‘সবাই সাবধান, শহরে নাগিন আজমেরী হক এসেছে’
Published: 22nd, September 2025 GMT
গত বছরের ৫ আগস্ট গণঅভ্যত্থানের মুখে দেশ ছাড়েন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ আন্দোলনের শুরু থেকে জোরোলো ভূমিকা পালন করেন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। কখনো ফেসবুকে, কখনো দৃশ্যমাধ্যম শিল্পীসমাজের ব্যানারে রাজপথে দাঁড়িয়েছেন এই শিল্পী।
চব্বিশের ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ ঘিরে তৈরি হওয়া মতপার্থক্য এখনো দূর হয়নি। ফলে বাঁধনকে নানাভাবে নানাজন কটাক্ষ করেছেন, আক্রমণ করেছেন। এ ধারা এখনো অব্যাহত রয়েছে। অন্তত, সোশ্যাল মিডিয়ায় চোখ রাখলে পরিষ্কার বোঝা যায়। এবার বাঁধন জানালেন, গালি হিসেবে তার নামের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ‘নাগিন’ শব্দটি।
আরো পড়ুন:
গায়ক জুবিনের প্রেম জীবন
‘ট্র্যাব এক্সিলেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ পেলেন শিমুল খান
সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বাঁধন তার ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। তাতে এই অভিনেত্রী বলেন, “আমি এখন জীবনের দুর্দান্ত সময় পার করছি (বিস্তারিত পরে বলব)। এরই মাঝে আমার ‘গালি’ সংগ্রহে নতুন এক সংযোজন হয়েছে, তা হলো— ‘নাগিন’।”
খানিকটা ব্যাখ্যা করে বাঁধন বলেন, “মানুষ আমাকে অনেক কিছুই বলেছেন। কিন্তু এই নামটা একদম নতুন, স্টাইলিশ…। সত্যি বলতে, এটি আমার ভীষণ পছন্দ হয়েছে। তাই সবাই সাবধান—শহরে নাগিন আজমেরী হক এসেছে।”
বাঁধনের এই স্যাটায়ার পোস্ট নিয়ে নেটিজেনদের অনেকে রসিকতা করছেন। কেউ কেউ মানসিক সমর্থন জানিয়ে অভিনেত্রীর পাশে দাঁড়িয়েছেন।
লাক্স তারকা থেকে রুপালি পর্দা, তারপর বিশ্ব মঞ্চ ও বলিউডে দেশের প্রতিনিধিত্ব করেন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। তবে তার এই চলার পথ মোটেও মসৃণ ছিল না। কারণ পেশাগত নানা সংকটের পাশাপাশি ব্যক্তিগত জীবনেও সংগ্রামটা একাই করতে হয়েছে তাকে।
ঢাকা/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র আজম র
এছাড়াও পড়ুন:
ভাই-ভাবির হামলায় যুবক নিহত
হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলায় পারিবারিক কলহের জের ধরে ভাই-ভাবির হামলায় সফিক মিয়া (৪৩) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। তিনি উপজেলার ঘরগাও খামারপাড়া গ্রামের মৃত ছায়েদ আলীর ছেলে।
রবিবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাত আনুমানিক ১০টার দিকে সফিক মিয়ার সঙ্গে তার ভাই ও ভাবির কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে তারা সফিক মিয়ার ওপর হামলা চালান। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে চুনারুঘাট হাসপাতালে নিলে সেখানে তিনি মারা যান।
খবর পেয়ে চুনারুঘাট থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
চুনারুঘাট থানার ওসি (তদন্ত) আল আমিন মীর জানিয়েছেন, প্রাথমিকভাবে এটি পারিবারিক কলহজনিত হত্যাকাণ্ড বলে ধারণা করা হচ্ছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
ঢাকা/মামুন/রফিক