বিএমআরই ও কোম্পানি অধিগ্রহণ করবে স্কয়ার টেক্সটাইলস
Published: 22nd, October 2025 GMT
পুঁজিবাজারে বস্ত্র খাতের কোম্পানি স্কয়ার টেক্সটাইলস পিএলসির পরিচালনা পর্ষদ কারখানা সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়ন (বিএমআরই) করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। একই সঙ্গে একটি নতুন কোম্পানিকে অধিগ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এর আগে মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত কোম্পানি পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আরো পড়ুন:
৪ কোম্পানির লভ্যাংশ ঘোষণা
ডিএসইতে সূচকের পতন, সিএসইতে উত্থান
স্কয়ার টেক্সটাইলস পিএলসির পরিচালনা পর্ষদ তাদের কারখানা সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়ন (বিএমআরই) করবে। পাশাপাশি স্কয়ার টেক্সকম লিমিটেড নামে একটি কোম্পানি অধিগ্রহণ করা হবে। কারখানা বিএমআরই ও স্কয়ার টেক্সকমকে অধিগ্রহণে ৪০ কোটি টাকা ব্যয় হবে।
২০২৫ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ৭.
এদিকে সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) দাঁড়িয়েছে ৫.২৫ টাকা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে কোম্পানিটি ঋণাত্মক এনওসিএফপিএস ছিল ১২.৮৬ টাকা।
২০২৫ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৫৫.৮৬ টাকা।
ঢাকা/এনটি/বকুল
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স কয় র ট ক হ স ব বছর
এছাড়াও পড়ুন:
১৫ বছর পর আবারও বিশ্ব সাইবার গেমসে বাংলাদেশ
বিশ্ব সাইবার গেমস (ডব্লিউসিজি) ২০২৫ গ্লোবাল ফাইনালের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ দল ঘোষণা করেছে ই-স্পোর্টস বাংলাদেশ। ই-স্পোর্টস বাংলাদেশ ডব্লিউসিজির বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক আঞ্চলিক অংশীদার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে।
১৫ বছর পর বাংলাদেশ আবারও ফিরে যাচ্ছে বৈশ্বিক ই–স্পোর্টসের মূল মঞ্চে। ১২ থেকে ১৪ ডিসেম্বর ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় ডব্লিউসিজি ক্রিয়েটর রামবেল: গ্লোবাল ফাইনালস ২০২৫ প্রতিযোগিতায় অংশ নেবেন বাংলাদেশের চারজন প্রতিযোগী।
বাংলাদেশ দলে আছেন মো. সৈকত ইসলাম (গেমিং নাম ইটজ কাব্য, কুষ্টিয়া), নয়ন হোসেন (এপোলো গেমিং, যশোর), মো. রায়হান (হেডশট কিং, নারায়ণগঞ্জ) ও মো. তানভীর আহমেদ (টাইমবার্নার জিজি, ঢাকা)।
ই-স্পোর্টস বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও সুমিত সাহা বলেন, ‘অবশেষে বহুদিনের স্বপ্ন বাস্তবে রূপ পেল। ১৫ বছর পর বাংলাদেশ আবারও বিশ্ব সাইবার গেমসে অংশ নিচ্ছে—এটি আমাদের দেশের গেমিং সম্প্রদায়ের জন্য এক ঐতিহাসিক অর্জন। এখন সময় এসেছে আমাদের প্রতিভা, পরিশ্রম, আবেগ এবং সৃজনশীলতাকে বিশ্বমঞ্চে তুলে ধরার।’
ই-স্পোর্টস বাংলাদেশ আশা করছে, এই আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণ তরুণ প্রজন্মের ক্রিয়েটর সংস্কৃতি, ই–স্পোর্টস শিল্প এবং ডিজিটাল প্রতিভা উন্নয়নে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে এবং বাংলাদেশকে বৈশ্বিক পর্যায়ে আরও শক্তিশালী অবস্থানে নিয়ে যাবে।