মেসির সঙ্গে খেলছেন বিশ্বাস করতে গায়ে চিমটি কেটে দেখেন এই ব্রাজিলিয়ান
Published: 24th, June 2025 GMT
নামে মিল আছে দুজনের। তবে দেশ আলাদা।
একজনের নাম লিওনেল মেসি। কাছের মানুষদের কাছে তিনি ‘লিও’। আরেকজনের নামও লিও। পুরো নাম লিও আফোনসো। মেসির সঙ্গে তাঁর এটুকুই যা মিল। অবশ্য মিল আরও একটি আছে, সেটা বলার আগে এটুকু জেনে রাখুন, ফুটবলে দুজনের জন্মস্থান দুই চিরবৈরী দেশে। মেসির দেশ তো জানাই—আর্জেন্টিনা। আর আফোনসোর দেশ ব্রাজিল। এবার সেই মিলটা বলা যাক। ইন্টার মায়ামিতে তাঁরা দুজনেই সতীর্থ।
আরও পড়ুনমেসির শরীরে যত ট্যাটু, কোনটার কী মানে৯ ঘণ্টা আগেআফোনসো অবশ্য মায়ামিতে মেসির বিশেষ এক সতীর্থ। কারণ ইন্টার মায়ামির স্কোয়াডে আফোনসোই একমাত্র ব্রাজিলিয়ান খেলোয়াড়। হার্ড রক স্টেডিয়ামে আজ ক্লাব বিশ্বকাপে পালমেইরাসের বিপক্ষে মায়ামির ২–২ গোলে ড্র ম্যাচে স্কোয়াডে ছিলেন ২৩ বছর বয়সী এ ফরোয়ার্ড। তবে মাঠে নামার সুযোগ পাননি। বেঞ্চে বসেই দেখেছেন দলের খেলা, মেসির খেলা।
মায়ামিতে মেসির সঙ্গে খেলতে পেরে আপ্লুত আফোনসো.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ককটেল-সদৃশ বস্তুর বিস্ফোরণ, তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ককটেল সদৃশ বস্তুর বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় তাৎক্ষণিকভাবে টিএসসিজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে টিএসসি এলাকার রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশের ঘাসের মধ্যে এ বিস্ফোরণ ঘটে। তবে, কে বা কারা এই বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে, সে ব্যাপারে জানা যায়নি। এই ঘটনার প্রতিবাদে রাজু ভাস্কর্যের সামনে থেকে রাত এগারোটায় তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল করে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ।
বিস্ফোরণের বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমেদ বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। সিসিটিভির ফুটেজ পর্যবেক্ষণ করে জানার চেষ্টা করছি, কারা এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে।
এদিকে তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল শেষে প্রক্টর অফিসের সামনে সংবাদ সম্মেলন করে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ।
সংবাদ সম্মেলনে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার বলেন, আমরা মনে করছি ক্যাম্পাস নিরাপদ। কিন্তু কেউ যদি ক্যাম্পাসকে অনিরাপদ করার চেষ্টা করে, তাহলে এটা কৃত্রিম। আমরা মনে করি ক্যাম্পাসে ককটেল মেরে ডাকসু বন্ধ করা যাবে না। এটা অবশ্যই উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আজকে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ডাকসুর জন্য প্রস্তুত। আর আজই যখন এমন ঘটনা ঘটে, সেটা ডাকসু বন্ধ করার অপতৎপরতারই অংশ।