2025-08-16@05:28:12 GMT
إجمالي نتائج البحث: 8
«দ বব ণ»:
অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক ও দেশটির প্রথম পূর্ণকালীন কোচ বব সিম্পসন সিডনিতে ৮৯ বছর বয়সে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন। তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব হিসেবে ধরা হয় সিম্পসনকে। ১৯৫৭ থেকে ১৯৭৮ পর্যন্ত তিনি খেলেছেন ৬২ টেস্ট, ৪৬.৮১ গড়ে করেছেন ৪ হাজার ৮৬৯ রান, নিয়েছেন ৭১ উইকেট। ছিলেন দুর্দান্ত এক স্লিপ ফিল্ডারও। তাঁর নামে পাশে আছে ১১০টি ক্যাচও। ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি লেগ স্পিনও করতেন সিম্পসন। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে তাঁর সংগ্রহে আছে ২১ হাজার ২৯ রান ও ৩৪৯ উইকেট।১৯৬৮ সালে প্রথমবার অবসরে যাওয়ার আগে ১১ বছরে খেলেন ৫০ টেস্ট, এর মধ্যে ২৯টিতেই তিনি ছিলেন অধিনায়ক। পরবর্তীতে অবসর ১৯৭৭ সালে ৪১ বছর বয়সে আবার টেস্ট দলে ফেরেন সিম্পসন। তখন ভারতের বিপক্ষে ঘরে ও পূর্ণশক্তির ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে অ্যাওয়ে...
সবে মার্ফা গ্রাম থেকে ফিরেছি। মুক্তিনাথ পর্যন্ত যাওয়ার জন্য গাড়ি পেতে একটু ধকল পোহাতে হয়েছে। মুক্তিনাথে সবাই যান পুণ্যলাভের আশায়। অনেকে আবার বলেন, মুক্তিনাথের যে জলাধার, তাতে ডুব দিলে ধুয়ে যায় আগের সব পাপ। আমি এসেছিলাম আত্মাকে মুক্ত করতে। আচ্ছা! এবারে আসা যাক হোটেলটার গল্পে। মন্দিরের দিকে হাঁটছিলাম। প্রথমেই চোখ পড়ল বব মার্লের ছবিতে। একটু থমকে দাঁড়ালাম। নাম দেখলাম ‘হোটেল বব মার্লে’। কৌতূহল হলো। সেদিন রাতে মুক্তিনাথে থাকার পরিকল্পনা ছিল না। ভেবেছিলাম, একটু এগিয়ে গিয়ে জমসম নামের ছোট্ট মফস্সল শহরটায় থাকব। পরদিন সকালের বাসে পোখারা। কিন্তু হোটেলটা দেখেই মনে হলো, নাহ্, এখানেই থাকতে চাই। সঙ্গে দোতলায় যে ক্যাফেটা, সেটার নাম আবার ‘ফ্রিডম ক্যাফে’। মানে আমাকে আটকে রাখার সব আয়োজনই ছিল। উঁকি মারলাম একবার। কাউকে পেলাম না। কাঠের তিনতলা হোটেল। দেখেই...
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার পর অন্তরালে১৯৬৬ সালটি ছিল কিংবদন্তি এই শিল্পীর জীবনে নানা দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ। ওই বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে তিনি শুরু করেন ওয়ার্ল্ড ট্যুর। বিভিন্ন দেশে ঘুরে ঘুরে কনসার্ট করেন। ২৯ জুলাই শুক্রবার বিকেলে ব্যক্তিগত সহকারীর বাইকে চড়ে দুর্ঘটনার শিকার হওয়ার পর বেশ আঘাত পান তিনি। শুরুতে ঘটনাটি গোপন রাখা হয়েছিল।বব ডিলান। এএফপি
কিছু গানের শক্তি এত বেশি, পাল্টে দিতে পারে জীবনের দৃষ্টিভঙ্গি। বিশ্ব আত্মার সঙ্গে বেঁধে দিতে পারে আপনার প্রাণ। শিল্পী কফিল আহমেদ যেমন বলেন, ‘প্রাণে প্রাণ মেলাব, বলে রাখি’। বব ডিলানের গানও তেমন। তার গানের ভাষা এত শক্তিশালী যে, লাখো মানুষকে তো বটে, অনেক বিখ্যাত শিল্পীর জীবনকেও পাল্টে দিয়েছে। বড় শিল্পী যে কাউকে অনুপ্রাণিত করবে সেটিই যেন স্বাভাবিক। ডিলানও অনেকের সুপ্ত মনে রুয়ে দিয়েছেন শিল্পের বীজ। বিখ্যাত রক ব্যান্ড ‘লেড জেপেলিন’-এর গায়ক রবার্ট প্লান্টের কথাই ধরুন। তার সংগীতজীবনে সরাসরি প্রভাব রয়েছে ডিলানের। মাত্র ১৬ বছর বয়সে নিজের সংগীতশিক্ষা শুরুর জন্য ঘর ছেড়েছিলেন প্লান্ট। শ্রোতা হিসেবে ডিলানকে আবিষ্কারের পর সংগীতের প্রতি উন্মাদনা তৈরি হয় তার। এরপর তো কয়েক বছর ক্যাঙারুর মতো এক দল থেকে আরেক দলে লাফ দিয়ে চললেন প্লান্ট। শুরুর দিকে...
গানের জগতে এমন কিছু শিল্পী আছেন, যাঁরা কেবল সুরের কারিগর নন, হয়ে উঠেছেন একটি যুগের প্রতীক। তেমনই একজন বব মার্লে। যিনি একজন সুরকার, গীতিকার, কণ্ঠশিল্পী ও গিটারবাদক, প্রযোজক। যাঁর গানের মূলকথা ছিল ‘মনুষ্যত্ব’ বা ‘মানুষ’। মানবতার কথা, সামাজিক ন্যায় আর সুবিচারের কথা বলেছেন আজীবন। বব মার্লের গানে ছিল অবহেলিত আর বঞ্চিত মানুষের অধিকার, বর্ণবাদী প্রথার বিরোধিতা। নিপীড়িত আর খেটে খাওয়া মানুষের জন্য গান গেয়ে সারা বিশ্বে পরিচিতি পেয়েছিলেন। গানে জনগণের নানা ক্ষোভ ও সমস্যার কথা বলে মন জয় করেছিলেন অসংখ্য তরুণের। তাঁর গানে এমন কিছু ছিল, যা শ্রোতাদের দুঃখ-কষ্ট ভুলিয়ে দিয়ে সুরের তালে নেচে উঠতে বাধ্য করত। জ্যামাইকান এই শিল্পী বিশ্ববাসীকে দেখিয়ে দিয়েছেন গানও হতে পারে প্রতিবাদের ভাষা। অনেকেই মনে করেন, তিনি তৃতীয় বিশ্ব থেকে উঠে আসা প্রথম সুপারস্টার।‘বাফেলো সোলজার...
কিংবদন্তি মার্কিন সংগীতশিল্পী বব ডিলানের সর্বকালের সেরা গানের তালিকা প্রকাশ করেছে সংগীতবিষয়ক সংবাদমাধ্যম সিঙ্গারসরুম। তালিকার শীর্ষে রয়েছে ‘লাইক আ রোলিং স্টোন’, সঙ্গে রয়েছে ‘ব্লোইন ইন দ্য উইন্ড’, ‘টাইমস দে আর-আ-চেঞ্জিং’-এর মতো গান।১. ‘লাইক আ রোলিং স্টোন’১৯৬৫ সালের ২০ জুলাই বব ডিলানের গাওয়া ‘লাইক আ রোলিং স্টোন’ গানটি মুক্তি পায়। এটি বব ডিলানের পছন্দের একটি গান। গানটি তিনি সব সময় পছন্দের সংক্ষিপ্ত তালিকায় রাখতেন। এটি ১৯৬৫ সালে রেকর্ড করার পর ডিলান বলেছিলেন, ‘আমি এটি লিখেছি। আমি ব্যর্থ হইনি। এটা একদমই সোজা কথায় লেখা।’ সে সময় ডিলানের বয়স ছিল মাত্র ২২ বছর।২. ‘ব্লোইন ইন দ্য উইন্ড’১৯৬৩ সালে প্রকাশিত হয়েছে গানটি। এটি ষাটের দশকে যুক্তরাষ্ট্রে সিভিল রাইটস আন্দোলনে জাতীয় সংগীতে পরিণত হয়েছিল। ‘ব্লোইন ইন দ্য উইন্ড’ গানটি অবলম্বনে কবীর সুমন লিখেছেন, ‘কতটা পথ...
২০০৭ সালের ১৮ মার্চ এ পৃথিবী ছেড়ে গিয়েছিলেন ক্রিকেটের প্রথম ‘ল্যাপটপ কোচ’ হিসেবে খ্যাত বব উলমার। মৃত্যবার্ষিকীতে তাঁকে নিয়ে স্মৃতিচারণা উৎপল শুভ্রের বব উলমারের মৃত্যুসংবাদটা কখন, কোথায়, কীভাবে পেয়েছিলাম, এখনো তা স্পষ্ট মনে করতে পারি। সেই মৃত্যু এত আলোচিত যে কাউকেই বোধ হয় এটা করিয়ে দেওয়ার দরকার নেই, উলমার মারা গিয়েছিলেন ২০০৭ বিশ্বকাপের সময়। উলমারের জীবনের অজানা শেষ অধ্যায়টা জ্যামাইকার কিংস্টনে। বিশ্বকাপ কাভার করতে যাওয়া আমি তখন ত্রিনিদাদের পোর্ট অব স্পেনে।পোর্ট অব স্পেনে বাংলাদেশের বেশির ভাগ সাংবাদিকের ঠিকানা ছিল পাহাড়ের ওপর এক হোটেল। নাম অ্যালিসিয়া প্যালেস। যদিও মোটেই ‘প্যালেস’ জাতীয় কিছু নয়, মাঝারি মানের এক হোটেল। তবে সেই হোটেলে সুন্দর একটা জায়গা ছিল। খোলা চাতালমতো সেই জায়গাটায় চেয়ার-টেবিল বসানো। বেশির ভাগ সময় ওখানে বসেই লিখতাম। সেই সকালেও লিখতে লিখতেই খবরটা...
অস্কারে আট মনোনয়ন পেয়েছে জেমস ম্যানগোল্ডের ‘আ কমপ্লিট আননোন’। সেরা সিনেমা, সেরা পরিচালক, সেরা অভিনেতার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছে সিনেমাটি। বছরের শুরুতে অবশ্য ছবিটি নিয়ে তেমন সাড়া ছিল না। এর অন্যতম কারণ গোল্ডেন গ্লোব থেকে খালি হাতে ফেরা। তবে এর পর থেকে ‘আ কমপ্লিট আননোন’ নিয়ে আলোচনা বেড়েছে, গত রোববার রাতে ৩১তম স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড অ্যাওয়ার্ডসে সিনেমাটির জন্য সেরা অভিনেতার পুরস্কারও জিতেছেন টিমোথি শ্যালামে। প্রশ্ন হচ্ছে, আগামী সপ্তাহে অস্কারেও কি সাফল্য পাবে সিনেমাটি?‘আ কমপ্লিট আননোন’ বব ডিলানের গল্প। আরও নির্দিষ্ট করে বললে তরুণ বয়সের ববের গল্প। সিনোমটি তৈরি হয়েছে ২০১৫ সালে লেখা এলিজাহ ওয়াল্ডের বই ‘ডিলান গোজ ইলেকট্রিক!’ অবলম্বনে। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে বব ডিলান মূলত ফোক গান গাইতেন। পরে নিজের গানে তিনি ইলেকট্রনিক যন্ত্রানুষঙ্গ ব্যবহার করেন। যা নিয়ে সেই...