ফরিদপুরে এমএ আজিজ গোল্ড কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
Published: 4th, July 2025 GMT
ফরিদপুরে এমএ আজিজ গোল্ড কাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের শুভ উদ্বোধন হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে জেলার সদর উপজেলার গেরদা ইউনিয়নের পশরায় এমএ আজিজ হাই স্কুল মাঠে বেলুন উড়িয়ে খেলার উদ্বোধন করা হয়।
‘ক্রীড়াই শক্তি, ক্রীড়াই বল, মাদক ছেড়ে মাঠে চল’ এই প্রতিপাদ্য কে সামনে রেখে হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ফরিদপুর-৩ আসনের সাবেক এমপি এ.
উৎসবমুখর পরিবেশে বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ খেলা উপভোগ করতে মাঠে আসেন। জেলা ও উপজেলা পর্যায় থেকে ১৬টি দল এই টুর্নামেন্টে অংশ নিচ্ছে। উদ্বোধনী খেলায় নগরকান্দা উপজেলার ফুলসুতী একাদশ ও সদর উপজেলার গোয়ালকান্দার দ্যা ফাইনাল চ্যাপ্টার দল অংশগ্রহণ করে। খেলায় দ্যা ফাইনাল চ্যাপ্টার দল ৪-৩ গোলে ফুলসুতী একাদশকে পরাজিত করে।
এম.এ আজিজ গোল্ড কাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আলহাজ আব্দুল খালেক ডিগ্রি কলেজ এর সহকারী অধ্যাপক দিলীপ কুমার বিশ্বাস, স্থানীয় গেরদা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ মাকসুদ আলী বিদু, এম.এ. আজিজ হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক এনামুল হক সাইফুদ্দীন, স্থানীয় বাসিন্দা সামাদ মোল্যা, লতিফ শেখ, সালাম মাতুব্বর, রতন মন্ডল, আব্দুল হালিম শেখ, জাসদ মিয়া, মনিরুজ্জামান ঝন্টু প্রমুখ।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ক প ফ টবল ট র ন ম ন ট এ আজ জ উপজ ল
এছাড়াও পড়ুন:
জয়ার ঘরোয়া ভিডিওতে নেটিজেনদের মাতামাতি
চলচ্চিত্রে জয়া আহসান যেন প্রতিটা রূপেই দর্শকদের জন্য আলাদা চমক। পর্দায় যেমন, তেমনই সোশ্যাল মিডিয়াতেও তিনি যেন আলো-ছায়ার অনন্য মিশেল। এবার আলো কিংবা ক্যামেরা—কোনো কিছুরই প্রয়োজন হয়নি। একেবারেই ঘরোয়া, একেবারেই নিজের মতো জয়া হাজির হলেন ভোরের লুকে।
তার শেয়ার করা ভিডিওতে দেখা যায়, বাহারি সবুজে ভরা তার ছাদবাগান। লাউ, লেবু, ফুল-সবুজে যেন ছোট্ট এক স্বর্গ। ভিডিওতে লাউ তুলতে তুলতেই অকপটে হেসে জয়া বলে ফেললেন, “সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে মুখ না ধুয়ে চলে এসেছি, আমার মাথায় তেল!”
আরো পড়ুন:
পাওনা দিতে পারলে শিল্পটা আজ হারিয়ে যেত না: জয়া
‘মানুষ বলে, আমার পুরো শরীর প্লাস্টিক সার্জারি করা’
এই এক বাক্যেই যেন কোটি টাকার গ্ল্যামার ভেঙে পড়ে চরম বাস্তবতা। ভক্তদের সবচেয়ে বেশি আপন করে নেয়। ক্যাপশনে জয়া লিখেছেন অ্যালিস বি. টোকলাসের বিখ্যাত উক্তি, “নিজ হাতে ফলানো সবজি তোলার মতো সন্তোষজনক বা রোমাঞ্চকর আর কিছুই নেই।”
মন্তব্যের ঘরে অনেকেই মন্তব্য করেছেন। মো. আবু বায়েজিদ এসকে লিখেন, “আপনার এত ব্যাস্ততার ভিতর বাগানের পিছনে যে সময় দেন তা আমাদের অনেকের জন্য অনুকরণীয়। জানি না এই লেখা আপনার নজরে আসবে কি না। আমার কাছে একটা মরিচের ভ্যারাইটি আছে যেটা বিশ্বের সব থেকে দামি মরিচ হিসেবে স্বীকৃত, ‘আজি চারপিতা মরিচ’। আপনি আগ্রহী হলে পাঠিয়ে দিতে পারব।” এর উত্তরে জয়া লিখেন, “অবশেষ ধন্যবাদ, মরিচ চারা পেতে অবশ্যই আগ্রহী।”
গ্ল্যামারের আড়ালে তার এই সাদামাটা মাটির টান দেখে মুগ্ধ নেটিজেনরা। তারকা হয়েও প্রকৃতির সঙ্গে এত নিবিড় সম্পর্ক, খালি মুখে-তেলে মাথায় ছাদে ছুটে যাওয়া—এই সরলতা যেন দারুণভাবে ছুঁয়ে গেছে ভক্তদের মন।
বাগান পরিচর্যার ফাঁকে জয়া জানান, তার ছাদবাগানের একটি বিশেষ লেবু গাছের গল্পও—এটি তাকে উপহার দিয়েছিলেন তাদের লাইটম্যান নান্নু ভাই, তিনি গাছটি এনেছিলেন বাগেরহাট থেকে। একটি ফুলগাছের মরে যাওয়া ফুল আর ছোট্ট শিম গাছের কথাও জানান জয়া।
ঢাকা/রাহাত/শান্ত