বর্ষসেরা ট্র্যাভেল ভ্লগার হলেন সালাহউদ্দিন সুমন
Published: 21st, June 2025 GMT
বাংলাদেশের জনপ্রিয় ইউটিউবার এবং ভ্রমণ কন্টেন্ট নির্মাতা সালাহউদ্দিন সুমন ‘মার্ভেল বি ইউ – মার্ভেল অফ টুমোরো’ কর্তৃক ‘সেরা ট্র্যাভেল ভ্লগার অফ দ্য ইয়ার ২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।
শুক্রবার (২০ জুন) র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনে আয়োজিত এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে তাকে এই সম্মাননা প্রদান করা হয়। এই আয়োজনে ভ্রমণ, বিমান চলাচল এবং গণমাধ্যম খাতের বিশিষ্টজনেরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের ট্রাভেল ইউটিউবারদের মধ্যে সর্বাধিক অনুসৃত সালাহউদ্দীন সুমন বিশ্বজুড়ে ভ্রমণ ও ভিজ্যুয়াল ডকুমেন্টেশনে অসাধারণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এই পুরস্কার লাভ করেন।
এ বিষয়ে সুমন বলেন, “এই ধরনের স্বীকৃতি পাওয়া সবসময়ই এক অসাধারণ অনুভূতি। এই পুরস্কার আমাকে বিশ্ব অন্বেষণ এবং আমার দর্শকদের জন্য আরও স্বতন্ত্র ভ্রমণ ভিডিও তৈরি করতে অনুপ্রাণিত করবে।”
টার্কিশ এয়ারলাইন্স কর্মকর্তাদের সঙ্গে পুরস্কার হাতে সালাউদ্দিন সুমন (মাঝে)
এসময় তার্কিশ এয়ারলাইনসে ব্রান্ড প্রমোশনের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য তিনি আয়োজক কমিটি এবং অনুষ্ঠানে উপস্থিত টার্কিশ এয়ারলাইন্স বাংলাদেশের মহাব্যবস্থাপক ইসলাম গুরের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
‘মার্ভেল বি ইউ’ এর সিইও বৃতি সাবরিন খান সুমনের প্রশংসা করে বলেন, “আমরা গর্বিত যে দর্শকরা সঠিক ব্যক্তিকে বেছে নিয়েছেন। সালাহউদ্দিন সুমন একজন ট্র্যাভেল ভ্লগার হিসেবে তার নিষ্ঠা, সৃজনশীলতা এবং বৈশ্বিক প্রভাবের জন্য সত্যিই এই সম্মানের যোগ্য।”
বাংলাদেশের ডিজিটাল স্টোরিটেলিংয়ের ভবিষ্যৎ নির্মাণে অবদান রাখা কনটেন্ট নির্মাতা ও উদ্ভাবকদের এক প্রাণবন্ত উদযাপনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি শেষ হয়।
ঢাকা/এস
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর প রস ক র ভ রমণ
এছাড়াও পড়ুন:
মোহাম্মদপুরে চোর, ডাকাতসহ ১৩ জন গ্রেপ্তার
রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে ডাকাতি, চুরি, দস্যুতাসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত অভিযোগে ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার দিনব্যাপী অভিযান চালিয়ে মোহাম্মদপুরের বিভিন্ন স্থান থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ শনিবার ঢাকা মহানগর পুলিশের মোহাম্মদপুর অঞ্চলের সহকারী কমিশনার এ কে এম মেহেদী হাসান এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান। আসামিদের গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মোহাম্মদপুর থেকে গ্রেপ্তার ১৩ জনের মধ্যে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ২ জন, পরোয়ানাভুক্ত আসামি ৬ জন, দস্যুতার ঘটনায় ৩ জন, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের মামলায় ১ জন এবং চুরির ঘটনায় ১ জন রয়েছেন। আসামিদের কাছ থেকে একটি সামুরাই, একটি লোহার ছোরা ও একটি চাপাতি উদ্ধার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন শামীম (৩২), শাহাদাত (২৩), নিদার হাসান (১৭), ফাহাদ (১৬), আলাভী আনাম (১৬), সাজ্জাদুর রহমান রবিন (৩০), রেজাউল (৪০), রাসেল (২২), কাদের (৩২), সাব্বির (২৩), জামাল (২৭), রবিন (২৩) ও আলমগীর (৩৮)।