জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে র‌্যালি করেছে বিএনপির সাবেক প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক রেজাউল করিম।

সোমবার (১০ নভেম্বর) সোনারগাঁও ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানা এলাকায় এ র‌্যালি অনুষ্ঠিত হয়। র‌্যালিটি সোনারগাঁও থেকে সিদ্ধিরগঞ্জের চিটাগাং রোড এলাকায় পৌছলে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা তাকে ফুলের শুভেচ্ছা জানায়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সভাপতি মাজেদুল ইসলাম, সহ-সভাপতি সেলিম মাহমুদ, রওশন আলী, ডিএইচ বাবুল, এড.

মাসুদুজ্জামান মন্টু, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক আকবর হোসেন, ত্রাণ ও পূনর্বাসন সম্পাদক মো. তৈয়ব হোসেন, ৩নং ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতি কাজী শাকিল, সাংগঠনিক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম ভুইয়া, ৪নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব আলী মুন্সি, সাংগঠনিক সম্পাদক হারুন অর রশিদ, ৫নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান, ৬নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মো. মোস্তফা, ৭নং ওয়ার্ড বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সাইফুর রহমান বাদল, সাধারণ সম্পাদক জামান মির্জা, ৮নং ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মোশারফ হোসেন, ৯নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন শিকদার, ১০নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আনিস শিকদার, যুবদল নেতা মাহবুব, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি একে হীরা, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন রনিসহ প্রমূখ।
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ স দ ধ রগঞ জ থ ন

এছাড়াও পড়ুন:

চুরির পর ‘অনুতপ্ত’ যুবক, পাঁচ দিন পর ফেরত দিলেন সোনা

৪ নভেম্বর এক প্রবাসীর ফাঁকা বাড়িতে চুরি করেছিলেন যুবক। তবে এর পাঁচ দিন পরই তিনি নিজের ভুল স্বীকার করেন। চুরি করা এসব সোনার একাংশ মালিককে ফেরত দেন। তবে সব সোনা ফেরত না দেওয়ায় ওই মালিক যুবককে পুলিশে সোপর্দ করেন।

গতকাল রোববার সন্ধ্যায় বান্দরবান জেলা শহরে বালাঘাটা বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত যুবকের নাম মো. ইদ্রিছ (৪২)। চুরির অভিযোগে আজ সোমবার দুপুরে তাঁকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ৪ নভেম্বর রাতে ওই এলাকার সৌদিপ্রবাসী মো. মুরাদের বাড়ি থেকে ২৭ ভরি সোনা চুরি হয়। প্রবাসীর পরিবারের সবাই ওই রাতে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ছিলেন। সেই সুযোগে ইদ্রিছ বাড়ির দরজা ভেঙে এসব স্বর্ণালংকার চুরি করেন। এ ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর প্রবাসীর ভাগনে গত শুক্রবার অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা করেন।

জানতে চাইলে মামলার বাদী মিনহাজুল আবরার প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর মামা সৌদি আরবে থাকায় বাড়িতে শুধু তাঁর মামি ও নানা-নানি থাকেন। ইদ্রিছ পেশায় রাজমিস্ত্রি। তাঁর মামার বাড়ি নির্মাণের কাজও ইদ্রিছ করেছিলেন। সে সূত্রে তাঁর মামার বাড়িতে ইদ্রিছের যাতায়াত ছিল। সেই সুযোগেই ফাঁকা বাড়ি জেনে চুরি করেছেন।

মিনহাজুল আবরার বলেন, রোববার সন্ধ্যায় ইদ্রিছ তাঁর মামার বাড়িতে কিছু সোনা নিয়ে আসেন। লোভ সামলাতে না পেরে চুরি করেছেন বলে তাঁদের জানান। তিনি ক্ষমা চেয়ে মামলা তুলে নেওয়ার অনুরোধ করেন। তবে ২৭ ভরি সোনা চুরি হলেও মাত্র ১১ ভরি ফেরত পান। এ কারণে তাঁরা ইদ্রিছকে পুলিশে সোপর্দ করেন।

এদিকে গতকাল বেলা ১টায় এ চুরির ঘটনা জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে পুলিশ। জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ের এ সংবাদ সম্মেলন হয়। এতে পুলিশ সুপার শহিদুল্লাহ কাওছার বলেন, ‘সোনা চুরি ঘটনায় মামলা হওয়ার পর ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ইদ্রিছকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় ১১ ভরি স্বর্ণালংকারও উদ্ধার করা হয়েছে।’

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবদুল করিম, জিনিয়া চাকমা, মান্না দে ও বান্দরবান সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাসুদ পারভেজ প্রমুখ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ