নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনে একমত সংস্কারের সংলাপে অংশ নেওয়া রাজনৈতিক দলগুলো। তবে গঠন পদ্ধতি নিয়ে ভিন্নমত রয়েছে। গতকাল বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপে দলগুলো সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণে বিশেষায়িত সাংবিধানিক কমিটি গঠনেও একমত হয়েছে।

বিএনপি চায়, সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যে গঠন পদ্ধতি, তা ফিরিয়ে আনা হোক। অর্থাৎ সর্বশেষ অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি হবেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা। তবে দলটি জানিয়েছে, বিচার বিভাগকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার থেকে দূরে রাখতে কোনো উত্তম প্রস্তাব এলে আলোচনা করবে। এ ব্যাপারে বিএনপিরও নিজস্ব প্রস্তাবনা রয়েছে।

জামায়াতে ইসলামী জানিয়েছে, তারাও চায় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হবেন সাবেক প্রধান বিচারপতি। তবে ২০০৬ সালের অভিজ্ঞতার কারণে রাষ্ট্রপতিকে প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্বে চায় না দলটি। জামায়াত স্থানীয় নির্বাচনও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে চায়।

এনসিপিও নির্বাচনকালীন সরকার চায়। দলটির প্রস্তাব, সংসদের নিম্নকক্ষে সরকারি ও বিরোধী দলের সমন্বয়ে গঠিত ১১ সদস্যের কমিটি রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে প্রাপ্ত নাম বিবেচনা করে প্রধান উপদেষ্টা বাছাই করবে। কমিটির আট সদস্য যে নাম সমর্থন করবেন, তিনি হবেন প্রধান উপদেষ্টা। তা সম্ভব না হলে উচ্চকক্ষ ‘র‌্যাঙ্কড চয়েজ’ পদ্ধতিতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রস্তাবিত নাম থেকে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচিত করবে।

গতকাল রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে অষ্টম দিনের সংলাপে ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, যতটা অগ্রসর হওয়ার কথা ছিল, ততটা না হলেও হতাশ নই। সবাই মিলে চেষ্টা করলে চলতি মাসেই জুলাই সনদ সইয়ের পর্যায়ে যেতে পারব। 

তত্ত্বাবধায়কের মেয়াদ, আসনের সীমানায় একমত

সংলাপের পর আলী রীয়াজ বলেছেন, সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণে সাংবিধানিক বিশেষায়িত কমিটি গঠন এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তনে ঐকমত্য হয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের গঠন, ক্ষমতা ও মেয়াদ নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন প্রস্তাব করেছিল, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদ হবে ১২০ দিন। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, তত্ত্বাবধায়কের মেয়াদ ৯০ দিনে সীমাবদ্ধ রাখতে সবাই মোটামুটি একমত। এ সময়ের মধ্যে যদি দৈব দুর্বিপাকে নির্বাচন না হয়, সে ক্ষেত্রে ৩০ দিন বাড়তি রাখা যেতে পারে। 

নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন প্রস্তাব করেছিল, সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণে গঠন করা হবে স্বতন্ত্র কমিশন। যদিও সংবিধান অনুযায়ী এ দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের (ইসি)। স্বতন্ত্র কমিশন গঠনে আপত্তি ছিল বিএনপির। তবে দলটি সাংবিধানিক কমিটি গঠনে রাজি হয়েছে। একমত হয়েছে জামায়াত, এনসিপিসহ অন্য দলগুলোও। 

আলী রীয়াজ বলেন, আদমশুমারি বা প্রতি ১০ বছর অন্তর সীমানা নির্ধারণে বিশেষায়িত কমিটি গঠনে সংবিধানের ১১৯(১) অনুচ্ছেদের ‘ঘ’-এর শেষে আইনের বিধান যোগ করা হবে। সীমানা নির্ধারণ আইনে ২০২৫ সালে যে সংশোধন এসেছে, তাতে কমিটির বিধান যুক্ত করতে ৮(৩) ধারা সংশোধনে সরকার ও ইসিকে জানানো হবে।
সংলাপে সিদ্ধান্ত হয়েছে, আগামী নির্বাচনে ইসিকে সহায়তায় যথাযথ দক্ষতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের নিয়ে বিশেষায়িত কমিটি গঠন করা হবে। 

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, সীমানা নির্ধারণে কমিটি গঠনের প্রস্তাব তিনিই দিয়েছেন। তাতে সবাই একমত হয়েছে। এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক জাভেদ রাসিন বলেছেন, তাদের দলের প্রস্তাব ছিল স্বতন্ত্র কমিশন গঠন। কিন্তু ঐকমত্যের স্বার্থে কমিটি গঠনের প্রস্তাব মেনে নিয়েছেন। 

তত্ত্বাবধায়ক সরকার কেমন হবে

১৯৯৬ সালে বিএনপি সরকার সর্বশেষ অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতিকে প্রধান উপদেষ্টা করে নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের বিধান করে। এ জন্য সংবিধান সংশোধনে ৫৮(ক) অনুচ্ছেদ যোগ করা হয়। 

২০১০ সালে বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে। যদিও আদালতের পর্যবেক্ষণ ছিল, শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য পরবর্তী দুইবার তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা থাকতে পারবে। তবে বিচারপতিদের দূরে রাখতে হবে এ ব্যবস্থা থেকে। ২০১১ সালে আওয়ামী লীগ পঞ্চদশ সংশোধনীতে তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থাই বিলোপ করে দেয়। গত বছরের ডিসেম্বরে হাইকোর্ট এই সংশোধনী বাতিল করে। তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা ফেরাতে ত্রয়োদশ সংশোধনী পুনর্বহালে আপিল বিভাগে রিভিউ করেছে বিএনপি ও জামায়াত। সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, আশা করছেন আদালতের রায়ে ফিরবে তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা। 

২০০৬ সালে সর্বশেষ প্রধান বিচারপতি কে এম হাসানকে বিএনপিপন্থি আখ্যা দিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগের বিরোধিতায় আন্দোলন করেছিল আওয়ামী লীগ। এতে কে এম হাসান সরে দাঁড়ালে, পরবর্তী সময়ে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ নিজেই প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নেন। 

জামায়াতের নায়েবে আমির ডা.

সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, তাদের দল চায় সাবেক প্রধান বিচারপতিদের একজন হবেন প্রধান উপদেষ্টা। যদি সাবেক প্রধান বিচারপতিদের মধ্যে গ্রহণযোগ্য কাউকে না পাওয়া যায়, তাহলে সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি প্রধান উপদেষ্টা পদে গ্রহণযোগ্য কাউকে নিয়োগ করবেন। তবে ২০০৬ সালের অভিজ্ঞতায় রাষ্ট্রপতিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারে চান না তারা। ডা. তাহের বলেন, জামায়াতের দাবি, স্থানীয় সরকার নির্বাচনও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মাধ্যমে হতে হবে। 

এ প্রস্তাব নাকচ করে সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, তাহলে তত্ত্বাবধায়ক পাঁচ বছর হতে হবে। স্বচ্ছতা নিশ্চিতে বিচার বিভাগকে তত্ত্বাবধায়ক থেকে দূরে রাখার বিষয়ে তিনি বলেছেন, ‘জুডিশিয়ারিকে বাদ রেখে আরও দু-একটি পথ যদি রাখা যায়, যাতে সবার গ্রহণযোগ্যতায় প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগ হয়, আলোচনা হতে পারে।’ তিনি জানান, বিএনপিরও প্রস্তাব রয়েছে। তবে এক্ষুণি প্রকাশ করা হবে না। আশা করছেন, ত্রয়োদশ সংশোধনীর রায় জনগণের পক্ষে আসবে। অতীত অভিজ্ঞায় রাষ্ট্রপতিকে তত্ত্বাবধায়কে না রাখার প্রস্তাবের বিষয়ে সালাহউদ্দিন বলছেন, সর্বশেষ ব্যবস্থা হিসেবে রাষ্ট্রপতির কথা বলা হয়েছে। এটা শুধুই রাখার জন্য রাখা। 

এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব বলেছেন, যখনই ক্ষমতা হস্তান্তরের সময় হয়, তখনই দেশে সংঘাত হয়। শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরে এনসিপি নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা দিয়েছে। 

রূপরেখা তুলে ধরে জাবেদ রাসিন বলেন, তত্ত্বাবধায়কে প্রধান বিচারপতিকে রেখে বিচারালয়ের রাজনীতিকরণ করা হয়েছিল। তাই নিম্নকক্ষের সর্বদলীয় কমিটির মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা বাছাইয়ের প্রস্তাব করা হয়েছে। তা ব্যর্থ হলে ভোটের অনুপাতে (পিআর) গঠিত উচ্চকক্ষ প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচন করবে। 

বিএনপির অবস্থা জানাল

সামাজিক এবং সংবাদমাধ্যমে বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে প্রচার করা হচ্ছে বলে ক্ষোভ জানিয়েছেন সালাহউদ্দিন। তিনি বলেছেন, বিএনপিই সংস্কারে সবচেয়ে সহযোগিতা করছে। অথচ বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী হিসেবে দেখানোর একটি চেষ্টা চলছে। পরিসংখ্যান দিয়ে তিনি বলেছেন, ৯০ শতাংশের বেশি সংস্কার প্রস্তাবে বিএনপি একমত। যদি শতভাগ প্রস্তাবে একমত হতে জোর করা হয়, তাহলে আলোচনা কীসের জন্য। এই দলই প্রস্তাব করেছে, কেউ যাতে স্বৈরাচার না হতে পারে, সে জন্য প্রধানমন্ত্রীর পদের মেয়াদ হবে সর্বোচ্চ ১০ বছর। 

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় সংলাপে উপস্থিত ছিলেন ঐকমত্য কশিনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. আইয়ুব মিয়া। 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ন র ব চনক ল ন আসন র স ম ন র প রস ত ব র ষ ট রপত র জন ত ক ব এনপ র ঐকমত য কম ট র ত হয় ছ এনস প রপত ক দলগ ল সদস য

এছাড়াও পড়ুন:

জামায়াতের সঙ্গে জোট ও পিআরে একমত নুর

চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ছয় মাসে সারাদেশে বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ১ হাজার ৫৫৫ জন নারী ও কন্যাশিশু। এর মধ্যে ধর্ষণের শিকার ৩৫৪ জন, যার মধ্যে কন্যাশিশু ও কিশোরী ২৬৯ জন এবং প্রাপ্তবয়স্ক নারী ৮৫ জন। দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ১০৬ জন, যার মধ্যে শিশু-কিশোরী ৬২ জন। বিভিন্ন ধরনের নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৮১৯ নারী ও ৭৩৬ শিশু ও কিশোরী।

মঙ্গলবার বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের বিবৃতিতে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়। সংগঠনটির কেন্দ্রীয় লিগ্যাল এইড উপ-পরিষদ ১৫টি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে এ পরিসংখ্যান তৈরি করে। 

বিবৃতিতে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু জানান, কেবল জুনে ১১৬ নারী ও ৮৭ জন কন্যাসহ ২০৩ জন নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। ধর্ষণের শিকার ৬৫ জনের মধ্যে কন্যাশিশু ৪৩ জন। দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার ৮ জন, এদের মধ্যে ৫ জন কন্যা। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৩ জনকে, যার মধ্যে ২ জন কন্যা। ধর্ষণচেষ্টার শিকার হয়েছেন ৭ কন্যাশিশু।

উত্ত্যক্তকরণের শিকার হয়েছেন ৫ জন নারী ও কন্যা; যার মধ্যে ২ জন আত্মহত্যা করেছেন। এ ছাড়া ১৩ জন কন্যাসহ ৬৮ জনকে হত্যা করা হয়েছে এবং ২ জন কন্যাসহ ১১ জনের মৃত্যু রহস্যজনকভাবে ঘটেছে। অগ্নিদগ্ধ হয়েছেন ৩ নারী, যাদের মধ্যে ২ জন মারা গেছেন। এসিডদগ্ধ হয়েছেন ১ জন নারী। ৩ জন নারী অগ্নিদগ্ধ (যার মধ্যে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে), যৌতুক নির্যাতনের শিকার ১ নারী এবং পারিবারিক সহিংসতায় শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৬ জন। আত্মহত্যা করেছেন ৬ কন্যাসহ ২২ জন। অপহরণ হয়েছে ২ কন্যা, সাইবার অপরাধের শিকার হয়েছেন ১ জন এবং বাল্যবিবাহের ঘটনা ঘটেছে দুটি।

সংগঠনের তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত সময়ে নির্যাতনের শিকার ১ হাজার ৫৫৫ জন নারী ও কন্যাশিশুর মধ্যে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ১৭ জনকে। ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যা করেছেন ৪ কিশোরী। এদের মধ্যে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে ১২৭ জনকে। যৌন নিপীড়নের শিকার ৫১ জন। ৩১ জনকে উত্ত্যক্ত করা হয়েছে। উত্ত্যক্তকরণের কারণে আত্মহত্যা করেছেন ৩ জন। ২১ নারী ও কন্যাশিশু পাচার হয়েছেন। একজন এসিড সন্ত্রাসের শিকার। ৬১ কন্যাসহ হত্যার শিকার হয়েছে ৩২০ নারী ও কন্যাশিশু। 

সংগঠনের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম সমকালকে বলেন, এ পরিসংখ্যান শুধু পত্রিকায় প্রকাশিত ঘটনার ওপর ভিত্তি করে। বাস্তবে সংখ্যাটা আরও বেশি। বিশেষ করে কন্যাশিশুর ওপর সহিংসতা ও দলবদ্ধ ধর্ষণের সংখ্যা উদ্বেগজনক। এটি সমাজের জন্য অ্যালার্মিং।

তিনি বলেন, ছয় মাসে হাজারের বেশি নারী-কন্যা নির্যাতনের শিকার হলেও মহিলা মন্ত্রণালয় বা সরকারের উচ্চপর্যায়ের কেউ কোনো প্রতিক্রিয়া দেননি, যা অত্যন্ত দুঃখজনক। আছিয়া ধর্ষণ মামলায় তড়িঘড়ি করে বিচার হয়েছে, কিন্তু ভালো তদন্ত না হওয়ায় পরিবার সন্তুষ্ট নয়। এ ধরনের বিচারে দ্রুততা নয়, নির্ভুলতা জরুরি। তিনি নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান এবং রাজনৈতিক দল ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার তাগিদ দেন।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • তত্ত্বাবধায়ক সরকারে একমত, রূপরেখা নিয়ে মতভিন্নতা
  • লন্ডন বৈঠকের পর সংস্কার প্রস্তাব বিএনপিকেন্দ্রিক হয়ে পড়েছে: চরমোনাই পীর
  • সংস্কারে সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা করছে বিএনপি: সালাহউদ্দিন
  • সংস্কারের কত প্রস্তাবে বিএনপি একমত, জানালেন সালাহউদ্দিন
  • নির্বাচনী সীমানা নির্ধারণ ও তত্ত্ববধায়কের বিষয়ে একমত জামায়াত
  • তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার বিষয়ে সব দল একমত: অধ্যাপক আলী রীয়াজ
  • জামায়াতের সঙ্গে জোট ও পিআরে একমত নুর
  • সাবেক ‘শত্রু’ ক্লপের সঙ্গে একমত গার্দিওলা, তবে...
  • অপরাধের ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যথাসম্ভব দ্রুত ব্যবস্থা নিচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা