বাংলাদেশের জন্য একটি সুনির্দিষ্ট নির্বাচনী রোডম্যাপ (পথনকশা) প্রণয়ন, জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা এবং র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নকে (র‍্যাব) বিলুপ্ত ঘোষণা করার জন্য প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূসের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার ৪০ জনের বেশি সিনেটর ও পার্লামেন্ট সদস্য (এমপি)। আজ বুধবার তাঁদের স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ আহ্বান জানানো হয়েছে।

চিঠিতে স্বাক্ষরকারীরা হলেন সিনেটর লারিসা ওয়াটার্স, ডেভিড শোব্রিজ, জর্ডন স্টিল-জন, ফাতিমা পায়মান, লিডিয়া থর্প, পেনি অলম্যান-পায়েন, মেহরীন ফারুকি, স্টেফ হজিনস-মে, বার্বারা পোকক, পিটার উইশ-উইলসন, ডরিন্দা কক্স, নিক ম্যাককিম ও সারাহ হ্যানসন-ইয়াং, পার্লামেন্ট সদস্য এলিজাবেথ ওয়াটসন-ব্রাউন, জেনি লিওং, তামারা স্মিথ, কোবি শেটি, টিম রিড, এলেন স্যান্ডেল, মাইকেল বার্কম্যান, গ্যাব্রিয়েল দে ভিয়েত্রি, রোজালি উডরাফ, তাবাথা ব্যাজার, সিসিলি রোজল, ভিকা বেলি, হেলেন বার্নেট, এমএলসি অ্যাবিগেল বয়ড, আমান্ডা কহিন, ক্যাথরিন কোপসি, সু হিগিনসন, কেট ফেয়ারম্যান, আনাসিনা গ্রে-বার্বেরিও, আইভ পুগলিয়েলি, সারাহ ম্যানসফিল্ড, ব্র্যাড পেটিট, ক্যাসি ও’কোনর, রবার্ট সিমস এবং এমএলএ শেন র‍্যাটেনবারি, অ্যান্ড্রু ব্র্যাডডক, জো ক্লে, লরা নাটাল।

অধ্যাপক ইউনূস বরাবর ওই চিঠিতে লেখা হয়েছে, ‘অস্ট্রেলিয়ার সিনেটর ও পার্লামেন্টের নির্বাচিত সদস্য হিসেবে বাংলাদেশকে গণতান্ত্রিক উত্তরণে সহায়তার অভিন্ন আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করছি। এ লক্ষ্যে একটি সুনির্দিষ্ট ও স্বচ্ছ নির্বাচনী পথনকশা প্রণয়ন, ‘বর্ষা বিপ্লবে’ (মনসুন রেভল্যুশন) ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা এবং র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) হাতে নিপীড়নের শিকার ব্যক্তিদের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিতে সহযোগিতা করতে আপনার প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’

চিঠিতে বলা হয়, ‘বর্ষা বিপ্লব চলাকালে বাংলাদেশের জনগণ যে সাহস ও বীরত্ব দেখিয়েছে, তাকে স্বীকৃতি জানাই। এর মধ্য দিয়ে আপনার প্রশাসনের সামনে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, মানবাধিকার রক্ষা এবং শাসনব্যবস্থার প্রতি জনগণের আস্থা পুনর্গঠনের একটি ঐতিহাসিক সুযোগ তৈরি হয়েছে।’

নির্দিষ্ট ও জরুরি নির্বাচন রোডম্যাপ ঘোষণা

চিঠিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা ও গণতান্ত্রিক বৈধতা অর্জন পুরোপুরি একটি স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনী প্রক্রিয়ার ওপর নির্ভরশীল। বাংলাদেশে বিগত তিনটি জাতীয় নির্বাচনই একটি স্থিতিশীল ও গণতান্ত্রিক সরকারের জন্য প্রয়োজনীয় বৈধতা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে। নির্বাচনী স্বচ্ছতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং একটি শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক উত্তরণ নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়ে বলা হয়, যত দ্রুত সম্ভব একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য স্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করুন।’

চিঠিতে সিনেটর ও পার্লামেন্ট সদস্যরা বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসকারী বাংলাদেশিরা আমাদের বলেছেন, এই নির্বাচন চলতি বছরেই অনুষ্ঠিত হবে বলে তাঁরা আশা করেন।’

চিঠিতে বলা হয়, ‘বিদ্যমান সব আইনি ও নির্বাহী ক্ষমতা প্রয়োগ করে সব রাজনৈতিক দলের জন্য সমান সুযোগের মাঠ নিশ্চিত করুন, যাতে কোনো পক্ষের প্রতি অন্যায় প্রভাব বা দমন-পীড়ন না হয়।’

সিনেটর ও পার্লামেন্ট সদস্যরা বলেন, ‘আমরা আশা করছি, বাংলাদেশ এই পরিবর্তনগুলো আনবে, জনগণকে ক্ষমতায়িত করবে এবং বিশ্বব্যাপী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলোর বন্ধু ও সহযোগী দেশ হিসেবে তার যথাযথ স্থান নেবে।’

‘বর্ষা বিপ্লবে’ ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত

চিঠিতে বলা হয়, ‘বর্ষা বিপ্লবী হওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের শিক্ষার্থী ও সাধারণ জনগণ যে সাহসিকতা দেখিয়েছেন, তা দেখে বিশ্বের অনেক মানুষের মতো আমরাও অনুপ্রাণিত হয়েছি। তবে এই বিজয় অর্জনের জন্য ব্যাপক মানবিক মূল্য চুকাতে হয়েছে।’

এতে বলা হয়, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, রয়টার্স এবং জাতিসংঘের প্রতিবেদন থেকে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে, হাজারের বেশি মানুষ নিহত এবং কয়েক হাজার মানুষ আহত হয়েছেন। পূর্ববর্তী সরকারের বহু বছরের নিষ্ঠুর দমন-পীড়নের পর এটা ঘটেছে।

সিনেটর ও পার্লামেন্ট সদস্যরা চিঠিতে উল্লেখ করেন, ‘অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসকারী বাংলাদেশিরা আমাদের কাছে একাধিকবার অনুরোধ করেছেন, আমরা যেন আপনার সরকারকে স্বাধীন ও স্বচ্ছ তদন্ত এবং আইনগত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আগের রাজনৈতিক সহিংসতার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের জবাবদিহির আওতায় আনার আহ্বান জানাই। ভুক্তভোগী ও তাঁদের পরিবারের জন্য সত্য উদ্‌ঘাটন, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং ক্ষতিপূরণ প্রদানের প্রক্রিয়া নিশ্চিত করারও দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।’

চিঠিতে তাঁরা বলেন, ‘আমরা এই আহ্বানগুলোর দৃঢ়তা ও মানবিকতাবোধকে আন্তরিকভাবে স্বীকৃতি জানাই।’

র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নকে (র‍্যাব) অবিলম্বে বিলুপ্ত ঘোষণা

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, একাধিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার পর্যালোচনায় বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, গুম ও নির্যাতনের মতো গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় র‌্যাবের সম্পৃক্ততার কথা উঠে এসেছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচের তথ্য অনুসারে, ২০০৯ সাল থেকে র‌্যাবের হাতে ২ হাজার ৬৯৯ জন বেআইনিভাবে নিহত হয়েছেন। এই বাহিনী সম্পূর্ণ দায়মুক্তি নিয়ে ভিন্নমতাবলম্বীদের কণ্ঠ রোধ করেছে ও রাজনৈতিক বিরোধীদের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েছে।

এতে বলা হয়, ‘যুক্তরাষ্ট্র সরকারের পক্ষ থেকে র‌্যাবের নেতৃত্বের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞাকে আমরা সমর্থন জানাই। একই সঙ্গে অস্ট্রেলিয়া সরকারের প্রতিও একই ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছি।’

চিঠিতে পার্লামেন্টের দুই কক্ষের সদস্যরা বলেন, ‘আবারও উল্লেখ করছি, অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসকারী বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের মানুষ আপনার প্রশাসনের কাছে র‌্যাব বিলুপ্তি এবং এই বাহিনীর হাতে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিতের অনুরোধ জানিয়েছেন।’

তাঁরা বলেন, ‘আমরা অবিলম্বে ও জনসমক্ষে একটি নির্দিষ্ট, সময়সীমাবদ্ধ নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা করতে আপনার প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। বাংলাদেশের জন্য বিশ্বাসযোগ্য, স্বচ্ছ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে এটি একটি জরুরি ও আপসহীন পদক্ষেপ। এই পর্যায়ে যেকোনো ধরনের বিলম্ব বা অস্পষ্টতা কেবল জনগণের আস্থাই নষ্ট করবে এবং দেশের গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎকে চরম ঝুঁকির মুখে ফেলবে। বাংলাদেশের জনগণ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এই পরিস্থিতির দিকে গভীরভাবে নজর রাখছে।’

চিঠিতে সিনেটর ও পার্লামেন্ট সদস্যরা বলেন, ‘আমরা আপনার নেতৃত্বের কাছ থেকে সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপ আশা করছি। গণতান্ত্রিক বৈধতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার এই গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়ায় আমরা গঠনমূলকভাবে সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত আছি।’

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: দ র জন য ন য গণত ন ত র ক ল দ শ র জন ন শ চ ত কর আপন র প সরক র র প রক র র র জন

এছাড়াও পড়ুন:

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে পুঁজিবাজার গুরুত্বপূর্ণ: ডিএসই পরিচালক

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল কামরুজ্জামান বলেন, ‘‘দেশের শিল্পোন্নয়ন তথা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে পুঁজিবাজার গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম৷ পুঁজিবাজারের মাধ্যমেই জনগণের সঞ্চিত ছোট ছোট সঞ্চয় বৃহৎ পুঁজির সৃষ্টির মাধ্যমে শিল্পায়ন গড়ে ওঠে৷ আপনারাই এই পুঁজিবাজারের ভবিষ্যত নেতৃত্বদানকারী৷ তাই এই পুঁজিবাজার সম্পর্কে একটা ধারনা থাকা দরকার৷ অর্থনীতির টেকসই উন্নয়ন এবং সমৃদ্ধি নিশ্চিত করার জন্য পুঁজিবাজার বিষয়ক জ্ঞান অপরিহার্য। আপনাদের উদ্ভাবনী চিন্তা চেতনা ভবিষ্যতে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ এই অঞ্চলে একটি নেতৃত্বদানকারী স্টক এক্সচেজ্ঞ হিসেবে আবির্ভূত হবে৷’’

সোমবার (১৯ মে) রাজধানীর নিকুঞ্জে ডিএসই টাওয়ারে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিসনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) শিক্ষক ও ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সচেতনতামূলক কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন৷

পাবলিক এবং প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের শিক্ষক ও ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য পুঁজিবাজার কেন্দ্রিক একাডেমিক শিক্ষার অংশ হিসেবে এ সচেতনতামূলক কর্মশালা আয়োজন করা হয়।

ডিএসইর জনসংযোগ ও প্রকাশনা বিভাগের উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. শফিকুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিএসই’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) সাত্বিক আহমেদ শাহ, বিইউবিটি এর ফ্যাকাল্টি অর বিসনেস এন্ড সোশ্যাল সাইন্সেস এর অধ্যাপক ও ডিন ড. সাঈদ মাসুদ হুসাইন এবং ডিএসই’র উপ-মহাব্যবস্থাপক সৈয়দ আল আমিন রহমান৷

ডিএসইর পরিচালক বলেন, ‘‘এ আয়োজন পুঁজিবাজার সম্পর্কে প্রাকটিক্যালভাবে জানার একটি বড় সুযোগ। এর ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং ছাত্রছাত্রীরা ডিএসই’র এই সচেতনতামূলক কর্মশালার মাধ্যমে পুঁজিবাজার সম্পর্কে তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক জ্ঞানের মাধ্যমে টেকনিক্যাল বিষয়ে জানতে পারবে। এটা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের জন্য ক্যাপিটাল মার্কেট সম্পর্কে জানার অনেক বড় একটি সুযোগ। আজকের এই প্রোগামে যা জানা যাবে তা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য যেমন কাজে আসবে, তেমনি ছাত্রছাত্রীদের জন্যও কাজে আসবে বলে আমি মনে করি।’’

তিনি অরো বলেন, ‘‘বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি ছাএ শিক্ষক সকল শ্রেণীর জন্য ডিএসই’র বিনিয়োগ শিক্ষা কার্যক্রম একটি চলমান প্রক্রিয়া। শুধু বিশ্ববিদ্যালয় নয়, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ দেশব্যাপী বিনিয়োগকারীদের সচেতন করার জন্য এ ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। যাতে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে ঝুঁকি এড়িয়ে জেনে বুঝে বিনিয়োগ করে। জনগণের দোড়গোড়ায় ডিএসই’র সেবা পৌছে দেওয়ার পাশাপাশি একটি সমৃদ্ধশালী এবং টেকসই পুঁজিবাজার বিনির্মাণে নিরন্তরকাজ করে যাচ্ছে ডিএসই৷’’

কর্মশালায় পুঁজিবাজার কেন্দ্রিক একাডেমিক শিক্ষা সচেতনতামূলক কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডিএসই’র উপ-মহাব্যবস্থাপক সৈয়দ আল আমিন রহমান৷ মূল প্রবন্ধে তিনি পুঁজিবাজার সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা ও পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি, পুঁজিবাজারের প্রবৃদ্ধি এবং বিনিয়োগ কৌশলসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোকপাত করেন এবং বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।

ঢাকা/এনটি/টিপু

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পান্থকুঞ্জ পার্ক রক্ষায় গণশুনানির সিদ্ধান্ত
  • অনেক প্রস্তাব পেয়েছি, তবু রাজি হইনি: হানিফ সংকেত
  • ইসি আর সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নেই, বিএনপির দলীয় কার্যালয় হয়েছে: নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী
  • গাইবান্ধায় ১ টন চালসহ ডিলার আটক
  • এনবিআর দুই ভাগ নিয়ে আপত্তি নেই, আপত্তি পদ–পদবি নিয়ে
  • ইসরায়েলকে নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুমকি যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের
  • শিক্ষা ও স্বাস্থ্যে বরাদ্দ কমানোটা ভালো বার্তা নয়
  • অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে পুঁজিবাজার গুরুত্বপূর্ণ: ডিএসই পরিচালক
  • অভিন্ন পারিবারিক আইন প্রণয়নে রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাব রয়েছে