‘সুপার ড্রিঙ্কস’ হিসেবে পরিচিত গ্রিন টি ক্যাফেইন সংবেদনশীলতা বাড়িয়ে তুলতে পারে। চিকিৎসকেরা বলেন, ‘‘ যাদের ক্যাফেইনের প্রতি তীব্র সংবেদনশীলতা রয়েছে তারা গ্রিন টি পান করার পর অনিদ্রা, উদ্বেগ, বিরক্তি, বমি বমি ভাব বা পেট খারাপের মতো সমস্যায় ভুগতে পারেন।’’

মেডিকেল নিউজ টু-ডে-এর তথ্য অনুযায়ী ‘‘ গ্রিন টি নির্যাসের উচ্চ ঘনত্ব গ্রহণ বিরল ক্ষেত্রে লিভারের স্বাস্থ্যের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। যদি কোনো ব্যক্তি উদ্দীপক ওষুধের পাশাপাশি গ্রিন টি পান করেন, তবে এটি তাদের রক্তচাপ এবং হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি করতে পারে।’’

সাধারণত ২-৩ কাপের বেশি গ্রিন টি পান করা উচিত নয়। আর যদি শরীরে এই ৫ সমস্যা থাকে, তা হলে সম্পূর্ণরূপে গ্রিন টি এড়িয়ে চলুন।

আরো পড়ুন:

কান দিয়ে পানি পড়লে কী সার্জারির দরকার আছে?

টানা তিন দিন ৪ ঘণ্টা করে ঘুমালে শরীরে যেসব পরিবর্তন আসতে পারে

গ্রিন টি পান করলে যেসব রোগ বেড়ে যেতে পারে

মাথাব্যথা বা মাইগ্রেন
গ্রিন টিতে থাকা ক্যাফেইন মাথাব্যথা ট্রিগার করতে পারে। যদি মাইগ্রেনের সমস্যা থাকে, তা হলে আরও এড়িয়ে চলুন এই পানীয়।

অস্থিরতা
উচ্চ মাত্রায় ক্যাফেইন থাকায়, এমন পানীয় খাবেন না। এতে অ্যাংজাইটি বাড়ে। শরীরে অস্থিরতা তৈরি হতে পারে। 

অনিদ্রা
যাদের ঘুমের সমস্যা আছে, তারা গ্রিন টি পান করবেন না।

বমি বমি ভাব
গ্রিন টিয়ের মধ্যে ট্যানিন রয়েছে, যা পেটের সমস্যা বাড়াতে পারে। খালি পেটে গ্রিন টি পান করলে বমি বমি ভাব দেখা দিতে পারে। অনেক সময় বমি ও ডায়ারিয়ার মতো উপসর্গও দেখা দেয়। আবার অ্যাসিড রিফ্লাক্সও হতে পারে।

অনিয়মিত হৃদস্পন্দন
গ্রিন টিতে থাকা উচ্চ মাত্রায় ক্যাফেইনের প্রভাবে হার্ট রেট বেড়ে যেতে পারে। হার্টের অসুখে ভুগলে গ্রিন টি এড়িয়ে চলুন। 

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ক য ফ ইন প ন কর সমস য

এছাড়াও পড়ুন:

দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিতে মাঠে থাকবে ২ লাখ আনসার-ভিডিপি

দেশের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা-২০২৫ শান্তিপূর্ণভাবে উদ্‌যাপনের লক্ষ্যে সর্বাত্মক নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী। সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে আগামী ২ অক্টোবর পর্যন্ত টানা ৯ দিন সারা দেশের ৩১ হাজার ৫৭৬টি পূজামণ্ডপে মোতায়েন থাকবেন দুই লক্ষাধিক প্রশিক্ষিত আনসার-ভিডিপি সদস্য।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী এ নিরাপত্তা কার্যক্রম বাস্তবায়নে ইতিমধ্যে মাঠপর্যায়ের সব কর্মকর্তা ও সদস্যকে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পূজামণ্ডপগুলোকে ঝুঁকির ভিত্তিতে তিন শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে। অধিক গুরুত্বপূর্ণ মণ্ডপে আটজন, গুরুত্বপূর্ণ মণ্ডপে ছয়জন এবং সাধারণ মণ্ডপে ছয়জন করে আনসার-ভিডিপি সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন।

পাশাপাশি ৬৪ জেলায় ৯২টি ব্যাটালিয়ন আনসার স্ট্রাইকিং ফোর্স টিমও মোতায়েন থাকবে, যাঁরা নিয়মিত টহল পরিচালনার পাশাপাশি যেকোনো আপৎকালীন পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ