প্রায় দুই বছর আটকে থাকার পর জুলাইয়ে মুক্তি পাচ্ছে ‘অন্যদিন...’
Published: 24th, June 2025 GMT
প্রায় দুই বছর ধরে সার্টিফিকেশন (সেন্সর) বোর্ডে আটকে থাকার পর আলোর মুখ দেখছে ‘অন্যদিন...’। জুলাইয়ে ছবিটি সিনেমা হলে মুক্তি পাবে বলে জানান প্রযোজক সারা আফরীন। তবে মুক্তির দিনক্ষণ এখনো জানানো হয়নি।
এর আগে আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঢাকার স্টার সিনেপ্লেক্সের সীমান্ত সম্ভার শাখায় ছবিটির বিশেষ প্রদর্শনী ছিল। আমন্ত্রিত দর্শকেরা ছবিটি উপভোগ করেছেন। ছবিটি পরিচালনা করেছেন কামার আহমাদ সাইমন।
ছবিটি বিশ্বের বিভিন্ন উৎসবে প্রশংসা কুড়িয়েছে। জুলাইয়ে সর্বসাধারণের জন্য মুক্তির আগে বিশেষ প্রদর্শনীর আয়োজন করেছেন সিনেমার প্রযোজক ও নির্মাতা।
বিশেষ প্রদর্শনীতে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার ও শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার।
..’ ছবির বিশেষ প্রদর্শনীতে অতিথিরা। কবির হোসেন
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
‘মব’ তৈরি করে সাবেক সিইসিকে হেনস্তার ঘটনায় এক ব্যক্তি গ্রেপ্তার
‘মব’ (উচ্ছৃঙ্খল জনতার বিশৃঙ্খলা) তৈরি করে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদাকে হেনস্তার ঘটনায় মো. হানিফ নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। পরে তাকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
এতে বলা হয়, গত ২২ জুন সন্ধ্যায় রাজধানীর উত্তরা ৫ নম্বর সেক্টরের রোড-১/এ, বাসা-২৯ এর সামনে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদাকে ৬-৭ জন ঘিরে ফেলে। তারা প্রকাশ্যে সাবেক সিইসির গলায় জুতার মালা পরিয়ে তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে এবং ঘটনাটি মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণসহ ফেসবুকে সরাসরি সম্প্রচার করে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সাবেক সিইসির বিরুদ্ধে মামলা থাকায় বিষয়টি উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলেও তাদের সামনেই সাবেক সিইসিকে লাঞ্ছনার ঘটনা ঘটে। পরবর্তীতে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনে সাবেক সিইসিকে ডিবি পুলিশের হেফাজতে হস্তান্তর করে। ঘটনাটি সংশ্লিষ্ট সেনা ক্যাম্পের নজরে আসলে সেনাবাহিনী দ্রুত অভিযানে নামে। এরই ধারাবাহিকতায় ভায়োলেন্স সৃষ্টিকারী হিসেবে অভিযুক্ত মো. হানিফ নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ইতোমধ্যে অন্যান্য জড়িতদের শনাক্তকরণ ও গ্রেপ্তারে কার্যক্রম চলমান রয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় বদ্ধপরিকর এবং এ ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে প্রয়োজনীয় অভিযান অব্যাহত থাকবে।