Samakal:
2025-09-17@23:30:23 GMT

সফল জননী চেমন আরার গল্প

Published: 4th, May 2025 GMT

সফল জননী চেমন আরার গল্প

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার কুসুমপুরা গ্রামের সম্ভ্রান্ত পরিবারে ১৯৪৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন চেমন আরা। বিয়ে হয় পটিয়ার নাইখাইন গ্রামের উপ-কর কর্মকর্তা মো. আবদুল্লাহর সাথে। তাদের সংসারে জন্ম নেয় ১১ সন্তান। আর্থিকভাবে মোটামুটি সচ্ছল থাকলেও ১১ সন্তানকে আলোচিত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে বহু কাটখড় পোহাড়ে হয় তাকে। স্বামী শহরে চাকরি করায় স্ত্রীর উপরই সন্তানদের দেখভাল করার গুরু দায়িত্ব ছিল। গৃহিণী হওয়ায় একে একে সব সন্তানকে সকালে ঘুম থেকে উঠেই স্কুলে পাঠানো থেকে শুরু করে সংসার সবকিছুই এক হাতে সামলাতে হয়েছে তাকে। কাজটি খুবই কঠিন হলেও তা সফলভাবেই শেষ করতে পেরেছেন। মায়ের কঠোর পরিশ্রমের ফসল হিসেবে সন্তানেরা নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে সুপ্রিতিষ্ঠত।

সমাজে সুশাসন ও ন্যায়বিচার নিশ্চিতে কাজ করে যাচ্ছেন লক্ষীপুর জেলার সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো.

শাহীন উদ্দিন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করে যোগ দেন বিচার বিভাগে। গ্রামের মাটির রাস্তায় ৫ কিলোমিটার দূরের এক স্কুলে পড়তেন। সেখান থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। অজপাড়ার সেই ছেলেটি বিচার বঞ্চিত সাধারণ মানুষকে বিচার পাইয়ে দিচ্ছেন এখন। দায়রা জজ শাহীন সফল জননী চট্টগ্রামের পটিয়ার বাসিন্দা চেমন আরা বেগমের তৃতীয় সন্তান।

শুধু শাহীন নন; চেমন আরার প্রথম শহীদ উদ্দিন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের জনসংযোগ পরিদপ্তরের পরিচালক। চট্টগ্রাম বিশ্বিবিদ্যালয় পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। দ্বিতীয় সন্তান সেলিম উদ্দিন সাতকানিয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যায় থেকে বিকম (অনার্স) ও এমকম পাস করেছেন। এভাবেই চেমন আরা ১১ সন্তানকে তিলে তিলে সমাজের আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জনের মাধ্যমে উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত করেছেন। আট ছেলে ও তিন মেয়ের সবাই কর্মক্ষেত্রেও সুপ্রতিষ্ঠিত। তাদের মধ্যে একজন জেলা ও দায়রা জজ, দুই জন ডাক্তার, চার জন বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারি কলেজ ও স্কুলের অধ্যাপক-শিক্ষক, চার জন প্রথম শ্রেণির সরকারি কর্মকর্তা। সন্তানদের সফল মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার পেছনে জননী চেমন আরা ছিলেন নেপথ্যের নায়ক। করেছেন অনেক ত্যাগ স্বীকার।

৭৭ বছরের সফল মা চেমন আরা বেগম বলেন, ‘আমার যখন বিয়ে হয়, তখন এলাকায় মাটির রাস্তাই ছিল বেশি। দুয়েকটি ইটের রাস্তা থাকলেও পিচ ঢালাই কোনো রাস্তা ছিল না। বর্ষায় মাটির রাস্তায় কাঁদা মাড়িয়েই স্কুলে আসা-যাওয়া করত সন্তানরা। মফস্বল এলাকায় আমার সন্তানদের শিক্ষাজীবন শুরু হয়। আমার স্বামীর সীমিত আয়ের মধ্যে অনেক ত্যাগ, মিতব্যায়িতা ও আর্থিক প্রতিকূলতা মোকাবেলা করে সন্তানদের সুশিক্ষিত করেছি। ওই সময়ের প্রেক্ষাপটে কাজটি সহজ ছিল না। সন্তানরা সবাই সমাজে প্রতিষ্ঠিত দেখে আনন্দ ও গর্ববোধ করি।’

তাঁর বড় ছেলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের জনসংযোগ পরিদপ্তরের পরিচালক শহীদ উদ্দিন বলেন, ‘দুজন ছাড়া আমরা ১১ ভাই-বোনের সবাই গ্রামের নাইখাইন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পটিয়া মডেল উচ্চ বিদ্যালয়, আবদুস সোবহান রাহাত আলী উচ্চ বিদ্যালয়, গৈরলা কেপি হাই স্কুলে পড়াশোনা করেছি। পঞ্চম শ্রেণির পর আমি কলেজিয়েট স্কুলে ভর্তি হয়ে পাথরঘাটায় মামার সঙ্গে তার ব্যবসায়িক ওয়ার্কশপের এক কামরার রুমে থেকে পড়াশোনা করেছি। তখন আমাদের পড়াশোনা ও মানুষের মতো মানুষ করে গড়ে তোলা মা-বাবার জন্য ছিল খুবই চ্যালেঞ্জিং। এখন শহরে থেকেও আমার দুই সন্তানকে পড়াশোনা করাতে হিমশিম খাচ্ছি। ওই সময়ে মা কিন্তু ঠিকই আমাদের মানুষ করেছেন।’

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের যন্ত্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. আবু শাহাদাত মোহাম্মদ সায়েম বলেন, ‘আম্মার সবচেয়ে বড় গুণ ছিল উনি শত ব্যস্ততার মাঝেও প্রতিদিন একাডেমিক প্রোগ্রামের বিষয়ে সচেতন ছিলেন। সন্ধ্যা হলেই পড়ালিখায় বসিয়ে দিতেন এবং রাতে খাওয়ার আগে তার হিসাব নিতেন। উনি সব বিষয়ে সচেতন থাকতেন এবং যে কোন কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধান করতেন।’

আরেক সন্তান ডাক্তার মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘সত্তর-আশির দশকে গ্রাম থেকে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়া সামাজিক প্রতিকূলতায় খুবই কঠিন কাজ ছিল। মানুষের মধ্যে শিক্ষাবিমুখতা, সন্তান সংখ্যা বেশী হওয়ায় মেয়ের দ্রুত বিয়ে দিয়ে দেওয়া, ছেলের আয় রোজগারে নামিয়ে দেওয়ার কারণে গ্রামে পড়াশোনার হার ছিল খুবই কম। সেখানে মা অপরিসীম ধৈর্য্য ধারণ করে সামাজিক প্রতিকূলকতা মোবাকেলা করে আমাদের সবাইকে সুশিক্ষিত করে গড়ে তুলেছেন।’  

তাঁর সফল সন্তানদের মধ্যে চতুর্থ সন্তান পারভীন আকতার বিএ পাশ করে নারী উন্নয়নে কাজ করছেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফরেষ্ট্র থেকে বিএসসি অনার্স ও এমএসমি পাশ করে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রিন্সিপাল সায়েন্টিফিক অফিসার হিসেবে কর্মরত রয়েছেন পঞ্চম সন্তান মোহাম্মদ আলমগীর। নগরের বিএএফ শাহীন স্কুল এন্ড কলেজের সিনিয়র শিক্ষক ষষ্ট সন্তান সেলিনা আকতার বাংলায় বিএ অনার্স ও এমএ উর্ত্তীণ একজন উচ্চ শিক্ষিত নারী। সপ্তম সন্তান ডা. মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন চট্টগ্রামের সংক্রামক ও বক্ষ্যব্যাধি হাসপাতালের সিনিয়র কনসালটেন্ট। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসসি অনার্স ও এমএসসি পাশ অষ্টম সন্তান মুহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ পটিয়া সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপক। চুয়েটের যন্ত্রকৌশল বিভাগের পেট্রোলিয়াম বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন নবম সন্তান ড. আবু সাহাদাৎ মুহাম্মদ সায়েম। দশম সন্তান ইংরেজীতে এমএ উত্তীর্ণ রোজিনা আকতার নগরের হোসাইন আহমদ সিটি করপোরেশন উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের সিনিয়র শিক্ষক। সর্বশেষ ১১তম সন্তান ডা. মোহাম্মদ ওমর কাইয়ুম এমবিবিএস পাশ করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের আইইডিসিআরের সিনিয়র সাইন্টিফিক অফিসার এন্ড রেসিডেন্ট এ্যাডভাইজার হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। তাঁর সন্তানরা মনে করছেন তিনি জাতীয় পর্যায়ে জয়িতা পুরস্কার পাওয়ার মতো একজন সফল মা।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ম হ ম মদ কর ছ ন অন র স সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

৫০ শয্যার থানচি হাসপাতাল চলছে একজন চিকিৎসকে

বান্দরবানের থানচি উপজেলার প্রায় ৩০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসার জায়গা ৫০ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসক, নার্স ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকটে এই হাসপাতাল কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। বর্তমানে পুরো হাসপাতাল চালাচ্ছেন মাত্র একজন চিকিৎসক। গত পাঁচবছরে চিকিৎসাধীন ও রেফার্ড করা ২৪ জন রোগী মারা গেছেন।

হাসপাতাল সূত্র জানায়, ১৯৯৫ সালে ৩১ শয্যার থানচি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স যাত্রা শুরু করে। পরে এটি ৫০ শয্যায় উন্নীত হয়। এই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১২ জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও কর্মরত আছেন মাত্র দুইজন। তাদের মধ্যে একজন ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন। এ কারণে রোগীদের সেবা দিতে পারছেন না। ১৮ জন নার্স পদে রয়েছেন মাত্র চারজন। চারজন মিডওয়াইফ থাকার কথা, নেই একজনও।

আরো পড়ুন:

ফরিদপুরে পাগলা ঘোড়ার কামড়ে আহত ২০

বক্তব্য দেওয়ার সময় অসুস্থ হয়ে পড়লেন কাদের সিদ্দিকী

প্রাথমিক থেকে শুরু করে জরুরি চিকিৎসার জন্য এই হাসপাতালে ছুটে যান পাহাড়ি ও বাঙালিরা। তাদের অভিযোগ, হাসপাতালটি ৫০ শয্যায় উন্নীত হলেও আধুনিক চিকিৎসা সুবিধা যোগ হয়নি। প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক না থাকায় গর্ভবতী নারী, শিশু ও বৃদ্ধ রোগীরা সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়ছেন। 

দুর্গম এলাকার রোগীরা অনেক সময় নদীপথ কিংবা পাহাড়ি রাস্তা পাড়ি দিয়ে হাসপাতালে এলেও কাঙ্ক্ষিত চিকিৎসা সেবা পান না। বরং তাদের বান্দরবান সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। অনেক সময় বান্দরবানে যাওয়ার পথে রোগীরা মারা যান। এ কারণে জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসক, নার্স ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সরবরাহের দাবি জানিয়েছেন তারা।

হাসপাতালের পরিসংখ্যানবীদ পঙ্কজ বড়ুয়া জানান, ২০২০ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত এখানে ভর্তি হয়েছেন ৫ হাজার ১৯৮ জন রোগী। এর মধ্যে ৪৫৬ জনকে রেফার্ড করা হয় বান্দরবান সদর হাসপাতালে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ১৭ জন রোগী। 

থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অ্যাম্বুলেন্স চালক মংক্যসিং মারমা বলেন, “২০১৯ সালে চাকরিতে যোগদান করার পর থেকে অন্তত সাতজন রেফার্ড করা রোগী মাঝপথে আমার গাড়িতেই মারা গেছেন।”

 

শৈসাই মং মারমা তিন বছর আগে বিনা চিকিৎসায় তার মাকে মারা যেতে দেখেছেন। তিনি জানান, তার মা শৈমেপ্রু মারমা (৩৪) অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। ২০২২ সালের ১৪ নভেম্বর হঠাৎ তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। রেমাক্রী বাজার থেকে নদীপথে থানচি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান মাকে। কিছুক্ষণের মধ্যেই তাকে জেলা সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। ভাড়া গাড়িতে জেলা হাসপাতালে যাওয়ার সময় চিম্বুক বারো মাইল এলাকায় তার মা মারা যান।

লেংরু ম্রো নামে চার সন্তানের মা হারিয়েছেন স্বামীকে। তিনি জানান, তার স্বামী রেং য়ুং ম্রো (৪৫) কিডনি জটিলতা নিয়ে থানচি হাসপাতালে যান। সঙ্গে সঙ্গে সেখান থেকে তাকে বান্দরবান সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। থানচি থেকে বান্দরবান যাওয়ার মাঝপথে মারা যান তার স্বামী।

স্থানীয় বাসিন্দা মংমে মারমা বলেন, ‍“হাসপাতালে চিকিৎসক, ওষুধ ও যন্ত্রপাতির সংকট দীর্ঘদিন ধরেই চলছে। বিশেষজ্ঞ ডাক্তার বদলি হলেও অনেকেই থানচিতে যোগ দেন না, ডিপুটেশনে থেকে যান সদর হাসপাতালে। ফলে এ অঞ্চলের পাহাড়ি ও বাঙালি প্রায় ৩০ হাজার মানুষ স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।”

রিয়েং ম্রো নামে অপর বাসিন্দা বলেন, “পাহাড়ে বসবাসকারীদের অধিকাংশ গরিব। জেলা সদর হাসপাতালে রোগী নিয়ে যাওয়া ব্যয়বহুল ও কষ্টকর। রেমাক্রি, বড় মোদক, তিন্দু থেকে থানচি সদরে রোগী আনতেই অনেক টাকা খরচ হয়ে যায়। এরপর আবার বান্দরবান সদর হাসপাতালে রেফার্ড করলে সাধারণ মানুষ কীভাবে চিকিৎসা করাবে?” 

থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (ইউএইচএফপিও) ডা. মো. ওয়াহিদুজ্জামান মুরাদ বলেন, “বর্তমানে হাসপাতালে আমিসহ দুইজন চিকিৎসক রয়েছেন। একজন ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসাধীন। তিন রোগীদের সেবা দিতে পারছেন না। ফলে পুরো হাসপাতাল পরিচালনার দায়িত্ব আমাকে একাই সামলাতে হচ্ছে।”

তিনি আরো বলেন, “জনবল ও সরঞ্জাম সংকটের কারণে গুরুতর রোগীদের রেফার্ড করা ছাড়া উপায় থাকে না। দীর্ঘ পথের কারণে অনেকেই জীবিত অবস্থায় সদর হাসপাতালে পৌঁছাতে পারেন না।”

বান্দরবান জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ শাহীন হোসাইন চৌধুরী বলেন, “শুধু বান্দরবান নয়, পুরো তিন পার্বত্য জেলাতেই চিকিৎসক সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। নতুন করে ৪৮তম বিসিএসের ডাক্তার পদায়ন না হওয়া পর্যন্ত এই সংকট পুরোপুরি সমাধান করা সম্ভব হচ্ছে না। তারপরও বিভাগীয় প্রধানকে বিষয়টি চিঠির মাধ্যমে জানানো হয়েছে। ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের আট-দশজন চিকিৎসককে বান্দরবানে বদলি করার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।”

ঢাকা/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • গাজায় ২৬ হাজার শিশু তীব্র অপুষ্টির শিকার: জাতিসংঘ
  • গ্রাহকের কাছে পেয়ারা খেতে চায় জনতা ব্যাংকের কর্মকর্তা
  • গল্পটা এই ক্লাসরুম থেকেই শুরু: ইরফান সাজ্জাদ
  • রাশিয়ায় এক বাঙালি বিপ্লবীর খোঁজে
  • আপনার এত সাহস হয় কী করে, সাংবাদিককে নায়িকা
  • দুবাইয়ে বিকৃত যৌন ব্যবসা চক্রের প্রধানকে চিহ্নিত করল বিবিসির এক অনুসন্ধান
  • মহানবী (সা.)–এর ইন্তেকালের পরে শাসন নিয়ে যা ঘটেছে
  • কুবিতে নতুন ১৮ বিভাগ ও ৪ ইনস্টিটিউট চালুর সুপারিশ
  • সংগীতশিল্পী দীপ মারা গেছেন
  • ৫০ শয্যার থানচি হাসপাতাল চলছে একজন চিকিৎসকে