ঢাকার ছাত্র সমাবেশে মহানগর ছাত্রদলের শোডাউন
Published: 3rd, August 2025 GMT
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সমাবেশকে সফল করতে নারায়ণগঞ্জ মহানগর ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন ভূঁইয়ার নেতৃত্বে মহানগর ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের নিয়ে বিশাল শোডাউন করে অংশগ্রহণ করেছে।
রোববার (৩ আগস্ট) রাজধানীতে শাহবাগে এই ছাত্র সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
এসময়ে নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীদের নিয়ে ব্যানার ফেস্টুনে সু- সজ্জিত হয়ে শ্লোগানে শ্লোগানে বিশাল শোডাউন করে মিছিল নিয়ে ছাত্র সমাবেশে অংশগ্রহণ করেন মহানগর ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন ভূঁইয়া।
এসময়ে আরও উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর ছাত্রদলের সাবেক যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক সাজিদ, সহ- সাধারণ সম্পাদক রাতুল, ছাত্রদল সদস্য জিসান,জোবায়ের, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা ছাত্রদল নেতা আবির, রায়হান, আহসান, আকাশ, বন্দর উপজেলা ছাত্রদল নেতা ইমরান, সজীব, মুন্না, রিফাত, সদর থানা ছাত্রদল নেতা জহিরুল, ৩নং ওয়ার্ড ছাত্রদল নেতা ইমরান, মোহন, মো.
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ছ ত র দল ছ ত রদল ন ত
এছাড়াও পড়ুন:
ফতুল্লায় কভার্ডভ্যানে ছিনতাইকারীদের হামলা, চালককে কুপিয়ে আহত : আটক ১
নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগারের সামনে পার্কিং করা কভার্ডভ্যানে হামলা চালিয়েছে এক দল ছিনতাইকারী। এ সময় এলোপাথারী কুপিয়ে কভার্ডভ্যান চালক মোস্তফার কাছ থেকে টাকা ও মোবাইল ছিনিয়ে নেয়।
তখন গাড়ির হেলপারের ডাক চিৎকার আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে চালককে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায় এবং ধাওয়া করে জুয়েল নামে এক ছিনতাইকারীকে আটক করে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোর্পদ করেন।
শনিবার রাত সাড়ে ১১টায় ফতুল্লার সস্তাপুর এলাকায় অবস্থিত জেলা কারাগারের সামনে এঘটনা ঘটে। ছিনতাইকারীর হামলায় আহত মোস্তফা মিয়া (৩৫) নোয়াখালি জেলার বশিরহাট থানার কোম্পানীগঞ্জ চরলাই গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের ছেলে।
আটক ছিনতাইকারী জুয়েল আহমেদ (৩৫) নারায়ণগঞ্জ সদরের বাবুরাইল এলাকার শাহীন মিয়ার বাড়ির ভাড়াটিয়া আলী হোসেনের ছেলে।
আহত চালক মোস্তফা মিয়া জানান, চট্রগ্রামে গার্মেন্টসের মাল নেয়ার জন্য নারায়ণগঞ্জ কারাগারের সামনে গাড়ি পার্কিং করে অপেক্ষা করছিলেন। এসময় রাত সাড়ে ১১টা বাজে অন্ধকারে সংখ্যা বলতে পারবোনা তবে এক দল ছিনতাইকারী গাড়ির চারপাশ ঘিরে ফেলে।
একজন ছুরি হাতে গাড়ি থেকে আমাকে টেনে হেচড়ে নিচে নামায়। তখন ভয়ে মানিব্যাগ ভর্তি টাকা ও মোবাইল তাদের দিয়ে দেই। তারপরও তারা আমার পিছনের দিকে পিঠ থেকে কমর পর্যন্ত এলোপাথারী কোপায়।
এসময় আমার গাড়ির হেলপার আব্দুল ডাক চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে আমাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। এরপর ধাওয়া করে একজনকে আটক করে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোর্পদ করেন।
পথচারীরা জানান, ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোডে কয়েকটি গ্রুপ ছিনতাইয়ে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। সাইনবোর্ড থেকে জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয় পর্যন্ত প্রায় ৬ কিলোমিটারের মধ্যে মোটর সাইকেল, প্রাইভেটকার ও ইজিবাইকে ছিনতাই করে থাকে।
প্রতিরাতে ধারালো ছুরি হাতে পথচারীদের সর্বস্ব ছিনিয়ে নেয়া হচ্ছে। এবিষয়ে মামলা মোকদ্দমা হয়রানী মনে করে থানায় অভিযোগ করেন না। পথচারীদের দাবী লিংক রোডে কয়েকটি চেকপোষ্ট ও পুলিশের টহলের ব্যবস্থা করা হলে ছিনতাইকারীদের উপদ্রপ কমে যেতো।
এবিষয়ে ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম বলেন, একজন ছিনতাইকারী গ্রেফতার করা হয়েছে। তার কাছ থেকে অন্য ছিনতাইকারীর নাম পরিচয় জেনে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।