শেয়ারহোল্ডারদের বোনাস লভ্যাংশ দিল প্রাইম ব্যাংক
Published: 24th, June 2025 GMT
পুঁজিবাজারের ব্যাংক খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি প্রাইম ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ঘোষিত বোনাস লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) অ্যকাউন্টে পাঠানো হয়েছে। ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের জন্য এ লভ্যাংশ দিয়েছে কোম্পানিটি।
মঙ্গলবার (২৪ জুন) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, এদিন কোম্পানিটির ঘোষিত বোনাস লভ্যাংশ সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) হিসাবে পাঠানো হয়েছে।
২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ১৭.
এর আগে ব্যাংকটির ঘোষিত নগদ রভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের ব্যাংক হিসাবে পাঠানো হয়।
২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সমাপ্ত হিসাব বছরের কোম্পানিটির সমন্বিতভাবে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ৬.৪৭ টাকা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা ছিল ৪.২৫ টাকা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩৪.০৭ টাকা।
ঢাকা/এনটি/ইভা
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর হ স ব বছর র
এছাড়াও পড়ুন:
নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনের বরাদ্দ ২,৯৫৬ কোটি টাকা
নির্বাচনকে সামনে রেখে চলতি অর্থবছরের বাজেটে নির্বাচন কমিশনের জন্য ২ হাজার ৯৫৬ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে, যা গত অর্থবছরের চেয়ে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা বেশি।
২০২৫–২৬ অর্থবছরের বাজেটের দলিল দেখে এই তথ্য পাওয়া গেছে।
এদিকে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, নির্বাচনের জন্য যত টাকা লাগবে, তা দেওয়া হবে। এ নিয়ে কোনো সমস্যা নেই।
নির্বাচনের বাজেট নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আজ বুধবার অর্থ উপদেষ্টা সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
গতকাল মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময় জানান। ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার।
এদিকে গত জুনে চলতি অর্থবছরের বাজেট দেওয়া হয়। তখন নির্বাচন কমিশনের জন্য আগেরবারের চেয়ে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা বেশি বরাদ্দ রেখে ২ হাজার ৯৫৬ কোটি টাকা রাখা হয়।
অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচন কমিশনের জন্য যত বরাদ্দ রাখা হয়েছে, এর মধ্যে ২ হাজার ৭২৭ কোটি টাকা পরিচালন ব্যয় বাবদ বরাদ্দ আর ২২৯ কোটি টাকা উন্নয়ন বরাদ্দ। এর মানে, নির্বাচনের কাজে প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকার বেশি খরচ হতে পারে।
দেশে সর্বশেষ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি। সেটি ছিল ২০২৩–২৪ অর্থবছর। ওই বছর নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনের জন্য বরাদ্দ ছিল ৪ হাজার ১৯০ কোটি টাকা; যার মধ্যে পরিচালন খরচ বাবদ বরাদ্দ ছিল ৩ হাজার ৯৮১ কোটি টাকা আর উন্নয়ন ব্যয় বাবদ বরাদ্দ ছিল ২০৯ কোটি টাকা। সেই হিসাবে ২০২৪ সালের সর্বশেষ নির্বাচনের জন্য পরিচালন খরচ বাবদ বরাদ্দ রাখা হয়েছিল প্রায় চার হাজার কোটি টাকা।