পুঁজিবাজারে ৩ শতাধিক কোম্পানির দরপতন
Published: 22nd, September 2025 GMT
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) চলতি সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) সূচকের বড় পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এ দিন ডিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কিছুটা কমলেও সিএসইতে বেড়েছে। তবে, উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৪৪.
আরো পড়ুন:
কমপ্লায়েন্স পুঁজিবাজার স্থিতিশীলতার অন্যতম শর্ত: ডিএসই পরিচালক
বে-মেয়াদি রূপান্তর হতে চায় দুই ফান্ড, ভোটের তারিখ ঘোষণা
ডিএসইতে মোট ৩৯৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৪৪টি কোম্পানির, কমেছে ৩০৩টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫০টির।
এদিন ডিএসইতে মোট ৫৪৪ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬২১ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অপরদিকে, সিএসইেত সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬৪.৭৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯ হাজার ২৭৩ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১২০.৭৭ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ৭৮ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ৯.৭১ পয়েন্ট কমে ৯৪৮ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ৮৬.৪২ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ২৫১ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে মোট ২০১টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৩৩টি কোম্পানির, কমেছে ১৫১টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৭টির।
সিএসইতে ২০ কোটি ৮৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ২০ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
ঢাকা/এনটি/বকুল
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ল খ ট ক র শ য় র ও ইউন ট স এসই ড এসই
এছাড়াও পড়ুন:
ধারাবাহিক পতন: ৪ মাস আগের অবস্থানে ডিএসইর সূচক
চলতি সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (৫ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের বড় পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এনিয়ে টানা ৪ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে পতন ঘটেছে। এর ফলে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪ হাজার পয়েন্টের ঘরে নেমে এসেছে, যা চার মাস আগের অস্থানে নেমে এসেছে।
এদিন আগের কার্যদিবসের চেয়ে ডিএসই ও সিএসইতে লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। তবে উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।
বাজার পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, অনেক দিন ধরে পুঁজিবাজারে লেনদেনের শুরুতে সূচকের উত্থান দেখা গেলেও লেনদেন শেষে তা পতনে রূপ নেয়। বুধবার সকাল থেকেই ডিএসইএক্স সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন শুরু হয়। লেনদেন চলাকালে বেশ কয়েকবার সূচকের উত্থান-পতন লক্ষ্য করা গেছে। তবে লেনদেন শেষে তা পতনে রূপ নেয়। কয়েক মাসের ব্যবধানে পুঁজিবাজারে লেনদেন অনেক কমে গেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩২.১৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯৮৬ পয়েন্টে। এর আগে চলতি বছরের ৮ জুলাই ডিএসইএক্স সূচক ছিল ৪ হাজার ৯৮২ পয়েন্টে। এদিন ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১১.৩৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৪ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৫.৭৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯৪০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে মোট ৪০০টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৭০টি কোম্পানির, কমেছে ২৬৭টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৩টির।
এদিন, ডিএসইতে মোট ৪৮৫ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪৫৩ কোটি ৫৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬৮.৮৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৬৫২ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১০৫.৮১ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ২৮ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ১০.৭৩ পয়েন্ট কমে ৮৭৮ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ৮৬.৮৫ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ৫৫৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে মোট ১৮৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৪০টি কোম্পানির, কমেছে ১২১টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৫টির।
সিএসইতে ২৪ কোটি ৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১৮ কোটি ৭৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
ঢাকা/এনটি/ইভা