বন্দর প্যারোলে মুক্তি পেয়ে স্ত্রী ও নবজাতক সন্তানের জানাজায় ছাত্রলীগ নেতা সুমন
Published: 10th, November 2025 GMT
প্যারোলে মুক্তি পেয়ে স্ত্রী ও নবজাতক সন্তানের জানাজায় অংশ নিয়েছেন সোনাকান্দা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুমন (৪৫) ।
সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেল ৫টায় প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বন্দর থানার ২০ নং ওয়ার্ডের দড়ি সোনাকান্দা মোড়ে পুলিশ পাহারায় জানাজায় অংশ নেন তিনি।
থানা সুত্রে জানা যায়,গত বৃহস্পতিবার রাতে বন্দর থানা পুলিশ বৈষম্য বিরোধী মামলার ঘটনায় সম্পৃক্ত থাকার সন্দেহে ছাত্রলীগ নেতা সুমনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরন করেন।
এ ঘটনায় সুমনের অন্তসত্বা স্ত্রী হাফেজা বেগম অসুস্থ্য হয়ে পরলে তাকে আশংকা জনক অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেল ৪টায় নবজাত একই দিন রাত ৮টায় তার স্ত্রী হাফেজা বেগম মৃত্যু বরণ করে।
এ দিকে ছাত্রলীগ নেতা সুমন প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বিকেল ৫টায় স্ত্রী ও নবজাতকের পুত্র সন্তানের জানাযায় অংশগ্রহন করে। দাফন শেষে তাকে পুনরায় কারাগারে ফেরত পাঠানো হয়।
জানা গেছে, ছাত্রলীগ নেতা সুমন বিকেলে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে পুলিশ পাহারায় তার নিজ বাড়িতে যান। বাড়িতে প্রবেশের পর কান্নায় ভেঙে পড়েন স্বজনরা। পরে স্ত্রী ও নবজাতক শিশুর জানাজা ও দাফনে অংশ নেন।
জানাজার আগে তিনি উপস্থিত মুসল্লিদের উদ্দেশে তার স্ত্রী যদি জীবদ্দশায় কারো মনে দু:খ দিয়ে থাকেন সেজন্য ক্ষমা চান। ছাত্রলীগ নেতা সুমনের স্ত্রী জানাযায় প্রচুর লোকজনের সমাগম ঘটে।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
বাংলাদেশের ৫০টি স্মরণীয় ক্রিকেট ম্যাচের টিকিট নিয়ে স্মারকগ্রন্থ প্রকাশ
টেস্ট ক্রিকেটে রজতজয়ন্তী উদ্যাপন করছে বাংলাদেশ। ২০০০ সালের ১০ নভেম্বর প্রথম টেস্ট খেলার ২৫ বছর পূর্তি আজ। এমন দিনে বাংলাদেশ ক্রিকেট মিউজিয়াম প্রকাশ করেছে বিশেষ স্মারকগ্রন্থ ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকিটস’।
ক্রিকেট স্মারক সংগ্রাহক জুনায়েদ পাইকারের ব্যক্তিগত সংগ্রহ থেকে বাছাই করা ৫০টি ঐতিহাসিক ম্যাচের টিকিট নিয়ে সাজানো এই গ্রন্থে ফুটে উঠেছে টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশের পথচলার আড়াই দশকের আবেগ, স্মৃতি ও গৌরব। এ ছাড়া দেশের ক্রিকেট ইতিহাসের নানা মাইলফলক ও স্মরণীয় ম্যাচের নস্টালজিক ভ্রমণ তুলে ধরা হয়েছে বইটিতে।
বইটি নিয়ে শুভেচ্ছা বার্তায় বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ‘‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকিটস’’ প্রকাশের এই অসাধারণ উদ্যোগের জন্য জুনায়েদ পাইকার এবং বাংলাদেশ ক্রিকেট মিউজিয়ামকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই। আমাদের টেস্ট ক্রিকেটের উত্তরাধিকারকে এই বিরল টিকিট স্মারকগুলোর মাধ্যমে অসাধারণভাবে তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিটি টিকিটই একটি গল্প—মুহূর্ত, মাইলফলক ও আবেগের গল্প, যা আমাদের ক্রিকেট পরিচয়কে গড়ে তুলেছে।’
বইয়ের ভেতরের ছবি