পুঁজিবাজারে ওষুধ ও রসায়ন খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করে টিকে থাকা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছে সংশ্লিষ্ট নিরীক্ষক। কোম্পানিটি ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন নিরীক্ষায় এমন শঙ্কার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

এরই ধারাবাহিকতায় কোম্পানির ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিদর্শন করে খতিয়ে দেখার জন্য ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) নির্দেশ দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

সম্প্রতি বেশ কিছু নির্দেশনা সাপেক্ষে বিএসইসির মার্কেট ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর পাঠানো হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

আরো পড়ুন:

সপ্তাহের শুরুতে পুঁজিবাজারে বড় দরপতন

সাপ্তাহিক দাম কমার শীর্ষে শ্যামপুর সুগার মিলস কোম্পানি

আগের সরকারের আমলে আইন লঙ্ঘন করা কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে তেমন কোনো কঠোর ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি। তবে ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পর পুনর্গঠিত বিএসইসির খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন নতুন কমিশন কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে।

বিএসইসির তদন্তের আদেশ
পুঁজিবাজারে ওষুধ ও রসায়ন খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ৩০ জুন ২০২৩-২৪ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে সংশ্লিষ্ট নিরীক্ষিক বেশকিছু বিষয়ে আপত্তি বা মতামত জানিয়েছে। ওই মতামতের ভিত্তি কোম্পানির সার্বিক ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিদর্শন করা প্রয়োজন বলে মনে করে কমিশন।

অতএব, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ রুলস, ২০২০ এর রুল ১৭ এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেগুলেশন, ২০১৫ এর রেগুলেশন ৫৪(১) এর অধীনে সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ব্যবসায়িক কার্যক্রমের বিষয়গুলোর ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে একটি পরিদর্শন কার্যক্রম পরিচালনা করার নির্দেশ দেওয়া হলো। একইসঙ্গে পরিদর্শন কার্যক্রম সম্পন্ন করার পরবর্তী ৭ কার্যদিবসের মধ্যে পরিদর্শন প্রতিবেদন কমিশনে দাখিল করার নির্দেশ দেগওয়া হলো।

যেসব বিষয় খতিয়ে দেখবে তদন্ত কমিটি
৩০ জুন, ২০২৩-২৪ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানির  লোকসান ১,০৪ কোটি ২৯ লাখ ৭৯ হাজার ৯১০ টাকা এবং ঋণের পরিমাণ ২৬ কোটি ৮৪ লাখ ৭৪ হাজার ৭৫১ টাকা। কিন্তু ঋণ পরিশোধ করতে পারেনি কোম্পানিটি। ফলে স্ট্যাটুটরি অডিটর (বিধিবদ্ধনিরীক্ষক) কোম্পানির ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সেই সাথে ব্যবসা অব্যাহত রাখার ক্ষমতা নিয়েও সন্দেহ পোষণ করেছে। এই পরিস্থিতিতে, কোম্পানির ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরীক্ষা করা এবং চলমান পরিস্থিতিতে উদ্বেগ সংক্রান্ত কোনো হুমকি আছে কিনা তা পরীক্ষা করবে পরিদর্শন কমিটি।

এদিকে, ৩০ জুন ২০২৩-২৪ সমাপ্ত অর্থবছরে নিরীক্ষকের মতামতের ভিত্তিতে ব্যাংক ব্যালেন্স নিশ্চিতকরণসহ প্রাইম ব্যাংক লিমিটেডের মতিঝিল শাখার কোম্পানির বর্তমান আমানত এবং অন্যান্য আমানত পরীক্ষা করবে পরিদর্শন কমিটি।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের শ্যামলী শাখায় কোম্পানির বর্তমান আমানত এবং অন্যান্য আমানত পরীক্ষা করা হবে। এর সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো পরিদর্শন করে দেখবে পরিদর্শন কমিটি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএসইসির সংশ্লিষ্ট বিভাগের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা রাইজিংবিডিকে বলেন, “২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন নিরীক্ষায় সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ব্যবসায়িক কার্যক্রম টিকিয়ে রাখা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছে সংশ্লিষ্ট নিরীক্ষক। তাই কোম্পানির ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিদর্শন করে উল্লিখিত অমসঙ্গিতিগুলো খতিয়ে দেখার জন্য ডিএসইকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পরিদর্শন কার্যক্রমে কোনো অসঙ্গতি পাওয়া গেলে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

এদিকে, সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের কোম্পানি সচিব মো.

তাজুল ইসলাম বলেন, “এসব বিষয়ে গত ডিসেম্বরে নিরীক্ষক মতামত দিয়েছে। কিন্তু ডিএসইর পক্ষ থেকে পরিদর্শনের বিষয়ে কোনো কিছু জানানো হয়নি।”

সর্বশেষ আর্থিক অবস্থা
সর্বশেষ ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত সমাপ্ত অর্থ বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য কোনো লভ্যাংশ প্রদান করেনি সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালস। এদিকে সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে (০৩৫) টাকা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি লোকসান ছিল (০.৩৭)। ২০২৪ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৭.০৬ টাকা।

শেয়ার ধারণ পরিস্থিতি
সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয় ২০১৩ সালে। ‘জেড’ ক্যাটাগরির কোম্পানির মোট পরিশোধিত মূলধন ১১৯ কোটি ৮০ লাখ ৮৪৪টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির মোট শেয়ার সংখ্যা ১১ কোটি ৯৮ লাখ ৮৪৪টি। চলতি বছরের ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত কোম্পানির উদ্যোক্তাদের হাতে ৭.৬৭ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ৬.২০ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ৮৬.১৩ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। রবিবার (২২ জুন) কোম্পানির শেয়ার সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৯.৭০ টাকায়।

ঢাকা/এনটি/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ক ম প ন র ব যবস ব এসইস র র ৩০ জ ন ব যবস থ পর ক ষ মত মত

এছাড়াও পড়ুন:

লাভেলো আইসক্রিমের বিরুদ্ধে তদন্তের সময় বাড়ল

পুঁজিবাজারে খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি তৌফিকা ফুডস অ্যান্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসির শেয়ার অধিগ্রহণ, সীমান্ত ব্যাংকের সঙ্গে ঋণ চুক্তির বিপরীতে রক্ষিত জামানত এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক বিষয় তদন্ত করে খতিয়ে দেখছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। 

তবে কোম্পানিটির যেসব বিষয় নিয়ে তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করছে, তা সম্পন্ন করতে গঠিত কমিটি আরো সময় চেয়েছে। কমিটির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে কোম্পানিটির তদন্ত কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য আরো ৪৫ কার্যদিবস সময় বাড়িয়েছে বিএসইসি।

সম্প্রতি তৌফিকা ফুডস অ্যান্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসির শেয়ার অধিগ্রহণ, সীমান্ত ব্যাংকের সঙ্গে ঋণ চুক্তির বিপরীতে রক্ষিত জামানত এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক বিষয় তদন্তের সময় বাড়ানোর আদেশ জারি করা হয়েছে বলে বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে।

তদন্তের সময় বাড়ানোর বিষয়টি তৌফিকা ফুডস অ্যান্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালককে অবহিত করা হয়েছে। একই সঙ্গে বিষয়টি বিএসইসির তদন্ত কর্মকর্তাদের অবহিত করা হয়েছে।

গঠিত তদন্ত কমিটির সদস্যরা হলেন- বিএসইসির অতিরিক্ত পরিচালক মোহাম্মদ আল মাসুম মৃধা, সহকারী পরিচালক শরিফুল ইসলাম ও নাভিদ হাসান খান।

বিএসইসির তদন্তের সময় বাড়ানোর আদেশ

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন চলতি বছরের গত ১৩ এপ্রিল তদন্ত আদেশ জারি করে, যা  তৌফিকা ফুডস অ্যান্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসির তদন্তের বিষয়গুলোর সঙ্গে সম্পর্কিত। কমিশন তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য আরও ৪৫ কার্যদিবসের সময় বৃদ্ধি করেছে। উপরে উল্লিখিত আদেশের অন্যান্য শর্তাবলী অপরিবর্তিত থাকবে।

বিএসইসির পূর্বের তদন্তের আদেশ

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন মনে করে পুঁজিবাজার এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বৃহত্তর স্বার্থে তৌফিকা ফুডস অ্যান্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসির শেয়ার অধিগ্রহণ, সীমান্ত ব্যাংকের সঙ্গে ঋণ চুক্তির বিপরীতে রক্ষিত জামানত এবং এ সংক্রান্ত অন্যান্য প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো তদন্ত পরিচালনা করে দেখা প্রয়োজন।

তাই, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অধ্যাদেশ, ১৯৬৯ (১৯৬৯ সালের অধ্যাদেশ নং XVII) এর সেকশন ২১ এর প্রদত্ত ক্ষমতাবলে কমিশন আলোচ্য বিষয়ে তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছে। উক্ত তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য বিএসইসির ৩ জন কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তদন্ত কর্মকর্তারা এই আদেশ জারির তারিখ থেকে ৬০ দিনের মধ্যে তদন্ত সম্পন্ন এবং কমিশনে একটি প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

যেসব বিষয় খতিয়ে দেখবে তদন্ত কমিটি

পুঁজিবাজার ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বৃহত্তর স্বার্থে বেশি কিছু শর্ত বা বিষয় খতিয়ে দেখার জন্য গঠিত তদন্ত কমিটিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিএসইসির নির্দেশনায় বলা হয়েছে, তৌফিকা ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড কীভাবে তৌফিকা ফুডস অ্যান্ড লাভেলো আইসক্রিমের অতিরিক্ত ১ কোটি ১৫ লাখ সাধারণ শেয়ার অধিগ্রহণ করেছে এবং এক্ষেত্রে শেয়ার বিক্রির প্রস্তাব কীভাবে করা হয়েছিল সেসব বিষয় খতিয়ে দেখবে তদন্ত কমিটি।

এদিকে, তৌফিকা ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডের অতিরিক্ত শেয়ার অধিগ্রহণের বিষয়ে ইন্টারন্যাশনাল অ্যাকাউন্টিং স্ট্যান্ডার্ড (আইএএস) ২৪ এর আইন অনুসারে কোম্পানির সেই সময়ের আর্থিক প্রতিবেদনে নিজেদের মধ্যে লেনদেনের কোনো তথ্য যথাযথভাবে প্রকাশ করেছে কি না তাও খতিয়ে দেখা হবে।

এছাড়া চলতি বছরের ৩ ফেব্রুয়ারি সীমান্ত ব্যাংকের পাঠানো চিঠি অনুযায়ী, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অধ্যাদেশ, ১৯৬৯ এর ধারা ২০ এর অধীনে তৌফিকা ফুডস অ্যান্ড লাভেলো আইসক্রিম এবং সংশ্লিষ্ট স্টক ব্রোকারেজ হাউস লাভেলো আইসক্রিমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. একরামুল হকের ৫০ লাখ শেয়ার সীমান্ত ব্যাংকের ঋণের চুক্তির বিপরীতে জামানত রাখা হয়। এই ঋণের চুক্তির বিপরীতে জামানতের বিষয়টি খতিয়ে দেখবে তদন্ত কমিটি। পাশাপাশি এ সংক্রান্ত অন্যান্য প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো খতিয়ে দেখবে।

সর্বশেষ আর্থিক অবস্থা

সর্বশেষ ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত সমাপ্ত অর্থ বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য তৌফিকা ফুডস অ্যান্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে। এর মধ্যে, ১০ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ।

এদিকে, সমাপ্ত হিসাববছরে কোম্পানির শেয়ার প্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১.৪৩ টাকা। আগের হিসাববছরের একই সময়ে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি মুনাফা ছিল ১.২৪ টাকা। ২০২৪ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাববছরে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৩.৩৭ টাকা।

শেয়ার ধারণ পরিস্থিতি

তৌফিকা ফুডস অ্যান্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয় ২০২১ সালে। ‘এ’ ক্যাটাগরির কোম্পানিটির মোট পরিশোধিত মূলধন ৯৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ৯ কোটি ৩৫ লাখ।

চলতি বছরের ৩১ মে পর্যন্ত কোম্পানিটির উদ্যোক্তাদের হাতে ৩৮.৬৬ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ২২.৮২ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ৩৮.৫২ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।

ঢাকা/এনটি/টিপু

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • জিপিএইচ ইস্পাতের প্রেফারেন্স শেয়ার ইস্যু বাতিল
  • জিপিএইচের প্রেফারেন্স শেয়ার ছাড়ার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করল বিএসইসি
  • লাভেলো আইসক্রিমের বিরুদ্ধে তদন্তের সময় বাড়ল
  • জাতীয় বাজেটে গ্রামীণ নারীর গুরুত্ব কতটুকু
  • ডিএসইতে সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে লাভেলো আইসক্রিম
  • রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান থেকে আয় বাড়াতে চায় সরকার
  • শিশুদের ওপর মারাত্মক সহিংসতার জন্য আবারও জাতিসংঘের কালোতালিকায় ইসরায়েল
  • বিশ্বে বাংলাদেশি শরণার্থী পাঁচ বছর ধরে বাড়ছে
  • সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের জমা অর্থ এক বছরে ৩৩ গুণ বেড়েছে