জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে দলগুলোকে নিজ উদ্যোগে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে ঐক্যবদ্ধ দিকনির্দেশনা দেওয়ার জন্য সাত দিনের সময় দিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। গতকাল সোমবার সে সময় শেষ হয়েছে। এখন এ বিষয়ে ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশকে ভিত্তি ধরে একটি সিদ্ধান্ত দেবে সরকার। দলগুলোও সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় রয়েছে।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

অভিনেতা ধর্মেন্দ্র মারা গেছেন

৯০ আর ছোঁয়া হলো না। এর আগেই না–ফেরার দেশে চলে গেলেন বলিউডের প্রথম হি-ম্যান ধর্মেন্দ্র। ১১ নভেম্বর মঙ্গলবার মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করলেন এই কিংবদন্তি অভিনেতা। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। বেঁচে থাকলে আগামী ৮ ডিসেম্বর ৯০ ছুঁতে ‘শোলে’ অভিনেতা।
ধর্মেন্দ্রর মৃত্যুতে গভীর শোকের ছায়া নেমে এসেছে সমগ্র ভারতীয় চলচ্চিত্র–দুনিয়ায়। তাঁর অসংখ্য অনুরাগী শোকাহত। অন্তর্জালে সবাই শেষশ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছেন ধর্মেন্দ্রকে। তাঁকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন স্ত্রী হেমামালিনী, দুই ছেলে সানি ও ববি দেওল, আমিশা প্যাটেল, শাহরুখ খান, সালমান খানসহ অনেকে।

পরিবারের ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, এক সপ্তাহের বেশি সময় আগে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে ধর্মেন্দ্রকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এদিকে বিভিন্ন ভারতীয় গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, সোমবার সকাল থেকে তাঁর শ্বাসকষ্ট বেড়ে গিয়েছিল। আর অভিনেতাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়।

তবে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে—ধর্মেন্দ্রর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল এবং উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। তাঁকে কেবল রুটিন চেকআপ ও চিকিৎসকের পর্যবেক্ষণের জন্য হাসপাতালে রাখা হয়েছে। ধর্মেন্দ্রর টিমের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘বয়সজনিত কারণে তিনি কিছুটা দুর্বল হয়েছেন, চিকিৎসকের পরামর্শে বিশ্রাম নিচ্ছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না।’ প্রথম আলোর মুম্বাই প্রতিনিধিকে ধর্মেন্দ্রর ম্যানেজার জানিয়েছিলেন, ‘এখন উনি আইসিইউতে আছেন। লাইফ সাপোর্টের খবর ভুল। ওনার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল।’

সানি দেওল, ধর্মেন্দ্র ও ববি দেওল। ছবি : সানি দেওলের ইনস্টাগ্রাম থেকে

সম্পর্কিত নিবন্ধ