসলাম, সোহাগ আলী, মোয়াজ্জেম হোসেন, রফিকুল ইসলাম, মাহফুজুর রহমান, রিন্টু আলী, সুমন আলী, বাদশা আলী, শাহাবুল ইসলাম, সোহরাব ডাক্তার ও সাকিব আলী।
সমন্বয় কমিটিকে আগামী তিন মাস অথবা আহ্বায়ক কমিটি গঠনের পূর্ব পর্যন্ত এই কমিটির অনুমোদন থাকবে বলে জানানো হয়েছে।
ঢাকা/কাঞ্চন/এস
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর য গ ম সমন বয়ক র ক ল ইসল ম উপজ ল র য় কম ট সদস য
এছাড়াও পড়ুন:
পেশীর শক্তি বাড়াতে যেসব খাবার খেতে পারেন
পেশী হল অত্যন্ত বিশেষায়িত সংকোচনশীল কোষ। যা পানি এবং এক-পঞ্চমাংশ প্রোটিন দিয়ে তৈরি। তাই পেশীর আকার ঠিক রাখতে এবং পেশী মেরামত করতে, নিয়মিত প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার এবং প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা গুরুত্বপূর্ণ।
পেশীর শক্তি বাড়ানোর জন্য প্রোটিন, শর্করা এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি সমৃদ্ধ খাবার অপরিহার্য। এই উপাদানগুলো পেশী মেরামত এবং গঠনে সহায়তা করে, পাশাপাশি শরীরকে প্রয়োজনীয় শক্তি জোগায়। কোন কোন খাবার পেশীর শক্তি বাড়াতে সহায়তা দিতে পারে, চলুন জানা যাক।
মুরগির মাংস
একশো গ্রাম মুরগির মাংস শরীরে ত্রিশ গ্রাম প্রোটিন এবং চার গ্রাম চর্বি সরবরাহ করতে পারে। যার কারণে অনেক ক্রীড়াবিদ নিয়মিত তাদের খাবার তালিকায় মুরগির মাংস অন্তর্ভুক্ত করেন। আপনিও খাবারে মুরগির মাংস যোগ করতে পারেন।
ডিম
ডিমে উচ্চ মানের প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং বি ভিটামিন রয়েছে। যা পেশী গঠনে সহায়তা করে।
মাছ
স্যামন এবং টুনা মাছ প্রোটিন এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ। ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড পেশীর ব্যথা কমাতে এবং পেশী বৃদ্ধিতে সাহায্য করতে পারে।
দই
দইতে প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেট থাকে যা ব্যায়ামের পরে পেশী পুনরুদ্ধার এবং বৃদ্ধিতে সহায়তা করতে পারে। দইতে কনজুগেটেড লিনোলিক অ্যাসিড থাকে যা একটি বিশেষ ধরণের চর্বি।
ডাল এবং বিনস
মটরশুঁটি, মসুর ডাল এবং অন্যান্য ডাল উদ্ভিদ-ভিত্তিক প্রোটিন এবং ফাইবারের ভালো উৎস।
টোফু
সয়াবিন থেকে তৈরি টোফু নিরামিষাশীদের জন্য প্রোটিনের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস।
সূত্র: ফিচারফিট
ঢাকা/লিপি