Samakal:
2025-07-01@02:58:24 GMT

গণতান্ত্রিক উত্তরণ কোন পথে?

Published: 30th, June 2025 GMT

গণতান্ত্রিক উত্তরণ কোন পথে?

২০২৬ সালের জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশ একটি ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। গত কয়েক দশকে দেশটি গণতান্ত্রিক প্রতিশ্রুতির ব্যর্থতার সম্মুখীন। নির্বাচনী প্রক্রিয়া বারবার অভিজাত শ্রেণির প্রতিদ্বন্দ্বিতা, জনপ্রিয় বুলি এবং কেন্দ্রীভূত ক্ষমতার কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে। যদিও নির্বাচনী গণতন্ত্র অপরিহার্য, তবুও এর সীমাবদ্ধতা ক্রমশ স্পষ্ট হয়ে উঠছে। প্রশ্ন হলো, শুধু নির্বাচন আয়োজন করেই কি আমরা জনগণের প্রকৃত ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে পারছি?

রাজনৈতিক অভিজ্ঞতার আলোকে এই প্রশ্নের উত্তর– না। নির্বাচন গণতন্ত্রের জন্য প্রয়োজনীয় শর্ত, কিন্তু তা যথেষ্ট নয়। বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের ভবিষ্যৎ কেবল নিরপেক্ষ নির্বাচনের ওপর নির্ভর করে না। বরং নাগরিকদের রাষ্ট্রের সঙ্গে নিয়মিত, সরাসরি এবং সমষ্টিগতভাবে জড়িত থাকছে কিনা, সেটির ওপরেও নির্ভর করে। 

প্রতিনিধিত্বমূলক গণতন্ত্রের সীমাবদ্ধতা
আমাদের সংবিধানে বলা হয়– ‘প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ’। বাস্তবে জনগণের ক্ষমতা থাকে শুধু ভোটাধিকার প্রয়োগ করার সময়। এরপর পাঁচ বছর তারা কেবল দর্শকের ভূমিকায়। বাংলাদেশের জনগণ বেশ কয়েকটি সফল গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে নিপীড়নমূলক শাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করেছে। কিন্তু নির্বাচনের দিন ছাড়া তারা মূলত শাসনকার্য থেকে বাদ পড়ে থাকে।
ভোট গণনার পর নাগরিকরা নিষ্ক্রিয় দর্শকের ভূমিকায় অবনমিত হয়, যখন একটি ক্ষুদ্র রাজনৈতিক অভিজাত শ্রেণি প্রায়ই দলীয় সীমানা পেরিয়ে প্রকৃত ক্ষমতা চালায়। এই নির্বাচিত প্রতিনিধিরা জনগণের স্বার্থের রক্ষক হিসেবে কাজ করার পরিবর্তে প্রায়ই ন্যূনতম তদারকির মধ্যেই তাদের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখেন। 

বাংলাদেশের এই গণতান্ত্রিক ঘাটতি মূলত কাঠামোগত। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে গঠিত কমিশনগুলো সংস্কারের সুপারিশ করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু অনেকেই প্রতিনিধিত্বমূলক গণতন্ত্রের সংকীর্ণ যুক্তির মধ্যে আবদ্ধ। তারা ধরে নিয়েছেন যে, নির্বাচিত রাজনীতিবিদরা নিজেদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন এবং করবেন। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস এই ধারণার বিপরীতে সুস্পষ্ট প্রমাণ প্রদান করে। 
এই পরিস্থিতি শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়। বিশ্বজুড়ে প্রতিনিধিত্বমূলক গণতন্ত্রগুলো আস্থার হ্রাস, ক্রমবর্ধমান বৈষম্য এবং রাজনৈতিক বিচ্ছিন্নতার সঙ্গে লড়াই করছে। এই প্রেক্ষাপটে গণতন্ত্রের অর্থ এবং প্রক্রিয়া সম্প্রসারণ শুধু কাঙ্ক্ষিত নয়, বরং অপরিহার্য।
সরাসরি গণতন্ত্র কেন?

সরাসরি গণতন্ত্রকে প্রায়ই কেবল গণভোট বা প্রত্যাহার হিসেবে ভুল বোঝা হয়। এটি তার চেয়ে অনেক বেশি বিস্তৃত এবং রূপান্তরমূলক। এটি এমন একটি ব্যবস্থা, যেখানে নাগরিকরা ব্যক্তিগত ও সমষ্টিগতভাবে শাসনকার্যে অংশ নেয়, কেবল নেতা নির্বাচনের মাধ্যমে নয়, বরং সিদ্ধান্ত গঠন, প্রতিষ্ঠানের জবাবদিহি নিশ্চিত করা এবং ক্ষমতার কেন্দ্রীকরণের পরিবর্তে বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে।
রুশোর ‘সাধারণ ইচ্ছা’ ধারণা এখানে প্রাসঙ্গিক। তিনি বলেন, ইংরেজরা নিজেদের মুক্ত ভাবে শুধু ভোটের সময়। এরপর তারা আবার শৃঙ্খলিত। এই মন্তব্য আজকের বাংলাদেশেও প্রযোজ্য। 
অধিক অংশগ্রহণমূলক গণতন্ত্র, যাকে কখনও কখনও ‘সমষ্টিগত নাগরিক গণতন্ত্র’ বলা হয়; এটি এই অচলাবস্থা থেকে মুক্তির সহজ ও কার্যকর পথ হতে পারে। এটি কেবল সুযোগের সমতার পরিবর্তে ফলাফলের সমতাকে অগ্রাধিকার দেয়। সমষ্টিগত নাগরিক গণতন্ত্রকে জনজীবনের অন্যান্য ক্ষেত্রে প্রসারিত করতে হবে, যেমন কমিউনিটি পুলিশিং প্রতিষ্ঠা, লিঙ্গ সম্পর্কের গণতান্ত্রিকীকরণ, শিল্প সম্পর্কের শাসন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং সামাজিক সুরক্ষা। প্রান্তিক গোষ্ঠী যেমন গ্রামীণ কৃষক, পোশাক শ্রমিক, নারী, জাতিগত সংখ্যালঘু এবং শহুরে দরিদ্রদের নীতি গঠন এবং অভিজাতদের জবাবদিহির জন্য অসামঞ্জস্যপূর্ণভাবে ক্ষমতায়িত করার জন্য ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।

এটি কীভাবে করা যায়?
বাংলাদেশে ইতোমধ্যে স্থানীয় শাসন কাঠামো রয়েছে– ওয়ার্ড সভা, উন্মুক্ত বাজেট সভা; যেগুলোকে সাংবিধানিক ক্ষমতাসম্পন্ন নাগরিক পরিষদে রূপান্তর করা যেতে পারে। এইগুলোকে সাংবিধানিক কর্তৃত্ব দিতে হবে, যাতে তারা সিদ্ধান্ত নিতে; কর্মকর্তাদের তদারকি করতে, এমনকি অকার্যকর বা দুর্নীতিগ্রস্ত প্রতিনিধিদের প্রত্যাহার করতে পারে।
তা ছাড়া প্রস্তাবিত দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদকে আরেকটি অভিজাত আখড়ায় পরিণত হতে দেওয়া যাবে না। বরং উচ্চকক্ষে পেশাদার, শ্রমিক, লিঙ্গ এবং জাতিগত সংগঠনের সমষ্টি দ্বারা নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত হওয়া উচিত। এই সংগঠনগুলোকে স্বাধীন, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং গণতান্ত্রিকভাবে পরিচালিত হতে হবে। প্রত্যাহারের ক্ষমতাও এই ফোরামগুলোর কাছে প্রসারিত করতে হবে, যাতে তৃণমূল পর্যায়ের মানুষ তাদের প্রতিনিধিদের বৈধতা হারালে বা অসদাচরণ করলে তাদের অপসারণ করতে পারে।

একই সঙ্গে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, শ্রম, লিঙ্গ এবং আদিবাসী অধিকারের জন্য স্থায়ী জাতীয় কমিশন গঠন করতে হবে, যেগুলো সরকারের নির্বাহী শাখা থেকে স্বাধীন এবং সংসদ ও নাগরিক সমাবেশ উভয়ের কাছে জবাবদিহি করবে। বিদ্যমান সংস্থাগুলো, যেগুলো প্রায়ই দুর্বল এবং রাজনৈতিকভাবে আপসকৃত, তাদের বিপরীতে এই কমিশনগুলোর প্রকৃত প্রয়োগ ক্ষমতা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক শাসন কাঠামো থাকতে হবে। 
নির্বাচনী সংস্কার কমিশনের গণভোট, প্রত্যাহার প্রক্রিয়া এবং ‘না ভোট’ বিকল্প প্রবর্তনের সুপারিশ একটি পদক্ষেপ। যদি এই সরঞ্জাম অংশগ্রহণমূলক শাসনের একটি বৃহত্তর কাঠামোর মধ্যে সন্নিবেশিত না হয়, তবে তারা রূপান্তরমূলক পরিবর্তনের পরিবর্তে প্রতীকী উদ্যোগ হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
কেন এটি এখন গুরুত্বপূর্ণ?

বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনও অনেকটা অরক্ষিত। এই সমালোচনা বাংলাদেশে গভীরভাবে প্রতিধ্বনিত হয়, যেখানে নির্বাচনী গণতন্ত্র প্রায়ই নাগরিকদের ক্ষমতায়িত করার পরিবর্তে অভিজাত আধিপত্যকে বৈধতা দেয়। তাই সংস্কারগুলো বিমূর্ত আদর্শ নয়, বরং রাজনৈতিক প্রয়োজনীয়তা। 
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের অভ্যুত্থানের পর গঠিত এবং একটি ঐতিহাসিক সুযোগের সম্মুখীন। যদি তারা সাহসের সঙ্গে এগিয়ে যায়; যেখানে রাজনৈতিক দল এবং নাগরিক সমাজজুড়ে একটি জোট গড়ে তোলে, তবে এটি এমন একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে পারে, যেখানে ক্ষমতা ওপর থেকে নয়, নিচ থেকে উঠে আসে।
এটি করতে সাংবিধানিক সংশোধনী, আইনি সংস্কার এবং রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রয়োজন। এর জন্য একটি সাংস্কৃতিক পরিবর্তনও প্রয়োজন, যেখানে রাজনীতিকে অভিজাতদের খেলা হিসেবে দেখা থেকে সরে এসে এটিকে সব নাগরিকের দায়িত্ব হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

আজ বাংলাদেশে ছাত্র, কৃষক, পেশাজীবী এবং মধ্যবিত্তদের কাছ থেকে ‘নতুন কিছু’ আহ্বান ক্রমেই জোরালো হচ্ছে। সেই নতুন কিছু মানে শুধু নতুন সরকার নয়। বরং নতুন ধরনের রাজনীতি, যেখানে জনগণ দর্শক নয়; সিদ্ধান্ত গ্রহণের অংশীদার।

প্রত্যক্ষ গণতন্ত্র আমাদের সেই পথ দেখাতে পারে। এটি প্রতিনিধিত্বমূলক কাঠামোকে বাতিল করে না, বরং সেটিকে সম্পূর্ণ করে। 
সরাসরি গণতন্ত্র বাস্তবায়নের অর্থ নির্বাচন পরিত্যাগ নয়। সরাসরি গণতন্ত্র এই অভিজাততন্ত্রের বিরুদ্ধে একটি গণতান্ত্রিক প্রতিরোধ। এটি নাগরিকদের কেবল ভোটার নয়, রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ গঠনের সক্রিয় অংশীদার করে তুলবে।
যদি আমরা সত্যিকার অর্থে গণতান্ত্রিক রূপান্তর চাই, তাহলে কেবল অভিজাত গোষ্ঠীর হাত বদল নয়; নাগরিকদের হাতে রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ লেখার সুযোগ দিতে হবে। সরাসরি গণতন্ত্র এখন আর বিলাসিতা নয়, বরং গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধারে একান্ত প্রয়োজন।

মির্জা হাসান ও ঐশ্বর্য সংযুক্তা রায় প্রমা: যথাক্রমে জ্যেষ্ঠ ফেলো ও গবেষণা সহযোগী, বিআইজিডি, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: র জন ত গণত ন ত র ক ক গণতন ত র গণতন ত র র র জন ত ক র প ন তর জনগণ র র জন য র র জন ক ষমত সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

৭ নং ওয়ার্ডে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও সদস্য সংগ্রহ কর্মসুচির উদ্বোধন

সিদ্ধিরগঞ্জে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-র সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (৩০ জুন) সকালে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ৭নং ওয়ার্ডের ভান্ডারী পুল চৌরাস্তায় আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপি’র সহ-সভাপতি সাবেক কাউন্সিলর জিএম সাদরিল।

অনুষ্ঠানে তিনি নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, নতুন সদস্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে অবশ্যই যাচাই-বাছাই করতে হবে, যাতে আওয়ামী লীগের কোনো দোসর দলে অনুপ্রবেশ করতে না পারে।

অনুষ্ঠানের শুরুতে জিএম সাদরিল প্রধান  অতিথি বীর মুক্তিযোদ্ধা গিয়াসউদ্দিনের অনুপস্থিতির জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, “আপনাদের প্রাণের নেতা গিয়াসউদ্দিন সাহেব এই প্রোগ্রামে আসার পথেই কেন্দ্র থেকে একটি জরুরি ফোন পান।

তাকে কেন্দ্রে তলব করা হয়েছে, তাই তিনি আসতে পারেননি। তিনি আমার মাধ্যমে আপনাদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করতে বলেছেন এবং কথা দিয়েছেন, ইনশাআল্লাহ অন্য কোনো প্রোগ্রামে আপনাদের সাথে এসে উপস্থিত হবেন।”

আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি হিসেবে এই সদস্য সংগ্রহ অভিযান চলছে উল্লেখ করে জিএম সাদরিল বলেন, “বিএনপি একটি বৃহত্তর দল। দীর্ঘ ১৭ বছর ফ্যাসিস্ট সরকারের সাথে যুদ্ধ করে বিএনপি আবারও দেশকে নতুনভাবে স্বাধীন করেছে।”

তিনি নেতাকর্মীদের সতর্ক করে বলেন, “নতুন সদস্য নেওয়ার সময় বুঝে-শুনে নিবেন, যাতে আওয়ামী লীগের কোনো দোসর বিএনপিতে ঢুকতে না পারে। কারণ তারা দলে ঢুকলে বিএনপির বদনাম করবে।”

সাবেক এই কাউন্সিলর আগামী দিনের রাজনীতিতে যুব সমাজের ভূমিকার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, “আপনারা যুব সমাজকে দলে টানার চেষ্টা করবেন, কারণ আগামী যুব সমাজই দেশের ভবিষ্যৎ।”

বক্তব্যের শেষে তিনি নেতাকর্মীদের জনগণের পাশে দাঁড়ানোর এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেওয়া ৩১ দফা দাবি জনগণের ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়ার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, “আপনারা মাঠে নেমে জনগণের দুঃখ-কষ্টগুলো শুনবেন এবং আমাদের তারুণ্যের অহংকার জনাব তারেক রহমানের দেওয়া ৩১ দফা মানুষের কাছে পৌঁছে দেবেন।”

৭নং ওয়ার্ড বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সাইফুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক জামান মির্জার সঞ্চালনায় এ সময় উপস্থিত ছিলেন,থানা বিএনপির সভাপতি মাজেদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) আবুল হোসেন, সহ সভাপতি এস এম আসলাম, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মো.আনিস শিকদার, মহানগর যুবদলের সাবেক আহবায়ক মমতাজ উদ্দিন মন্তু,  তরুণ দলের জেলা সভাপতি টিএইস তোফা সহ অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

এছাড়া উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থাপনা করেন  মহানগর যুবদলের সিনিয়র নেতা শাহজালাল কালু।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • গণসংহতি আন্দোলন কার্যালয়ের পাশে ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগ, বিক্ষোভ মিছিল
  • মোমবাতি প্রজ্বালনে শহীদদের স্মরণ করলো ছাত্রদল
  • মোমবাতি প্রজ্বালনে শহীদদের স্মরণ করলো ছাত্রদল, ৩৬ দিনের কর্মসূচি উদ্বোধন
  • ৭ নং ওয়ার্ডে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও সদস্য সংগ্রহ কর্মসুচির উদ্বোধন
  • গণঅভ্যুত্থানের অর্জন নষ্ট করা যাবে না: গণতন্ত্র মঞ্চ
  • ন্যায়বিচার ও গণতন্ত্রের জন্য অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার গুরুত্ব অপরিসীম 
  • অনড় অবস্থান নয়, নমনীয়তাই রাজনৈতিক দূরদৃষ্টি
  • জুলাই যোদ্ধাদের সঠিক মর্যাদা দিতে হবে: রিজভী
  • একনায়কতান্ত্রিক প্রবণতার দিকে সংসদীয় গণতন্ত্রের যাত্রা