বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকায় জাবির ৮ শিক্ষক-শিক্ষার্থী
Published: 21st, September 2025 GMT
বিশ্বসেরা ২ শতাংশ গবেষকদের তালিকায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) সাতজন শিক্ষক ও একজন শিক্ষার্থী স্থান পেয়েছেন।
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) আমেরিকার বিখ্যাত স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির মেটা রিসার্চ ইনোভেশন সেন্টারের (মেট্রিকস) গবেষক জন পি.এ. ইয়োনিডিস গবেষণা প্রকাশনার উপর ভিত্তি করে এ তালিকা এলসিভিয়ার জার্নালে প্রকাশ করেন।
আরো পড়ুন:
হাবিপ্রবিতে ঘুষের অভিযোগে দুদকের অভিযান
বিশ্বসেরা গবেষকের তালিকায় বেরোবির ৩ শিক্ষক-শিক্ষার্থী
গবেষকদের প্রকাশনা, এইচ-ইনডেক্স, সাইটেশন ও অন্যান্য সূচকগুলো বিশ্লেষণ করে তালিকাটি প্রস্তুত করা হয়। ওই প্রতিবেদনটি বিজ্ঞানীদের ২২টি বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্র এবং ১৭৪টি উপ-ক্ষেত্রে শ্রেণিবদ্ধ করে এ তালিকায় দুটি ধাপে সেরা গবেষক নির্ধারণ করা হয়। এর একটি হল পুরো পেশাগত জীবনের ওপর, আরেকটি শুধু ১ বছরের গবেষণা কর্মের ওপর।
বার্ষিক গবেষণা মূল্যায়ন ক্যাটাগরিতে তালিকায় স্থান পাওয়া জাবির সাত শিক্ষক হলেন-পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো.
বিশ্ববিদ্যালয়ের আটজন গবেষকের তালিকায় স্থান পাওয়া একমাত্র শিক্ষার্থী হলেন, পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইমফরমেটিক্স বিভাগের মোহাম্মদ এ. মামুন।
এ অর্জন প্রসঙ্গে অধ্যাপক এম শামীম কায়সার বলেন, “আমি সত্যিই গর্বিত ও কৃতজ্ঞ। এটি আমার টানা চতুর্থবারের স্বীকৃতি (২০২২, ২০২৩, ২০২৪ এবং ২০২৫)। এ অর্জন কেবল আমার একার প্রচেষ্টার ফল নয়, বরং আমার সহ-লেখক, শিক্ষার্থী এবং সহযোগীদের অমূল্য সমর্থনের প্রতিফলন।”
সহকারী অধ্যাপক মো. সাঈদ আল-জামান বলেন, “স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় (যুক্তরাষ্ট্র) এবং এলসেভিয়ার কর্তৃক প্রকাশিত বিশ্বের শীর্ষ ২ শতাংশ বিজ্ঞানীদের তালিকায় স্থান পাওয়ায় আমি আসলেই কৃতজ্ঞ। প্রতি বছর জাবি থেকে কয়েকজনের নাম থাকে। তবে এবার তালিকায় আটজনের নাম এসেছে, যা সত্যি গর্বের বিষয়।”
স্ট্যানফোর্ড–এলসেভিয়ার টপ ২ শতাংশ বিজ্ঞানীদের তালিকা হলো বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত এক মানদণ্ড, যেখানে গবেষকদের অসাধারণ উদ্ধৃতি প্রভাব এবং দীর্ঘমেয়াদি একাডেমিক অবদানকে গুরুত্ব দিয়ে স্থান দেওয়া হয়। এলসেভিয়ার প্রতি বছর প্রায় ২ হাজারের বেশি জার্নাল প্রকাশ করে। প্রকাশিত জার্নালে নিবন্ধের সংখ্যা ২ লাখ ৫০ হাজারের বেশি এবং এর আর্কাইভে ৭০ লাখের বেশি প্রকাশনা রয়েছে।
ঢাকা/আহসান/মেহেদী
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর প রক শ ব শ বব এলস ভ
এছাড়াও পড়ুন:
বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকায় জাবির ৮ শিক্ষক-শিক্ষার্থী
বিশ্বসেরা ২ শতাংশ গবেষকদের তালিকায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) সাতজন শিক্ষক ও একজন শিক্ষার্থী স্থান পেয়েছেন।
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) আমেরিকার বিখ্যাত স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির মেটা রিসার্চ ইনোভেশন সেন্টারের (মেট্রিকস) গবেষক জন পি.এ. ইয়োনিডিস গবেষণা প্রকাশনার উপর ভিত্তি করে এ তালিকা এলসিভিয়ার জার্নালে প্রকাশ করেন।
আরো পড়ুন:
হাবিপ্রবিতে ঘুষের অভিযোগে দুদকের অভিযান
বিশ্বসেরা গবেষকের তালিকায় বেরোবির ৩ শিক্ষক-শিক্ষার্থী
গবেষকদের প্রকাশনা, এইচ-ইনডেক্স, সাইটেশন ও অন্যান্য সূচকগুলো বিশ্লেষণ করে তালিকাটি প্রস্তুত করা হয়। ওই প্রতিবেদনটি বিজ্ঞানীদের ২২টি বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্র এবং ১৭৪টি উপ-ক্ষেত্রে শ্রেণিবদ্ধ করে এ তালিকায় দুটি ধাপে সেরা গবেষক নির্ধারণ করা হয়। এর একটি হল পুরো পেশাগত জীবনের ওপর, আরেকটি শুধু ১ বছরের গবেষণা কর্মের ওপর।
বার্ষিক গবেষণা মূল্যায়ন ক্যাটাগরিতে তালিকায় স্থান পাওয়া জাবির সাত শিক্ষক হলেন-পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. মোস্তাফিজুর রহমান, এসএম দিদার উল ইসলাম, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এএ মামুন, ইন্সটিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলোজির অধ্যাপক এম শামীম কায়সার, সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. সাঈদ আল-জামান, মো. নূরুল ইসলাম এবং রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক মো. এনামুল হক।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আটজন গবেষকের তালিকায় স্থান পাওয়া একমাত্র শিক্ষার্থী হলেন, পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইমফরমেটিক্স বিভাগের মোহাম্মদ এ. মামুন।
এ অর্জন প্রসঙ্গে অধ্যাপক এম শামীম কায়সার বলেন, “আমি সত্যিই গর্বিত ও কৃতজ্ঞ। এটি আমার টানা চতুর্থবারের স্বীকৃতি (২০২২, ২০২৩, ২০২৪ এবং ২০২৫)। এ অর্জন কেবল আমার একার প্রচেষ্টার ফল নয়, বরং আমার সহ-লেখক, শিক্ষার্থী এবং সহযোগীদের অমূল্য সমর্থনের প্রতিফলন।”
সহকারী অধ্যাপক মো. সাঈদ আল-জামান বলেন, “স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় (যুক্তরাষ্ট্র) এবং এলসেভিয়ার কর্তৃক প্রকাশিত বিশ্বের শীর্ষ ২ শতাংশ বিজ্ঞানীদের তালিকায় স্থান পাওয়ায় আমি আসলেই কৃতজ্ঞ। প্রতি বছর জাবি থেকে কয়েকজনের নাম থাকে। তবে এবার তালিকায় আটজনের নাম এসেছে, যা সত্যি গর্বের বিষয়।”
স্ট্যানফোর্ড–এলসেভিয়ার টপ ২ শতাংশ বিজ্ঞানীদের তালিকা হলো বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত এক মানদণ্ড, যেখানে গবেষকদের অসাধারণ উদ্ধৃতি প্রভাব এবং দীর্ঘমেয়াদি একাডেমিক অবদানকে গুরুত্ব দিয়ে স্থান দেওয়া হয়। এলসেভিয়ার প্রতি বছর প্রায় ২ হাজারের বেশি জার্নাল প্রকাশ করে। প্রকাশিত জার্নালে নিবন্ধের সংখ্যা ২ লাখ ৫০ হাজারের বেশি এবং এর আর্কাইভে ৭০ লাখের বেশি প্রকাশনা রয়েছে।
ঢাকা/আহসান/মেহেদী