আগামী ১৫ মে থেকে নাটোরে আম-লিচু সংগ্রহ শুরু হচ্ছে। এদিন গাছ থেকে গুটি আম পাড়া হবে। এরপর পর্যায়ক্রমে সংগ্রহ হবে অন্যান্য আম।

বৃহস্পতিবার (৮ মে) জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এক সভায় আম-লিচু সংগ্রহের এই সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক আসমা শাহীন।

সভায় জানানো হয়, নাটোরে ১৫ মে থেকে গুটি আম, ২৫ মে থেকে গোপালভোগ, ৩০ মে থেকে রাণীপছন্দ, খিরসাপাত, হিমসাগর, ২ জুন থেকে লখনা, ১২ জুন থেকে ল্যাংড়া, ১৫ জুন থেকে আম্রপালি, ২৫ জুন থেকে ফজলি, হাড়িভাঙ্গা ও মোহনভোগ আম সংগ্রহ করা যাবে।

আরো পড়ুন:

লিচু কেন খাবেন?

এছাড়া, ৪ জুলাই থেকে মল্লিকা, ১০ জুলাই থেকে বারি-৪, ২০ জুলাই থেকে আশ্বিনা এবং ১০ আগস্ট থেকে গৌরমতি আম সংগ্রহের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।

অপরদিকে, মোজাফফর লিচু ১৫ মে, বোম্বাই লিচু এবং চায়না তিন লিচু ২৫ মে থেকে সংগ্রহ করা হবে। এর আগে, আম সংগ্রহের প্রয়োজন হলে স্ব-স্ব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে সংগ্রহ করতে পারবেন বলে সভায় জানানো হয়েছে।

ঢাকা/আরিফুল/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

‘পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে টেকনিক্যাল এনালাইসিস খুবই গুরুত্বপূর্ণ’

ডিএসইর পরিচালক অধ্যাপক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ কামরুজ্জামান (অব.) বলেছেন, “পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে হলে যে বিষয়টি সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তা হলো- নিজেদের বিশ্লেষণ ক্ষমতা। পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল এনালাইসিস খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই এনালাইসিস এর মূল ভিত্তি হলো চাহিদা ও যোগানের ভিত্তিতে মূল্য নির্ধারণ করা। প্রাইস মুভমেন্ট, ভলিউম অব ট্রেড সহ অন্যান্য বিষয়ের উপর ভিত্তি করে টেকনিক্যাল এনালাইসিস করা হয়।”

বুধবার (৫ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ট্রেনিং একাডেমি কর্তৃক আয়োজিত চার দিনব্যাপী ‘বেসিক টেকনিক্যাল এনালাইসিস’ শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালার সমাপনী দিনে সনদ বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ডিএসই’র টেনিং একাডেমির উপ-মহাব্যবস্থাপক সৈয়দ আল আমিন রহমান এবং রিসোর্স পারসন ফিনটেলেক্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামনুন বিন জাফর।

বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ডিএসই থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

কামরুজ্জামান বলেন, “এই মার্কেটে বিনিয়োগ করার জন্য শুধু ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিসই যথেষ্ট নয়, ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস এর পাশাপাশি টেকনিক্যাল এনালাইসিসও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো একে অপরের সাথে পারস্পরিকভাবে সম্পর্কিত। টেকনিক্যাল এনালাইসিস একটি সিগন্যাল দেয় বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে।”

তিনি আরো বলেন, “পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতার জন্য বিনিয়োগকারীদের জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধি অপরিহার্য। নিয়মিত প্রশিক্ষণ, সচেতনতা বৃদ্ধি ও তথ্যভিত্তিক সিদ্ধান্তই একটি শক্তিশালী ও টেকসই পুঁজিবাজার গড়ে তুলতে পারে। তিনি অংশগ্রহণকারীদের অর্জিত জ্ঞান বাস্তব জীবনে প্রয়োগের আহ্বান জানান এবং এ ধরনের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি অব্যাহত রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।”

চার দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালায় টেকনিক্যাল এনালাইসিস প্লাটফর্ম, টেকনিক্যাল ইনডিকেটরস, জিওমেট্রিক্যাল ডিসপ্লে ইন টেকনিক্যাল এনালাইসিস, ট্রেডিং সিস্টেম, মার্কেট এনালাইসিস, রিস্ক টার্মিনোলজিস এন্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট-এর উপর প্রশিক্ষণ প্রদান করেন ফিনটেলেক্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামনুন বিন জাফর, আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড-এর সিনিয়র পোর্টফোলিও অন্যালয়িস্ট, ডিস্ক্রিশনারি পোর্টফোলিও ম্যানেজমেন্ট মুস্তফা জাইন উদ্দিন এবং ইউ সি বি স্টক ব্রোকারেজ লিমিটেড এর হেড রিসার্চ এন্ড ডিস্ক্রিশনারি পোর্টফোলিও ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্ট মো. হাসিব রেজা।

ঢাকা/এনটি/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ