দেশের অনেক এসএমই প্রতিষ্ঠান পণ্যের ব্র্যান্ডিং, প্যাকেজিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, বাজারসাপেক্ষে দাম নির্ধারণসহ বিভিন্ন মৌলিক ব্যবসায়িক দক্ষতার ঘাটতিতে ভুগছে

বাংলাদেশের প্রত্যন্ত কোনো গ্রামে একটি ছোট কারখানা, যেখানে কয়েকজন নারী প্রতিদিন নিজ হাতে তৈরি করছেন পাটের ব্যাগ। শহরের গলিতে তরুণ উদ্যোক্তা তাঁর ক্ষুদ্র কফিশপে বানাচ্ছেন নতুন স্বাদের পানীয়। মফস্বলের কোনো কিশোরী তার ছোট্ট টেইলারিং শপে বসে ভবিষ্যতে কোনো একদিন নিজের একটা বুটিক ব্র্যান্ড বানানোর স্বপ্নে নোটখাতায় এঁকে চলেছে নতুন সব ডিজাইন। এমন হাজারো স্বপ্ন, হাজারো ক্ষুদ্র উদ্যোগই বাংলাদেশকে এগিয়ে নিচ্ছে নীরবে। এসব স্বপ্ন টিকিয়ে রাখতে আমাদের করণীয় কী?
আজ আন্তর্জাতিক এসএমই দিবসে আমরা যখন ক্ষুদ্র, মাঝারি ও কুটির শিল্প খাতের সম্ভাবনা নিয়ে কথা বলছি, তখন এসব উদ্যোগের টিকে থাকা এবং লাভজনকভাবে এগিয়ে যাওয়ার জন্য কেমন সহযোগিতা প্রয়োজন, তা নতুন করে ভাবার সময় এসেছে। এসএমই অর্থাৎ ক্ষুদ্র ও মাঝারিশিল্প খাত বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ধারাবাহিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির ক্ষেত্রে অন্যতম চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করছে। শিল্প খাতের ৯০ শতাংশ কর্মসংস্থান এ খাতের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত। সেই সঙ্গে দেশের জিডিপিতেও ৩০ শতাংশের কাছাকাছি অবদান রেখে খাতটি বিগত বছরগুলোতে প্রমাণ করেছে, সংকট মোকাবিলা করে টিকে থাকা ও এগিয়ে চলার জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি ও সম্ভাবনা দুটোই এর রয়েছে।
মূল্যস্ফীতি, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের বাড়ন্ত দাম, বাজারে চাহিদার ঘাটতি এবং রাজনৈতিক অস্থিরতাসহ নানা কারণে এসএমই খাতের অনেক উদ্যোক্তাই চাপের মুখে রয়েছেন। ব্যাংক ঋণের প্রবাহ কমেছে, যার বিপরীতে নতুন বিনিয়োগ হয়েছে হাতে গোনা। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধে ঋণ বিতরণে প্রায় ১৩ শতাংশ পতন এরই প্রমাণ দেয়। তবে ২০২৫ সাল আমাদের জন্য আবার আশার আলো নিয়ে এসেছে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে এসএমই খাতকে ঘিরে বেশ কিছু ইতিবাচক উদ্যোগের কথা জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। অর্থ উপদেষ্টা ড.

সালেহউদ্দিন আহমেদের বাজেট বক্তব্যে বলা হয়েছে, আগামী তিন অর্থবছরে দেশে অন্তত ১৫ হাজার নতুন উদ্যোক্তা তৈরি করার পরিকল্পনা রয়েছে। পাশাপাশি ২৫ হাজার উদ্যোক্তাকে দক্ষতা ও কারিগরি প্রশিক্ষণ দেওয়ার পরিকল্পনা জানান দেয়, আগামীতে দেশের এসএমই খাতে দক্ষ মানবসম্পদের অভাব কমে আসবে। বিভাগীয় শহরগুলোতে এসএমই পণ্যের প্রদর্শনী ও বিক্রয়কেন্দ্র গড়ে তোলার কথাও বলা হয়েছে। এ ধরনের উদ্যোগ এসএমই ব্যবসার প্রসার ও লাভজনকতা বাড়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
শুধু তাই নয়, ভবিষ্যতে দেশের ১০ হাজার এসএমই উদ্যোক্তাকে এক হাজার কোটি টাকার ঋণ সহায়তার প্রতিশ্রুতি জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা। জেলা শহরগুলোতে আঞ্চলিক এসএমই মেলার আয়োজন, নারী উদ্যোক্তাদের করপোরেট ক্রেতাদের সঙ্গে ডিজিটাল সংযোগ গঠন, কেন্দ্রীয় এসএমই তথ্যভান্ডার তৈরির পরিকল্পনাসহ অন্যান্য উদ্যোগের মধ্য দিয়ে বাস্তবভিত্তিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক এসএমই সহায়তা কাঠামো গড়ে তোলার প্রচেষ্টা দেখা যাচ্ছে।
তবে কেবল আর্থিক সহায়তা দিয়েই সম্ভাবনাময় খাতটি পুরোপুরি গতিশীল হতে পারবে না। দেশের অনেক এসএমই প্রতিষ্ঠান পণ্যের ব্র্যান্ডিং, প্যাকেজিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, বাজারসাপেক্ষে দাম নির্ধারণসহ বিভিন্ন মৌলিক ব্যবসায়িক দক্ষতার ঘাটতিতে ভুগছে। ঢাকার বাইরের বেশির ভাগ উদ্যোক্তা প্রথাগত ও ডিজিটাল বিপণনের পার্থক্য জানেন না। কেমনভাবে নিজেদের উন্নত মানসম্পন্ন পণ্যকে জেলা, বিভাগ এমনকি দেশের সীমার বাইরে ক্রেতার সামনে তুলে ধরা যায়, সে বিষয়ে তাদের কোনো ধারণা নেই। ই-কমার্সের যুগেও এমন পিছিয়ে পড়া উদ্যোক্তাদের 

জন্য প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ জরুরি। বাজেটে প্রশিক্ষণের কথা উল্লেখ থাকলেও এর বাস্তবায়নে মনোযোগ না দিলে আশানুরূপ কার্যকারিতা আসবে না।

এসএমই খাতের অবকাঠামো উন্নয়নের আলোচনায় আরও একটি বিবেচ্য বিষয় হলো, ২০১৯ সালের এসএমই নীতিমালার মেয়াদ ২০২৪ সালেই শেষ হয়ে গেছে। ‘বৈষম্যহীন টেকসই ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ক্ষমতায়ন’– এই রূপকল্প সামনে রেখে সম্প্রতি খসড়া এসএমই নীতিমালা ২০২৫ প্রণীত হয়েছে। এর মূল লক্ষ্য ২০৩০ সালের মধ্যে জিডিপিতে এসএমই খাতের অবদান ৩৫ শতাংশে উন্নীতকরণ। একটি নতুন, সময়োপযোগী ও বাস্তবমুখী নীতিমালার অধীনে আমাদের বর্তমানের চ্যালেঞ্জ ও ভবিষ্যতের সম্ভাবনা দুটিকেই সমানভাবে আমলে নিতে হবে। 

এসএমই ব্যবসা পরিচালনায় আইনি ও প্রশাসনিক শর্ত সহজ করা, কর ব্যবস্থা সহজ ও যৌক্তিক করা এবং রপ্তানিমুখী এসএমই খাতকে বিনিয়োগ, রাজস্ব ও অন্যান্য প্রণোদনা প্রদানসহ বিভিন্ন নতুন কর্মকৌশলকে আমাদের অবশ্যই সাধুবাদ জানাতে হবে। এসএমই খাতের উন্নয়নে সরকারের অঙ্গীকার বাস্তবায়নে সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী কমিটি জাতীয় এসএমই উন্নয়ন পরিষদ যেন দেশের লাখো তরুণ উদ্যোক্তাকে সহযোগিতা ও সমাধানের একটি নির্ভরযোগ্য ঠিকানা হতে পারে, সেই আশাবাদও ব্যক্ত করি।

সিএমএসএমই খাতে ঋণ প্রদানে নানা চ্যালেঞ্জ থাকলেও নিজেদের অভিজ্ঞতা, দূরদর্শিতা এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের রিফাইন্যান্সিং স্কিমের আওতায় এ খাতে ঋণসুবিধা সহজলভ্য করার চেষ্টা করে যাচ্ছে আইডিএলসি ফাইন্যান্স। একটি ‘ডিজিটালাইজড ও অ্যাসিস্টিভ’ মডেলে আমাদের এসএমই অর্থায়ন কার্যক্রম পরিচালিত হয়। উদ্যোক্তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী রিলেশনশিপ ম্যানেজারের সহায়তা, বিনামূল্যের ডিজিটাল লোন স্টেটমেন্ট ইত্যাদি সুবিধাও দিয়ে থাকে আইডিএলসি। বাংলাদেশে আমরাই প্রথম লোন ওরিজিনেশন সিস্টেম ও ক্রেডিট স্কোরকার্ডের ব্যবহার শুরু করি, যা গ্রাহকদের জন্য অর্থায়ন প্রাপ্তির সময় উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে এনেছে। এছাড়া আমরা ২০১৬ সাল থেকে ‘আইডিএলসি এসএমই পূর্ণতা’ নামে একটি বিশেষায়িত পণ্য চালু রেখেছি, যার মাধ্যমে ইতোমধ্যে ৭ হাজারের বেশি নারী উদ্যোক্তা নিজেদের ব্যবসায়ের স্বপ্নকে বাস্তব রূপদানে পূর্ণাঙ্গ আর্থিক সহায়তা পেয়েছেন।

বাংলাদেশের এসএমই খাতের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রয়োজন টিকে থাকার শক্তিকে সামনে এগিয়ে যাওয়ার সাহসে রূপ দেওয়ার মতো পরিবেশ ও অবকাঠামো। সেই পরিবেশ যদি তৈরি করা যায়, তাহলে ছোট প্রতিটি উদ্যোগ একদিন দেশের অর্থনীতির বড় প্রভাবক হয়ে উঠবে। ধীরে ধীরে হলেও দেশের মূল্যস্ফীতি এখন কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসছে। সুদের হার ধীরে ধীরে স্থিতিশীল হচ্ছে, বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়ছে। এখনই দরকার সম্মিলিত প্রচেষ্টা, যথাযথ সহযোগিতা ও সময়োচিত নীতির ভিত্তিতে দেশের সম্ভাবনাময় এসএমই খাতের জন্য একটি শক্ত ভিত গড়ে তোলা। 


 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: মত মত এসএমই খ ত র ক এসএমই র এসএমই এসএমই প ব যবস য় আম দ র র জন য

এছাড়াও পড়ুন:

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে চাকরি, স্বাস্থ্য সহকারীসহ ৫ পদে নেবে ২১০

স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে চাঁদপুর সিভিল সার্জন কার্যালয় ও এর নিয়ন্ত্রণাধীন বিভিন্ন স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানে শূন্য পদে জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। এটি পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি। রাজস্ব খাতের এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে শুধু চাঁদপুর জেলার স্থায়ী বাসিন্দারা আবেদন করতে পারবেন। ১২ আগস্ট আবেদন শুরু।

এর আগে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে ঝিনাইদহ সিভিল সার্জন কার্যালয়ে ১৫৫ জন ও দিনাজপুর সিভিল সার্জন কার্যালয়ে ১৫৪ জনকে নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।

পদের নাম ও সংখ্যা

১. পদের নাম: পরিসংখ্যানবিদ

পদসংখ্যা: ৫

বেতন স্কেল: ১০,২০০–২৪,৬৮০ টাকা

আবেদনে শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পরিসংখ্যান, গণিত ও অর্থনীতি বিষয়ে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে। কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

২. পদের নাম: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক

পদসংখ্যা: ২

বেতন স্কেল: ৯,৩০০–২২,৪৯০ টাকা

আবেদনে শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো স্বীকৃত শিক্ষা বোর্ড থেকে স্নাতক বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

আরও পড়ুনপানি উন্নয়ন বোর্ডের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, পদ ২৮৪১৬ ঘণ্টা আগে

৩. পদের নাম: ডাটা এন্ট্রি অপারেটর

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ৯,৩০০–২২,৪৯০ টাকা

শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো স্বীকৃত শিক্ষা বোর্ড থেকে উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।

৪. পদের নাম: স্বাস্থ্য সহকারী

পদসংখ্যা: ২০০

বেতন স্কেল: ৯,৩০০–২২,৪৯০ টাকা

আবেদনে শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো স্বীকৃত শিক্ষা বোর্ড থেকে উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।

আরও পড়ুনবেসরকারি ব্যাংকে চাকরি, বেতন শুরু ৩৬ হাজার, ৬ মাস পর ৪৫ হাজার টাকা২২ ঘণ্টা আগে

৫. পদের নাম: গাড়িচালক

পদসংখ্যা: ২

বেতন স্কেল: ৯,৭০০–২৩,৪৯০ টাকা

আবেদনে শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো স্বীকৃত শিক্ষা বোর্ড থেকে স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ইস্যুকৃত ভারী যানবাহন চালনার হালনাগাদ বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স। অভিজ্ঞতাসম্পন্ন চালকেরা অগ্রাধিকার পাবেন।

বয়সসীমা

১২–০৮–২০২৫ তারিখে আবেদনকারী প্রার্থীর বয়স সর্বনিম্ন ১৮ (আঠারো) ও সর্বোচ্চ ৩২ (বত্রিশ) বছর হতে হবে।

আবেদনের প্রক্রিয়া

আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে http://cschid.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটে প্রকাশিত নির্দেশনা মোতাবেক আবেদন করতে হবে। অনলাইনে আবেদন ছাড়া অন্য কোনো প্রকার আবেদন গ্রহণ করা হবে না।

উল্লেখযোগ্য যে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ২৬–০৬–২০১৮ সালের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির আলোকে যাঁরা এসব পদের জন্য আবেদন করেছেন, তাঁদের আবার আবেদন করার প্রয়োজন নেই। তাঁদের আবেদন সঠিক থাকলে গ্রহণযোগ্য বলে বিবেচিত হবে এবং তাঁদের বয়স আগের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির শর্ত অনুযায়ী গ্রহণযোগ্য হবে।

আরও পড়ুনমাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের বিশাল নিয়োগ, পদ ১১৭০৯ আগস্ট ২০২৫

আবেদনের শেষ দিন

অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ ও পরীক্ষার ফি জমাদান শুরু হবে ১২–০৮–২০২৫ সকাল ১০টায়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে ০১–০৯–২০২৫ তারিখ বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

আবেদন ফি

এসব পদের জন্য ১০০/– (এক শ) টাকা এবং টেলিটক সার্ভিস চার্জ বাবদ ১২/– (বারো) টাকাসহ মোট ১১২/– (এক শ বারো) টাকা (অফেরতযোগ্য) টেলিটক প্রিপেইড মোবাইল নম্বরের মাধ্যমে জমা দিতে হবে। অনলাইনে আবেদন সাবমিট করার পরবর্তী ৭২ (বাহাত্তর) ঘণ্টার মধ্যে আবেদন ফি জমা দিতে হবে।

*আবেদনের বিস্তারিত তথ্যের জন্য এখানে দেখুন

আরও পড়ুনস্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে আর একটি নিয়োগ, ৫ পদে নেবে ১৫৪ জন১০ আগস্ট ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • কর আদায়ে কেসিসির টার্গেট পূরণ, তবে...
  • পিপলস লিজিংয়ের অর্ধবার্ষিকে লোকসান বেড়েছে ১৫.৩৩ শতাংশ
  • কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলার কেনায় রিজার্ভ আরও বাড়ল
  • স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে চাকরি, স্বাস্থ্য সহকারীসহ ৫ পদে নেবে ২১০
  • ইবির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট অনুমোদন
  • দেশে প্রথম এসএমই প্রিপেইড কার্ড চালু করল এমটিবি, সেবা পে ও মাস্টারকার্ড
  • স্বস্তিতে বিদ্যুৎ, সংকটে গ্যাস সরবরাহ 
  • পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৪ হাজার ৮৪ কোটি টাকা
  • পাল্টা শুল্ক ও এনবিআরে কর্মবিরতির কারণে তৈরি পোশাক রপ্তানি কমেছে ১২%
  • বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে কমিউনিটি ব্যাংকের নারী উদ্যোক্তাদের রিফাইন্যান্সিং চুক্তি