বসুন্ধরা পেপার টানা চতুর্থবারের মতো এবং বসুন্ধরা টিস্যু ও বসুন্ধরা ডায়াপ্যান্ট টানা তৃতীয়বারের মতো অর্জন করেছে সুপারব্র্যান্ডস বাংলাদেশ ২০২৫–২৬ অ্যাওয়ার্ড।

গত ২০ সেপ্টেম্বর ঢাকার একটি হোটেলে এই সম্মাননা প্রদান করা হয়।

এ উপলক্ষে আয়োজিত বর্ণাঢ্য এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের শীর্ষ ব্র্যান্ডগুলোকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হিসেবে সম্মানিত করা হয়।

ব্র্যান্ডগুলোর পক্ষ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন সাফওয়ান বসুন্ধরা গ্লোবালের সিনিয়র ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোস্তাফিজুর রহমান, চিফ সেলস অফিসার মোহাম্মদ মাসুদুর রহমান, চিফ হিউম্যান রিসোর্সেস অফিসার ইমরান বিন ফেরদৌস, হেড অব মার্কেটিং মোহাম্মদ আলাউদ্দিন, জেনারেল ম্যানেজার (সেলস–টিস্যু) কাজী ইমদাদুল হক। এসময় প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সুপারব্র্যান্ডস হলো একটি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। যা ৩১ বছর ধরে ৯০টি দেশের সফল ব্র্যান্ডকে প্রদান করা হচ্ছে। এই স্বীকৃতি দেওয়া হয় এমন ব্র্যান্ডগুলোকে, যারা গ্রাহকদের আস্থা ও ভালোবাসা অর্জনের মাধ্যমে দৃঢ় সম্পর্ক তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে।

ঢাকা/ইভা 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ফরিদপুরে যৌতুকের জন্য গৃহবধূকে হত্যা: স্বামীর যাবজ্জীবন

ফরিদপুরে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে মারধর করে হত্যার দায়ে ইমরান ফকিরকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। 

সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ফরিদপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক শামীমা পারভীন রায় ঘোষণা করেন। কারাদণ্ডের পাশাপাশি আসামিকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানা অনাদায়ে আরো এক বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।

আরো পড়ুন:

জমিয়ত নেতার হত্যার রহস্য উদঘাটন না হলে হরতালের হুঁশিয়ারি

খুলনায় জুলাই যোদ্ধা বাপ্পিকে হত্যার হুমকি

আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) গোলাম রব্বানী ভূঁইয়া রতন কারাদণ্ডের তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘‘আদালতে অপরাধ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে। এর ভিত্তিতে এই কঠোর রায় দিয়েছেন।’’ এই রায় সমাজে যৌতুকজনিত সহিংসতার বিরুদ্ধে শক্তিশালী বার্তা দেবে বলে তিনি মনে করেন।

সাজাপ্রাপ্ত ইমরান ফকিরের বাড়ি মধুখালী উপজেলার উলুহাট গ্রামে। রায় ঘোষণার সময় তিনি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে তাকে পুলিশি হেফাজতে কারাগারে পাঠানো হয়।

মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৫ আগস্ট মধুখালী উপজেলার দেউল মথুরাপুর গ্রামের মোসা. দিলরুবা বেগমকে (২০) স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজন এক লাখ টাকা যৌতুকের জন্য মারধর করে হত্যা করে। ঘটনার পর দিন দিলরুবার বাবা দেলোয়ার হোসেন মধুখালী থানায় হত্যা মামলা করেন। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে দিলরুবার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়।  

ঢাকা/তানিম/বকুল

সম্পর্কিত নিবন্ধ