মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইসরায়েল-ইরানের মধ্যে ‘যুদ্ধবিরতি’র ঘোষণা দিলেও এখন পর্যন্ত এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। তার এই নীরবতা নিয়ে বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠছে।

জেরুজালেম পোস্ট জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতির ঘোষণা আসার পরপরই নেতানিয়াহু একটি জরুরি নিরাপত্তা ক্যাবিনেট বৈঠক ডাকেন। মঙ্গলবার ভোর পর্যন্ত চলে ওই বৈঠক। সেখানে তিনি মন্ত্রীদের কোনো ধরনের সাংবাদিক বা জনসমক্ষে মন্তব্য না করার নির্দেশ দেন। খবর আলজাজিরার। 

এদিকে, ইরান জানিয়েছে, তারা আর প্রতিশোধমূলক হামলা চালাবে না— যদি ইসরায়েল তাদের ওপর হামলা বন্ধ করে। তবে ট্রাম্পের ঘোষণার পরও দুই দেশের মধ্যে হামলা-পাল্টা হামলা অব্যাহত রয়েছে।

আরো পড়ুন:

ইসরায়েল-ইরান প্রায় একই সাথে এসে বলেছিল, শান্তি চাই: ট্রাম্প

ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর কমছে তেলের দাম

ঢাকা/ইভা 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

তীব্র অপুষ্টিতে ১২ হাজার শিশু

ফিলিস্তিনের গাজায় খাদ্যসংকটের সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী শিশুরা। ইসরায়েলের অবরোধের কারণে খাবার না পেয়ে শিশুমৃত্যুর সংখ্যাও বাড়ছে। জাতিসংঘের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) হিসাবে, গাজায় এখন পাঁচ বছরের কম বয়সী প্রায় ১২ হাজার শিশু তীব্র অপুষ্টিতে ভুগছে। আর চলতি বছরের শুরু থেকে অনাহারে মৃত্যু হয়েছে ৯৯ ফিলিস্তিনির। তাঁদের মধ্যে ৩৫ জনই শিশু।

শিশুদের দীর্ঘস্থায়ী অপুষ্টি নিয়ে সতর্ক করে জাতিসংঘ বলেছে, গাজায় পাঁচ বছরের নিচের ২ লাখ ৯০ হাজার শিশুর মধ্যে মাত্র ৮ হাজার ৭০০ শিশুকে প্রয়োজনীয় খাবার ও পুষ্টি উপকরণ সরবরাহ করা সম্ভব হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার সুইজারল্যান্ডের জেনেভা শহরে ডব্লিউএইচওর সদর দপ্তরে মহাপরিচালক তেদরোস আধানোম গেব্রেয়াসুস বলেন, জুলাই মাসে গাজায় পাঁচ বছরের কম বয়সী প্রায় ১২ হাজার শিশুকে শনাক্ত করা হয়েছে, যারা তীব্র অপুষ্টিতে ভুগছে। এখন পর্যন্ত সংগ্রহ করা তথ্য অনুযায়ী, এটিই এক মাসে সর্বোচ্চসংখ্যক শিশুর অনাহারে থাকার ঘটনা।

তেদরোস আধানোম গেব্রেয়াসুস

সম্পর্কিত নিবন্ধ