জলবায়ু সংকট নিরসনে ব্রাজিলের বেলেম শহরে শুরু হয়েছে জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন কপ৩০। সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা। আজ সোমবার এ সম্মেলন শুরুর ঠিক আগে জলবায়ুর সংকটের ভয়াবহতা নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। তাতে বলা হয়েছে, জলবায়ু সংকটের জেরে গত ১ দশকে ২৫ কোটি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।

ব্রাজিলে এবারের জলবায়ু সম্মেলন চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। এবারের সম্মেলনের দায়িত্বে রয়েছেন ব্রাজিলের কূটনীতিক আন্দ্রে কোরেরা দো লাগো। সম্মেলন ঘিরে নানা আশাবাদ থাকলেও শুরুর দিনে শঙ্কার একটি কথা শুনিয়েছেন তিনি। কোরেরা বলেছেন, জলবায়ু সংকটের জন্য দায়ী ধনী দেশগুলোই এই সংকট নিরসনের লড়াইয়ে আগ্রহ হারিয়েছে।

জলবায়ু সংকটের কারণে মানুষের বাস্তুচ্যুত হওয়া নিয়ে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর। প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১০ বছর ২৫ কোটি হিসাবে প্রতিদিন বাস্তুচ্যুত হয়েছে প্রায় ৭০ হাজার মানুষ। এই বিপুলসংখ্যক মানুষের ঘরবাড়ি ত্যাগের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে আমলে নিতে কপ৩০ প্রতিনিধিদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ইউএনএইচসিআর।

‘নো স্কেপ-২: দ্য ওয়ে ফরওয়ার্ড’ বা ‘পালানোর পথ নেই-২: আগামীর দিশা’ শীর্ষক ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বন্যা, ঝড়, খরা ও তীব্র তাপমাত্রার মতো আবহাওয়া পরিস্থিতির কারণে বাস্তুচ্যুত হওয়ার ঘটনা ও সংঘাত বাড়ছে। পাশাপাশি ধীরে ধীরে আঘাত হানা বিভিন্ন দুর্যোগ, যেমন বন উজাড়, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, বাস্তুসংস্থান ধ্বংস, খাবার ও পানির নিরাপত্তা হুমকির মুখে ফেলছে।

সংঘাত ও জলবায়ুর কারণে মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে—এমন দেশের সংখ্যা ২০০৯ সাল থেকে তিন গুণ হয়েছে বলে জানিয়েছে ইউএনএইচসিআর। এরপরও দুর্দশাগ্রস্ত ও সংঘাতে জর্জর যেসব দেশে শরণার্থীরা আশ্রয় নিয়েছে, ওই দেশগুলো প্রয়োজনের চার ভাগের এক ভাগ জলবায়ু সহায়তা পাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনে ভূমিকা না রেখেও বাস্তুচ্যুতদের অনেক সময় দুর্বিষহ জীবন কাটাতে হচ্ছে।

দেশে দেশে দুর্যোগ

জাতিসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে শরণার্থী ও অন্যান্য বাস্তুচ্যুত মানুষের চার ভাগের তিন ভাগ এমন সব দেশে বাস করছে, যেগুলো উচ্চ বা চরম জলবায়ুজনিত বিপর্যয়ে আক্রান্ত। এ ছাড়া ২০২৪ সালে ইউএনএইচসিআর যতবার জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছিল, তার তিন ভাগের এক ভাগের কারণ ছিল বন্যা, খরা, দাবানলসহ অন্যান্য চরম আবহাওয়া-সংক্রান্ত ঘটনা।

উদাহরণ হিসেবে প্রতিবেদনে ২০২৪ সালের মে মাসে লাতিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিলের রিও গ্রানদে দো সুল রাজ্যে ভয়াবহ বন্যার কথা বলা হয়েছে। ওই বন্যায় ১৮১ জনের মৃত্যু হয়। বাস্তুচ্যুত হয় ৫ লাখ ৮০ হাজার মানুষ। এর মধ্যে এ অঞ্চলের অন্যান্য দেশের ৪৩ হাজার শরণার্থী ছিল। এর আগের বছরে এশিয়ার দেশ মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে আঘাত হানে প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় মোচা।

আফ্রিকার দেশ চাদে ১৪ লাখের বেশি শরণার্থী ও আশ্রয়প্রার্থী বসবাস করে। শুধু ২০২৪ সালেই বন্যার কারণে দেশটিতে ১৩ লাখের বেশি মানুষ নিজেদের বাড়িঘর ও আশ্রয়শিবির ছাড়তে বাধ্য হয়েছে। সুদানের শরণার্থীরা প্রতিদিনের ১০ লিটারের কম পানি পাচ্ছে, যা প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম। সব মিলিয়ে আফ্রিকার ৭৫ শতাংশ ভূখণ্ডের অবস্থা খারাপ হচ্ছে।

১.

গত ১০ বছরে প্রতিদিন বাস্তুচ্যুত হয়েছে প্রায় ৭০ হাজার মানুষ।
২. সংঘাত ও জলবায়ুর কারণে মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে—এমন দেশের সংখ্যা ২০০৯ সাল থেকে তিন গুণ হয়েছে।
৩. ২০৪০ সাল নাগাদ চরম জলবায়ু বিপর্যয়ের মুখে পড়া দেশের সংখ্যা ৩ থেকে বেড়ে ৬৫ হতে পারে।

যথাযথ পদক্ষেপ না নিলে আবহাওয়া পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে বলে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে। ২০৪০ সাল নাগাদ চরম জলবায়ু বিপর্যয়ের মুখে পড়া দেশের সংখ্যা ৩ থেকে বেড়ে ৬৫–তে পৌঁছাতে পারে। আর ২০৫০ সাল নাগাদ গাম্বিয়া, ইরিত্রিয়া, ইথিওপিয়া, সেনেগাল ও মালির ১৫টি শরণার্থীশিবির বছরে প্রায় ২০০ দিন বিপর্যয়কর তাপমাত্রার মুখে পড়তে পারে।

জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনার ফিলিপ্পো গ্রান্ডি বলেন, ‘চরম জলবায়ুর প্রভাব থেকে শরণার্থী ও বাস্তুচ্যুত পরিবারকে সুরক্ষা দেওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের সক্ষমতা কমিয়ে দিচ্ছে তহবিলে কাটছাঁট। আমরা যদি স্থিতিশীলতা চাই, তাহলে মানুষ যেখানে সবচেয়ে ঝুঁকিতে রয়েছে, সেখানে বিনিয়োগ করতে হবে। বাস্তুচ্যুত হওয়া থামাতে জলবায়ু তহবিল সঠিক মানুষের কাছে পৌঁছাতে হবে।’

পরিবেশবান্ধব জ্বালানিতে এগিয়ে চীন

আজ শুরু হওয়া কপ৩০ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন ১৯৪ দেশের প্রতিনিধিরা। প্যারিস চুক্তিতে বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখার বিষয়ে যে ঐকমত্য হয়েছিল, সে বিষয়ে আলোচনা করবেন তাঁরা। একই সঙ্গে কীভাবে জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার বন্ধ করা যায় এবং দরিদ্র দেশগুলোকে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়া যায়, সে বিষয়েও আলোচনা হবে।

তবে এসব লক্ষ্য পূরণের বিষয়ে হতাশা প্রকাশ করে ব্রাজিলের কূটনীতিক আন্দ্রে কোরেরা দো লাগো বলেন, জলবায়ু সংকটের জন্য দায়ী ধনী দেশগুলো এই সংকট নিরসনের লড়াইয়ে আগ্রহ হারিয়েছে। তবে ভালো করছে চীন। দেশটি সবচেয়ে বেশি গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন করলেও পাশাপাশি পরিবেশবান্ধব জ্বালানির সবচেয়ে বড় উৎপাদনকারী। অন্য দেশগুলোকে এটি অনুসরণ করতে হবে।

ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনে বসতবাড়ি বিলীন হয়েছে কাসিম উদ্দিনের। সম্প্রতি নদের এই চরে এসে আশ্রয় নিয়েছেন তিনি। ২৯ অক্টোবর কুড়িগ্রামে

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ব স ত চ য ত হয় ছ র শরণ র থ চরম জলব জলব য় র ম জলব

এছাড়াও পড়ুন:

মেক্সিকোতে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ কতটা সত্য

ইরান মেক্সিকোতে ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূতকে হত্যার চেষ্টা করেছিল বলে গতকাল শুক্রবার অভিযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল। তেহরান ‘বড় মিথ্যা’ বলে এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে। আর মেক্সিকো সরকার বলেছে, তারা এ বিষয়ে কিছু জানে না।

ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূতকে হত্যাচেষ্টা অভিযোগ ওঠার পর দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। গত জুনে দুই দেশ যুদ্ধে জড়িয়েছিল; যা ১২ দিন ধরে চলে এবং উভয় পক্ষে অনেক হতাহতের ঘটনা ঘটে।

ইসরায়েলের এ দাবির কয়েক ঘণ্টা পর মেক্সিকোর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়, যে ঘটনার অভিযোগ তোলা হয়েছে, সে বিষয়ে কোনো তথ্য তারা পায়নি।

ইসরায়েল বলেছে, মেক্সিকোর হস্তক্ষেপে ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত ইনাৎ ক্রাঞ্জ-নেইগারকে হত্যার চেষ্টা আটকানো গেছে। ইসরায়েলি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ইরান পরিচালিত একটি “সন্ত্রাসী” চক্র মেক্সিকোতে ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূতের ওপর হামলার যে চেষ্টা করেছিল, তা থেকে তাঁকে রক্ষা করার জন্য আমরা মেক্সিকোর নিরাপত্তা ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে ধন্যবাদ জানাই।’

ইসরায়েলের এ দাবির কয়েক ঘণ্টা পর মেক্সিকোর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়, যে ঘটনার অভিযোগ তোলা হয়েছে, সে বিষয়ে কোনো তথ্য তারা পায়নি।

মেক্সিকোর নিরাপত্তা ও নাগরিক সুরক্ষাবিষয়ক সচিবালয় যুক্তরাষ্ট্র বা ইসরায়েলের নাম উল্লেখ না করে বলেছে, কোনো নিরাপত্তা সংস্থা তাদের সঙ্গে কাজ করতে চাইলে সব সময় জাতীয় সার্বভৌমত্বের সীমানায় থেকে তারা সম্মানজনক ও সর্বাত্মক সহযোগিতা করতে প্রস্তুত আছে।

মেক্সিকোর নিরাপত্তা ও নাগরিক সুরক্ষাবিষয়ক সচিবালয় দেশটির গোয়েন্দা তৎপরতা তদারকি করে।

এটি ইরানের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণকারী কূটনীতিক, সাংবাদিক ও সমালোচক এবং দেশটির মতের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া যে কাউকে হত্যাচেষ্টার তেহরানের দীর্ঘ ইতিহাসের সর্বশেষ ঘটনা। ইরানের উপস্থিতি রয়েছে এমন যেকোনো দেশের জন্য এ ঘটনা গভীর উদ্বেগের কারণ হওয়া উচিত।

এদিকে মেক্সিকোতে ইরানি দূতাবাসের পক্ষ থেকে ইসরায়েলের এ অভিযোগকে ‘বিশাল বড় মিথ্যা’ বলা হয়েছে।

দূতাবাস থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, তারা উভয় দেশের (মেক্সিকো ও ইরান) মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত করতে চায়। আমরা স্পষ্টভাবে (অভিযোগ) প্রত্যাখ্যান করছি।

ঐতিহ্যগতভাবে মেক্সিকো আন্তর্জাতিক বিষয়গুলোয় হস্তক্ষেপ না করার নীতি অনুসরণ করে। গাজা যুদ্ধ নিয়ে অন্যান্য বামপন্থী সরকারের নেতৃত্বাধীন লাতিন আমেরিকার দেশগুলোর তুলনায় মেক্সিকো সরকার অধিক সতর্ক অবস্থান নিয়েছে।

মেক্সিকো ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ তদন্তের পক্ষে সমর্থন দিয়েছে। তবে একই সঙ্গে দেশটি ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কও বজায় রেখেছে।

কয়েক দশক ধরে মেক্সিকো ও ইসরায়েল সৌজন্যমূলক ও শান্তিপূর্ণ কূটনৈতিক সম্পর্কও ধরে রেখেছে।

আরও পড়ুনইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ০২ আগস্ট ২০২৫ভেনেজুয়েলা সংযোগ

একজন মার্কিন কর্মকর্তা বলেন, ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ডের অভিজাত বাহিনী কুদস ফোর্স ২০২৪ সালের শেষ দিকে এ ষড়যন্ত্র (ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত হত্যাচেষ্টা) শুরু করেছিল এবং চলতি বছর ওই ষড়যন্ত্র আটকে দেওয়া হয়।

অভিযোগে আরও বলা হয়, এই ষড়যন্ত্রে ভেনেজুয়েলায় ইরানের দূতাবাস থেকে এজেন্টদের নিয়োগ করাও হয়েছিল। তেহরানের সঙ্গে ভেনেজুয়েলার বামপন্থী প্রেসিডেন্ট নিকোলা মাদুরোর কৌশলগত জোট রয়েছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘এটি ইরানের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণকারী কূটনীতিক, সাংবাদিক ও সমালোচক এবং দেশটির মতের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া যে কাউকে হত্যাচেষ্টার তেহরানের দীর্ঘ ইতিহাসের সর্বশেষ ঘটনা। ইরানের উপস্থিতি রয়েছে—এমন যেকোনো দেশের জন্য এ ঘটনা গভীর উদ্বেগের কারণ হওয়া উচিত।’

ঐতিহ্যগতভাবে মেক্সিকো আন্তর্জাতিক বিষয়গুলোয় হস্তক্ষেপ না করার নীতি অনুসরণ করে। গাজা যুদ্ধ নিয়ে অন্যান্য বামপন্থী সরকারের নেতৃত্বাধীন লাতিন আমেরিকার দেশগুলোর তুলনায় মেক্সিকো অধিক সতর্ক অবস্থান নিয়েছে।

যদিও এই মার্কিন কর্মকর্তা তাঁর দাবির পক্ষে বিস্তারিত প্রমাণ দেখাতে পারেননি বা কীভাবে এ ষড়যন্ত্র প্রতিহত করা হয়েছে, সে বিষয়েও কিছু বলেননি।

২০২৪ সালের ১ এপ্রিল ইসরায়েল সিরিয়ার দামেস্কে ইরানের দূতাবাস প্রাঙ্গণে হামলা চালিয়ে রেভল্যুশনারি গার্ডের কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তাকে হত্যা করে। দামেস্ক তেহরানের ঘনিষ্ঠ মিত্র। এখন যে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তোলা হয়েছে, সেটি তখন শুরু হয় বলে দাবি করা হয়েছে। দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে হামলার পর তেহরান প্রতিশোধ নেওয়ার প্রতিজ্ঞা করেছিল এবং ইসরায়েলে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছিল।

আরও পড়ুনধর্ষণের অভিযোগ ওঠা মেক্সিকোর সাবেক কূটনীতিক ইসরায়েলে গ্রেপ্তার ০৩ অক্টোবর ২০২৩আরও পড়ুনইসরায়েল থেকে রাষ্ট্রদূত প্রত্যাহার করল ব্রাজিল২৯ মে ২০২৪

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • তিস্তা আন্দোলনের মশালমিছিলও চালানো হচ্ছে আওয়ামী লীগের নামে
  • পুরোনো ব্যর্থতা শুধরে নিতে শুরু হচ্ছে জলবায়ু সম্মেলন
  • সালমান এফ রহমানসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র অনুমোদন সিআইডির
  • কপ-৩০ সম্মেলনের আগেই শাহবাগে টেকসই অর্থায়নের দাবি
  • ইবিতে জাতিসংঘ মানবাধিকার অফিসের তথ্য-অনুসন্ধান নিয়ে সেমিনার
  • এসএ পোর্টের মুনাফা এক বছরে ৬৩ শতাংশ বেড়েছে
  • মেক্সিকোতে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ কতটা সত্য
  • বিএনপির ৩১ দফা: পাঠ ও বিবেচনা
  • বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ভারতের অবস্থান কী