বাংলাদেশে আর্জেন্টিনা দলের স্পন্সর হলো ওয়ালটন
Published: 16th, October 2025 GMT
বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা ফুটবল দলের সঙ্গে স্পনসর হিসেবে যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশের ইলেকট্রনিকস ও প্রযুক্তি খাতের প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ (ওয়ালটন)। আগামী এক বছরের জন্য বাংলাদেশে আর্জেন্টিনা জাতীয় ফুটবল দলের অফিশিয়াল রিজিওনাল স্পনসর হিসেবে চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
ওয়ালটন ও আর্জেন্টাইন ফুটবল ফেডারেশনের (এএফএ) মধ্যে চুক্তি সইয়ের খবরটি আজ দুই পক্ষই সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়েছে। ওয়ালটন জানিয়েছে, এখন থেকে ওয়ালটন পণ্যের নানা ধরনের ব্র্যান্ডিং কার্যক্রমে দেখা যাবে লিওনেল মেসি–এমিলিয়ানো মার্তিনেজদের।
ওয়ালটনের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজ সকালে আর্জেন্টিনা জাতীয় ফুটবল দলের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে ওয়ালটনের সঙ্গে এই স্পনসর চুক্তির ঘোষণা দিয়ে পোস্ট করেছে এএফএ। যেখানে ওয়ালটনের কারখানা ও বিভিন্ন পণ্যের সঙ্গে দেখা গেছে আর্জেন্টিনার তারকা ফুটবলারদেরও। এর আগে অফিশিয়াল ওয়েসবাইটেও অন্যান্য স্পন্সরদের সঙ্গে ওয়ালটনের নাম ও লোগো প্রকাশ করেছে এএফএ।
ওয়েবসাইটে স্পনসর চুক্তির খবর দিয়েছে এএফএ.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: আর জ ন ট ন স পনসর ফ টবল
এছাড়াও পড়ুন:
মাদকাসক্ত চিকিৎসায় নিরাময় কেন্দ্রের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
মাদকাসক্ত চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কার্যক্রমকে আরও কার্যকর করতে ‘মাদকাসক্ত চিকিৎসায় নিরাময় কেন্দ্রের ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার বিকেল ৩টায় ঐক্য মাদকাসক্ত চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের উদ্যোগে এ সেমিনার আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে কেন্দ্রের পরিচালক মোঃ কবির হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোঃ বাহাউদ্দিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সাইকোলজিস্ট কাজী রুম্পা এবং ঐক্য মাদকাসক্ত চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক মোঃ আওলাদ হোসেন।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন কেন্দ্রের পরিচালক মোঃ তানভীর আরেফিন রনি। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন পরিচালক গোলাম কিবরিয়া, মোঃ তানভীর, মোঃ জনি, ফ্রীডম লাইফ নিরাময় কেন্দ্রের জাফর ও সানী, জে.আর নিরাময় কেন্দ্রের রিয়াদ হোসেন সানী, কচিসহ বিভিন্ন নিরাময় কেন্দ্রের প্রতিনিধিরা এবং বিভিন্ন রিকোভারী ও অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন।
সেমিনারে মাদকাসক্ত ব্যক্তিদের চিকিৎসা, পুনর্বাসন এবং সমাজে তাদের স্বাভাবিক বিষয়ে ফিরে আসার বিষয়ে বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়। পরে সুস্থতার ১ম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে ৫ জনকে বেইজ প্রদান এবং ১৫ জনকে সুস্থতার সনদ প্রদান করা হয়।