সিডনিতে হিউবার্ট খোকনের সুরের মায়াজালে যেন আটকে গেল এক সন্ধ্যা। তাঁর গানের প্রতি শ্রোতাদের কৌতূহল ছিল; তিনি কেমন করেন, তা নিয়ে দ্বিধাও হয়তো ছিল। তবে গত শনিবার সন্ধ্যায় সেই কৌতূহল আর দ্বিধা মুছে দিয়ে খোকনের কণ্ঠে মঞ্চে হাজির হলো একের পর এক শ্রোতাপ্রিয় গান; আর সিডনির এটাক সন্ধ্যা যেন হারিয়ে গেল সুরের মায়াজালে।

সিডনির রিয়েলহোম প্রপার্টিজের উদ্যোগে আয়োজিত হয় সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ‘আমি বাংলায় গান গাই’। প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে প্রেক্ষাগৃহপূর্ণ দর্শকের সামনে হিউবার্ট খোকনের দরাজ ও সুললিত কণ্ঠে প্রাণ পেয়েছে ‘আমি এক যাযাবর’, ‘চোখের নজর’, ‘আমি বাংলায় গান গাই’ কিংবা ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’-এর মতো চিরন্তন বাংলা গান।

গাইছেন হিউবার্ট খোকন। প্রথম আলো.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

খেলার আগে–পরে এত কথা, মাঠে আগের মতোই ভারতের একতরফা জয়

অনেকটা একই চিত্রনাট্য। ম্যাচের আগে উত্তাপ ছড়াল নানা ঘটনাপ্রবাহ। মাঠের ভেতরে সামান্য তর্কেও জড়ালেন দুই দলের ক্রিকেটাররা। কিন্তু ক্রিকেটীয় লড়াই? তা থেকে গেল একপেশেই। দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নীল সমুদ্রের পালে হাওয়া লাগল ঠিকই। কিন্তু ভারত–পাকিস্তান ঐতিহ্যের ক্রিকেট রোমাঞ্চ পানসে হওয়ার বেদনাও হয়তো থেকে গেল কোথাও।

দুবাইয়ে রোববার এশিয়া কাপের সুপার ফোরের ম্যাচে ভারতের ৬ উইকেটের জয়ে একটা নতুন ইতিহাসও লেখা হলো। শেষ ছয়টি ম্যাচেই এই লড়াইয়ে জয়ী দলের নাম ভারত। এর আগে ভারত–পাকিস্তান লড়াইয়ের ৭৪ বছরের ইতিহাসে কখনো টানা পাঁচটির বেশি ম্যাচ জিততে পারেনি কোনো দল; এবার হলো সেটাই। ৩ বছর আগে টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ম্যাচে এই দুবাইয়েই ভারতের বিপক্ষে শেষ জয়টা পেয়েছিল পাকিস্তান। এর পর থেকে সব ম্যাচেরই জয়ী দলের নাম ভারত। আজ তো পাকিস্তানের বিপক্ষে টি–টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশ রান তাড়া করেই জিতল তারা।

ম্যাচের মাঝবিরতিতে অবশ্য মনে হচ্ছিল এবার হয়তো লড়াইটা অন্তত গ্রুপ পর্বে দুই দলের আগের ম্যাচের চেয়ে বেশি হবে। ভারতীয় ফিল্ডারদের ক্যাচ ছেড়ে দেওয়ার দায় তো আছেই, তবে পাকিস্তানের ব্যাটসম্যানরাও এক সপ্তাহ আগের ম্যাচের চেয়ে ভালো করেছিলেন।  

পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৮ রান করেছেন ওপেনার সাহিবজাদা ফারহান

সম্পর্কিত নিবন্ধ